মদ্যপদের হাতে প্রহৃত সিভিক পুলিশ
নিজস্ব সংবাদদাতা • রঘুনাথগঞ্জ |
মদ্যপদের দৌরাত্ম্য রুখতে গিয়ে তাদেরই হাতে বেধড়ক মার খেলেন সাগরদিঘি থানার দুই সিভিক পুলিশ। তাঁদের মধ্যে একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। অন্য জনকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার রাতে সাগরদিঘির সাহাপুর বারালা গ্রামে জনা আটেক মদ খেয়ে গালিগালাজ করছিল। খবর পেয়ে ওই দু’জন সিভিক পুলিশ ঘটনাস্থলে যান। অভিযোগ, মদ্যপরা তাঁদের মারধর করে। রবিবার ওই ঘটনার প্রতিবাদে প্রায় তিরিশ জন সিভিক পুলিশ থানায় গিয়ে বিক্ষোভও দেখান। পুলিশ অভিযুক্তদের গ্রেফতারের আশ্বাস দিলে তাঁরা ফের কাজ শুরু করেন। জেলার পুলিশ সুপার হুমায়ুন কবীর বলেন, “সাগরদিঘিতে কী ঘটেছে খোঁজ নিয়ে দেখছি।”
|
একই পরিবারের তিন মহিলা খুনে ধৃত নিত্যানন্দ দাসকে শনিবার ফের শিলিগুড়ি নিয়ে গিয়েছে বহরমপুর থানার পুলিশ। মুর্শিদাবাদের পুলিশ সুপার হুমায়ুন কবীর শনিবার বিকেলে নিত্যানন্দকে জেরা করেন। তার আগে নিত্যানন্দকে ও পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পারে, ওই জ্যোতিষী ‘মা তারা’র ভক্ত। মা তারার ছবি জোগাড় করে ওই ছবি ছুঁয়ে নিত্যানন্দকে সত্যি বলানোর চেষ্টা হয়। নিত্যানন্দ জানায়, ওই ফ্ল্যাট থেকে সে যে মোবাইলগুলি নিয়ে গিয়েছিল, সেগুলি ‘শিলিগুড়ির এক নির্মীয়মাণ ফ্ল্যাটের নীচে পোঁতা আছে। তারপরেই তাকে ফের শিলিগুড়ি নিয়ে যাওয়া হয়। |