|
|
|
|
এশিয়ায় তৃতীয় হয়ে মরসুম শেষ অনির্বাণের
নিজস্ব প্রতিবেদন |
পুনের ইপশা জামওয়ালের সঙ্গে বাগদান পর্ব সারার পর নিজের প্রথম টুর্নামেন্টে নেমেই আবার সাড়া ফেললেন অনির্বাণ লাহিড়ী। এশীয় ট্যুরে মরসুমের শেষ টুর্নামেন্ট কিংস কাপ গল্ফ-এ তৃতীয় স্থানে শেষ করলেন তিনি। তাইল্যান্ডের মাটিতে এই সাফল্যে অনির্বাণের মরসুমের শেষটা শুধু মধুরই হল না, এশীয় অর্ডার অব মেরিট তালিকাতেও শেষ বেলায় গগনজিৎ ভুল্লারকে পিছনে ফেলে তিনি চলে এলেন তৃতীয় স্থানে। অন্য দিকে, আবু ধাবির রুক্ষ মাটিতে গতকাল তৃতীয় স্থানে উঠে এসে খেতাবের একটা আশা জাগিয়েছিলেন গগনজিৎ। কিন্তু ইউরোপীয় ট্যুরের এইচএসবিসি গল্ফ চ্যাম্পিয়নশিপে এ দিন দুঃস্বপ্নের শেষ রাউন্ড খেলে থামলেন দশে।
গত বছরের শেষে কলকাতায় নিজের প্রথম খেতাব জেতার পরে গল্ফ ক্লাব হাতে আবার তাইল্যান্ডের হুয়া হিন-এর ব্ল্যাক মাউন্টেন গল্ফ কোর্সে নেমেছিলেন অনির্বাণ। এবং বিশ্বের ১০৯ নম্বর গল্ফার শেষ করলেন নয়-আন্ডার ২৭৯ স্কোরে। চ্যাম্পিয়নের ট্রফি নিয়ে যাওয়া তাই গল্ফার প্রয়াদ মার্কসেঙ্গ-এর সঙ্গে তিন শটের ব্যবধান থাকল অনির্বাণের। একটি খেতাব, তিনটি টুর্নামেন্টে রানার্স এবং এখানে তৃতীয়, মরসুম সম্পর্কে অনির্বাণ বললেন, “দুর্দান্ত কাটল এ বছরটা। সব থেকে ভাল লাগছে শেষটা ভাল করতে পারলাম বলে। এখান থেকে অনেক পজিটিভস নিয়ে ফিরতে পারছি।” আজকের পরে মার্চে অনুষ্ঠেয় ইউরেশিয়া কাপে নামাও পাকা হয়ে গেল বেঙ্গালুরুর বাঙালি ছেলের। মরসুমের শেষটা খারাপ হল না কলকাতার রাহিল গাঙ্গজিরও। তিন-আন্ডার স্কোরে বারো নম্বরে শেষ করলেন তিনি। বিশ্বের ১৫০ নম্বর গগনজিৎ আবার চতুর্থ রাউন্ডে চারটি বোগি-সহ তিন-ওভার ৭৫ স্কোর করলেন। তাঁর মোট স্কোর সাত-আন্ডার ২৮১। তবে দশম হয়েও ৩১ হাজার ইউরো জিতলেন তিনি। |
|
|
|
|
|