টাটকা খবর
সঙ্কটজনক হলেও স্থিতিশীল সুচিত্রা
শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টে নাগাদ সুচিত্রা সেনের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলেও সন্ধ্যায় চিকিৎসক সুব্রত মৈত্র জানিয়ে দেন, তাঁর অবস্থা সঙ্কটজনক হলেও আপাতত স্থিতিশীল। এ দিন মহানায়িকার শারীরিক অবস্থার অবনতির খবর শুনে নবান্ন থেকে ফের হাসপাতালে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ মুখ্যমন্ত্রীকে পাশে নিয়ে সুব্রতবাবু বলেন, “এই মুহূর্তে উনি ভাল আছেন। বিকেলের দিকে অবস্থার অবনতি হওয়ায় আমরা আপত্কালীন ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হই।” তিনি জানান, এ দিন দুপুরে ফিজিথেরাপির মাধ্যমে বুকে জমে থাকা কফ তুলতে গিয়ে তাঁর গলার কাছে কফ আটকে যায়। কফের সঙ্গে রক্তের কিছু কণা দেখা দেওয়ায় তাঁকে জীবনদায়ী ওষুধ দেওয়া হয়। চিকিত্সকেরা সর্বসম্মতিক্রমে কৃত্রিম একটি টিউব শ্বাসনালীর ভেতর ঢুকিয়ে কফ বের করার চেষ্টা করেন। এই পদ্ধতিতে তিনি সাড়াও দিয়েছেন। তাঁর রক্তে ধীরে ধীরে অক্সিজেনের মাত্রা বাড়তে থাকে। আপাতত নন-ইনভেসিভ ভেন্টিলেশনে আছেন সুচিত্রা। তাঁর হৃদস্পন্দনের হার, রক্তচাপ, হিমোগ্লেবিনের পরিমাণ এবং শ্বাসপ্রশ্বাসের হার স্বাভাবিক আছে। রক্তে সুগারের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে। কিডনি-সহ অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গে কোনও সমস্যা নেই। মহানায়িকার এ দিনের সমস্ত রক্ত পরীক্ষার রিপোর্ট ভাল এসেছে জানিয়ে সুব্রতবাবু বলেন, “আপাতত তাঁকে আমরা ঘুম পাড়িয়ে রেখেছি। সকালের দিকে কম খেয়েছেন। যে হেতু এখন তাঁর শ্বাসনালীতে এন্ডোট্র্যাকিয়াল টিউব লাগানো রয়েছে, তাই মুখ দিয়ে তাঁকে আপাতত কিছু খাওয়ানো যাবে না।” নেবুলাইজেশন ওই টিউবের ভেতর দিয়েই করা হবে বলে সুব্রতবাবু জানান। পাশাপাশি টিউবের মাধ্যমেই আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাঁকে প্রায় দেড় হাজার ক্যালোরি শক্তির খাবার দেওয়ার চেষ্টা করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

ব্যাপক বিশৃঙ্খলা, ভেস্তে গেল আম আদমি পার্টির জনতার দরবার
‘আম আদমি’-র চাপে প্রথম আম দরবারের মাঝপথ থেকেই চলে যেতে বাধ্য হলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
দুর্নীতি মুক্ত সরকার গড়তে হেল্পলাইন চালু করেছিলেন আগেই, প্রতিশ্রুতি মতো শনিবার থেকে শুরু করেছিলেন জনতার দরবার। কিন্তু জনতারই বিপুল ভিড় দরবার ছাড়তে বাধ্য করল কেজরিওয়ালকে।
আম দরবার ভেস্তে গেলেও, দুর্নীতি দমনের জন্য যে হেল্পলাইন চালু হয়েছিল তিন দিনের মাথায়ই তার থেকে সুফল মিলতে শুরু করেছে। হেল্পলাইনে আসা তোলা তোলার অভিযোগের ভিত্তিতে এ দিন দু’জন পুলিশ কনস্টেবলকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীর সচিব রাজেন্দ্র কুমার।
যেমনটা বলেছিলেন শুরুটাও তেমন ভাবেই করতে চেয়েছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। এ দিন সকাল সাড়ে ৯টা নাগাদ প্রবল শীতের কামড় উপেক্ষা করে দিল্লি সেক্রেটারিয়েটের সামনে শুরু হয় এই অভিনব দরবার। জনতার অভিযোগ শুনতে সেখানে বেঞ্চ পেতে হাজির হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী-সহ গোটা মন্ত্রিসভা। অভিযোগ জানাতে সাত সকালেই সেখানে হাজির হয়েছিলেন হাজার হাজার মানুষ। অনিয়ন্ত্রিত সেই ভিড় সামলাতে ব্যর্থ হয় পুলিশ। ফলে পরিস্থিতি ক্রমশ হাতের বাইরে চলে যেতে থাকে। বিশৃঙ্খলার মধ্যে মাঝপথেই সভা ছাড়েন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। পরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে প্রস্তুতির খামতির কথা স্বীকার করে নিয়ে তিনি বলেন, ‘‘আমাদের প্রস্তুতিতে খামতি ছিল। এত ভিড় হবে আশা করিনি। পরের বার ভালরকম প্রস্তুতি নিয়েই বসবে দরবার। লোকজন উত্সাহিত হয়ে আমার চেয়ার টেবিলের উপর উঠে দাঁড়িয়ে পড়ছিল। সবাই চাইছিল আমার সঙ্গে দেখা করতে। বাধ্য হয়ে সেখান থেকে ফিরে এসেছি।’’ এই পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার পর্যন্ত জনতার দরবার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী দরবারের দিন ঘোষণা করা হবে।
শনিবাসরীয় জনতার দরবারে যে তাঁর গোটা মন্ত্রিসভাই উপস্থিত থাকবে তা আগেই জানিয়েছিলেন অরবিন্দ। পাশাপাশি সপ্তাহের অন্য দিন অভিযোগ শুনতে থাকার কথা মন্ত্রিসভার এক জন সদস্যের। স্কুল অথবা হাসপাতালে ভর্তি সংক্রান্ত জরুরি বিষয়গুলি সঙ্গে সঙ্গেই মেটানো হবে। অন্য দিকে নীতি সংক্রান্ত কোনও অভিযোগ থাকলে তা মেটানোর জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা দেওয়া হবে। অভিযোগগুলিকে বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করে তা পাঠিয়ে দেওয়া হবে নির্দিষ্ট দফতরে। কাজের অগ্রগতি দেখতে একটি কমিটি গঠন করার কথাও জানিয়েছেন কেজরিওয়াল।

বছরের প্রথম ডার্বি জিতল সবুজ-মেরুন
মোহনবাগান: ১ (কাতসুমি)
ইস্টবেঙ্গল: ০
কোচের ‘আদর’।—নিজস্ব চিত্র।
ইস্টবেঙ্গল না মোহনবাগান? ইলিশ না চিংড়ি? লক্ষ লক্ষ ফুটবলপ্রেমীর চিরন্তন এই প্রশ্নের উত্তর দিতে যুবভারতীতে শনিবার মুখোমুখি হয়েছিল দু’দল। শেষমেশ কাতসুমির গোলে এ দিনের লড়াই জিতল সবুজ মেরুন। অপরাজিত থেকে লিগ চ্যাম্পিয়ন আর হওয়া হল না ইস্টবেঙ্গলের।
কালীঘাটকে হারিয়ে আগেই লিগ জিতে নিয়েছিল ইস্টবেঙ্গল। অন্য দিকে লিগ জয়ের আশা না থাকলেও মর্যাদার লড়াইয়ে জিততে মরিয়া ছিল করিম-ব্রিগেড। এ দিন মোগাকে বাইরে রেখে ৪-৪-২ ছকে শুরু করেছিল ইস্টবেঙ্গল। সামনে চিডি-সুয়োকা। অন্য দিকে, সাবিথ-ওডাফা জুটিকে সামনে রেখে ৪-৪-২ ছকেই শুরু করেছিল মোহনবাগান। শুরু থেকেই আক্রমণের ঝড় তুলেছিল সবুজ-মেরুন। খেলার প্রথম মিনিটেই পঙ্কজ মৌলার জোরালো শট আটকান গুরপ্রীত। এর পরেই কর্নার থেকে গোল করার সুষোগ পায় মোহনবাগান। কিন্তু ডেনসন দেবদাসের শট ফের আটকে দেন গুরপ্রীত। তিন মিনিটের মাথায় অফসাইডের জন্য মোহনবাগানের গোল বাতিল হয়। তবে সুযোগ পেয়েছিল ইস্টবেঙ্গলও। ন’মিনিটের মাথায় চিডির হেড ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। খেলার ২৭ মিনিটের মাথায় দিনের সহজতম সুযোগটি নষ্ট করেন ওডাফা। ফাঁকা গোলে বল ঠেলতে ব্যর্থ হন। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই চোট পান তিনি। তাঁকে তুলে কাতসুমিকে নামান করিম। আর তাতেই বাজিমাত। ৮৩ মিনিটে এই জাপানি মিডিওর গোলেই নিভে যায় লাল-হলুদ মশাল। ট্রফিহীন বাগানে এই ডার্বি জয় আসন্ন ফেড কাপের জন্য বাড়তি মনোবল দিল করিম-ব্রিগেডকে।

হাসিনাকে সমর্থন রাশিয়ার, শপথ নিলেন এরশাদও
নির্বাচনে জেতার পর জোড়া সুখবর শেখ হাসিনার জন্য। তাঁর সমর্থনে এগিয়ে এসে বাংলাদেশের নির্বাচনকে সমর্থন করল রাশিয়া। অন্য দিকে হাসিনাকে স্বস্তি দিয়ে সাংসদ হিসাবে শপথ নিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সভাপতি হুসেইন মহম্মদ এরশাদ।
নির্বাচনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও সর্বদলীয় মন্ত্রিসভা গঠন করার কথা আগেই ঘোষণা করেছিলেন শেখ হাসিনা। আগামিকাল সেই মন্ত্রিসভা শপথ নেওয়ার আগে শুরু হয়েছে নানা হিসাব নিকাশ। মন্ত্রিসভায় জাতীয় পার্টির অন্তর্ভুক্তি নিয়ে আওয়ামি লিগের মধ্যেই শুরু হয়েছে তরজা। তবে এরই মধ্যে শেখ হাসিনাকে কিছুটা স্বস্তি দিয়ে সাংসদ হিসাবে শপথ নিলেন জাতীয় পার্টির সভাপতি হুসেইন মহম্মদ এরশাদ। বৃহস্পতিবারের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে ২৮৪ জন জয়ী সাংসদ উপস্থিত থাকলেও অনুপস্থিত ছিলেন তিনি। এ দিন তাঁকে শপথবাক্য পাঠ করান স্পিকার শিরিন শারমিন চৌধুরী। একই সঙ্গে শপথ নেন জাতীয় পার্টির আরেক সাংসদ নাসিম ওসমান এবং আওয়ামি লিগের নাজমুল হাসান।
এরই পাশাপাশি বাংলাদেশের নির্বাচনকে সমর্থন করল রাশিয়া। শুক্রবার রাতে এক প্রেস বিবৃতিতে নির্বাচন বয়কট করার জন্য বিএনপি-র সমালোচনাও করেছে তারা। আমেরিকা-সহ পশ্চিমি দেশগুলির বিরোধিতার মুখে রাশিয়ার এই সমর্থন হাসিনাকে নিঃসন্দেহে বাড়তি অক্সিজেন দেবে।
নির্দলীয় সরকারের দাবিতে বিএনপি-সহ ১৮ দলের জোট বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচন বয়কট করে। ৫ জানুয়ারি অশান্তির আবহেই ভোট হয় বাংলাদেশে। নির্বাচনে বিপুল ব্যবধানে জিতে টানা দ্বিতীয় বারের জন্য সরকার গঠন করে হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামি লিগ। তবে নির্দলীয় সরকারের দাবি না মানা পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে বলেই জানিয়েছে বিএনপি।

ইডেনে ধুন্ধুমার লড়াই, রঞ্জি সেমিফাইনালে পঞ্জাব, মহারাষ্ট্র, কর্নাটক
চতুর্থ দিনেও পরিবর্তন হল না চিত্রনাট্যের। প্রথম তিন দিনের মতো শনিবারও ইডেনে কখনও পাল্লা ভারী হয়েছে বাংলার দিকে তো কখনও তা ঝুঁকেছে রেলের দিকে। কোয়ার্টারে জিততে রেলের প্রয়োজন আরও ১৫৪ রান, বাংলার চাই সাত উইকেট। এখনও সেমিফাইনালে যাওয়ার সম্ভাবনা দু’দলেরই সমান।
শুক্রবার যেখানে শেষ করেছিলেন প্রায় সেখান থেকেই এ দিন শুরু করেন বাংলার অধিনায়ক। কৃষ্ণকান্ত উপাধ্যায়ের বলে পর পর দু’টি বাউন্ডারিও মারেন। কিন্তু উপাধ্যায়ের শর্ট বলেই পুল করতে গিয়ে আউট হন তিনি। এর পর বাংলার ইনিংসকে টানতে থাকেন ঋদ্ধিমান সাহা। ঋত্বিক-সৌরাশিস-দিন্দাদের নিয়ে বাংলাকে ২০০-র গণ্ডি পার করান তিনি। কর্ণ শর্মার বলে আউট হওয়ার আগে ৮১ রানের মূল্যবান ইনিংস খেলেন ঋদ্ধি। শেষ দিকে চালিয়ে খেলে ২৪ বলে ২৭ রান করেন অশোক দিন্দাও। পাঁচ উইকেট নেন অনুরিত সিংহ। দু’টি করে উইকেট নেন কৃষ্ণকান্ত উপাধ্যায় এবং কর্ণ শর্মা। সবাইকে চমকে রেলের হয়ে ওপেন করতে নামেন রেল অধিনায়ক মুরলি কার্তিক। অমিত পাউনিকরের সঙ্গে ইতিবাচক ব্যাটিং করে রেলকে ১০০ রানের গণ্ডি পার করে দেন তাঁরা। ম্যাচ যখন প্রায় বাংলার হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে তখনই ফের ত্রাতা হয়ে ওঠেন এলআরএস। মুরলি কার্তিককে এলবিডব্লিউ করে রেল লাইনে প্রথম ভাঙন ধরান তিনি। শুক্লরই পরের ওভারে সৌরভ সরকারের অসাধারণ ফিল্ডিংয়ে রান আউট পাউনিকর। পরের ওভারে দিন্দা বোল্ড করেন শিবকান্ত শুক্লকে। বিনা উইকেটে ১০০ থেকে তিন ওভারের মধ্যে ১০৩/৩। দিনের শেষে রেলের স্কোর দাঁড়ায় ১১৭/৩। অরিন্দম ঘোষ ১২ এবং নিতিন ভিল্লে ১ রানে অপরাজিত। আগামিকাল সকালে অরিন্দমকে দ্রুত ফেরাতে পারলে ম্যাচে আবার পাল্লা ভারী হবে বাংলার। তবে যারাই সেমিফাইনালে উঠুক ইনদওরে মহারাষ্ট্রের মুখোমুখি হবে তারা। এ দিন মুম্বইকে আট উইকেটে হারিয়ে দিয়েছে মহারাষ্ট্র। অন্য কোয়ার্টার ফাইনালে জম্মু-কাশ্মীর ১০০ রানে হেরেছে যুবরাজ-হরভজনের পঞ্জাবের কাছে। মোহালিতে সেমিফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ উথাপ্পা-বিনয় কুমারদের কর্নাটক। এ দিন কর্নাটক ৯২ রানে হারিয়েছে কাইফের উত্তরপ্রদেশকে।

বিধাননগরে রেললাইনের ধারে মহিলার রক্তাক্ত দেহ
রেললাইনের ধারে একটি ঝোপ থেকে উদ্ধার করা হল অজ্ঞাতপরিচয় এক মহিলার রক্তাক্ত দেহ। শনিবার বিধাননগরের স্টেশন সংলগ্ন দক্ষিণদাঁড়ি এলাকার ঘটনা। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হওয়া একটি দা এবং মহিলার গায়ে আঘাতের চিহ্ন দেখে এটিকে খুন হিসেবেই মনে করছে পুলিশ। মাঝবয়সী ওই মহিলার উপরে যৌন নির্যাতন চালানো হয়েছে কি না, তা-ও জানার চেষ্টা চলছে।
পুলিশ জানিয়েছে, এ দিন সকাল ন’টা নাগাদ রেল লাইন সংলগ্ন বস্তির বাসিন্দারা আপ লাইনের পাশের ঝোপের ভিতর কমলা রঙের ছাপা শাড়ি পরা ওই মহিলাকে পড়ে থাকতে দেখেন। খবর পেয়ে জিআরপি ও উল্টোডাঙা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। ঘটনাস্থল কার অধীনে, তা নিয়ে মতভেদ দেখা দেয় রেল ও কলকাতা পুলিশের মধ্যে। শেষ পর্যন্ত জিআরপি একটি খুনের মামলা দায়ের করে মহিলার দেহ ময়নাতদন্তে পাঠায়। সন্ধ্যা পর্যন্ত অবশ্য মহিলার নাম-পরিচয় জানতে পারেনি পুলিশ। মহিলার ছবি ওই এলাকার আশপাশের থানাতেও পাঠানো হয়েছে। পুলিশ সূত্রের খবর, নিহত মহিলার মাথার পিছনে ও বাঁ গালে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। রেল পুলিশের এক কর্তা বলেন, “যৌন নির্যাতন চালানো হয়েছে কি না, ময়নাতদন্তের রিপোর্টেও তা বোঝা যেতে পারে।”

অ্যারিয়েল শ্যারোন প্রয়াত

আট বছর কোমায় ছিলেন তিনি। অবশেষে মারা গেলেন ইজরায়েলের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অ্যারিয়েল শ্যারোন। শনিবার তেল আভিভের কাছে সেহেবা মেডিক্যাল সেন্টারে। বয়স হয়েছিল ৮৫। আট বছর আগে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের পর থেকেই কোমায় চলে যান শ্যারোন। ১ জানুয়ারি থেকে তাঁর অবস্থার আরও অবনতি হতে শুরু করে। শেষ মুহূর্তে দুই ছেলে ওমরি এবং জিলাড-সহ গোটা পরিবার শ্যারোনের পাশে ছিল। ২০০০ সালে মারা গিয়েছেন শ্যারোনের স্ত্রী লিলি। স্ত্রীর কবরের পাশেই তাঁকে কবর দেওয়া হবে।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.