ফের পর্যবেক্ষণ, ফের মাপজোক হল হাসনাবাদের কাঠাখালি নদীর উপর সেতুর ক্ষতিগ্রস্ত স্তম্ভের। বৃহস্পতিবার কলকাতার যাদবপুর থেকে অধ্যাপক এস সরস্বতী এবং পূর্ত ও সড়ক দফতরের নির্বাহী বাস্তকার সুস্মিত বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে একটি দল সেতুর ক্ষতিগ্রস্ত স্তম্ভ পর্যবেক্ষণ করেন। কিন্তু ওই স্তম্ভের উপরে সেতু করা যাবে কি না তা নিয়ে কোনও আশার আলো দেখাতে পারলেন না তাঁরা। পূর্ত ও সড়ক দফতর সূত্রের খবর এক সপ্তাহ পরে ফের সেতু দেখতে আসবেন পর্যবেক্ষকেরা। দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে, আল্ট্রা সাউন্ড পালস ভেলোসিটি যন্ত্র দিয়ে সেতুর স্তম্ভ পরীক্ষা করা হবে। তার পরেই জানা যাবে সেতুর প্রকৃত পরিস্থিতি। |
সেতুর ক্ষতিগ্রস্ত স্তম্ভ দেখছেন প্রতিনিধি দল।—নিজস্ব চিত্র। |
২০০৬ সালে টাকি ও হাসনাবাদের মধ্যে কাঠাখালি নদীর উপরে সেতু তৈরির কাজ শুরু হয়েছিল। কিন্তু এত বছরে শুধু কয়েকটি স্তম্ভ ছাড়া কিছুই হয়নি। তার উপর বছর কানেক আগে নদীর উপরে একটি স্তম্ভে ফাটল ধরা পড়ায় সেতু আদৌ হবে কি না তা নিয়েই সন্দেহ দেখা দিয়েছে এলাকার মানুষের মধ্যে। যদিও ইতিমধ্যেই খড়গপুর আইআইটি থেকেও বিশেষজ্ঞরা এসে সেতু পর্যবেক্ষণ করে গিয়েছেন। কিন্তু ওই স্তম্ভের উপরে সেতু তৈরি নিয়ে তাঁরা কোনও মন্তব্য করেননি। |