|
|
|
|
টুকরো খবর |
মিটল মহিলা জওয়ানদের প্রশিক্ষণ
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলিগুড়ি |
এ রাজ্যে বিএসএফের মহিলা জওয়ানদের প্রথম প্রশিক্ষণ শেষ হল শনিবার। শিলিগুড়ির উপকণ্ঠে শালুগাড়ার বৈকুণ্ঠপুরে বিএসফের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে এই প্রশিক্ষণ হয়। ৩৩৫ জন মহিলা জওয়ানের প্রশিক্ষণের ওই সমাপ্তি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসেছিলেন বিএসএফের ডিরেক্টর জেনারেল (ডিজি) সুভাষ জোশী। সকলকেই কনস্টেবল পদের জন্য নেওয়া হয়েছে জানিয়ে বিএসএফ-এর নর্থ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ারের আইজি সঞ্জীবকৃষ্ণ সুদ বলেন, “ভারতের যে সব প্রান্তে বিএসএফ দায়িত্বে রয়েছে, সেখানে ওই মহিলা জওয়ানদের পাঠানো হবে। সীমান্তে মহিলা পাচারকারীদের রুখতে এই মহিলারা বিশেষ ভূমিকা নিতে পারবে। আগামী বছরে বেশি করে মহিলাদের বিএসএফে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে উৎসাহ দেওয়া হবে।”এ দিন প্রশিক্ষণ শেষে প্যারেডের মাধ্যমে নতুন প্রশিক্ষিতাদের অভিনন্দন জানানো হয়। উত্তরবঙ্গে ফের কেএলও-র মতো জঙ্গি সংগঠন মাথাচাড়া দিয়েছে। একাধিক নাশকতার ঘটনাও ঘটেছে। সেই প্রেক্ষাপটে বিএসএফ-এর ডিজি ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গেলে সীমান্তে জঙ্গি সক্রিয়তার প্রসঙ্গ ওঠে। তখনই বিএসএফের ডিজি জানিয়ে দেন, তাঁরা বিষয়টি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। রাজ্য পুলিশ উত্তরবঙ্গের আইজি শশীকান্ত পূজারীও বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া এলাকায় জঙ্গি দৌরাত্ম্যের বিষয়ে উদ্বিগ্ন। আইজি বলেন, “আমাদের কাছেও সীমান্তে জঙ্গি সক্রিয়তা সম্পর্কে নানা তথ্য রয়েছে। পুলিশও সীমান্ত এলাকার থানায় বাড়তি নজরদারি করছে।” সীমান্তে যে সব এলাকায় কাঁটাতার এখনও দেওয়া হয়নি শীঘ্রই তা দেওয়া হবে বলেও জানা গিয়েছে।
|
বিদ্যুৎ মাসুল কমানোর দাবি |
দিল্লি ও হরিয়ানা বিদ্যুতের মাসুল কমানোর কথা ঘোষণা করেছে। পশ্চিমবঙ্গেও বিদ্যুতের মাসুল কমপক্ষে ৫০% কমানোর দাবি তুলল অল বেঙ্গল ইলেকট্রিসিটি কনজিউমার্স অ্যাসোসিয়েশন (অ্যাবেকা)। শনিবার এক সাংবাদিক বৈঠকে অ্যাবেকার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মানুষের স্বার্থেই রাজ্য সরকারের উচিত মাসুল কমানোর ব্যাপারে পদক্ষেপ করা। আর তা না হলে আগামী দিনে তাদের পক্ষ থেকে লাগাতার আন্দোলন কর্মসূচি চলবে। ৭ জানুয়ারি রাজ্য জুড়ে প্রতিবাদ দিবসের পাশাপাশি ২১ জানুয়ারি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে বিদ্যুতের মাসুল কমানোর ব্যাপারে একটি স্মারকলিপিও দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন অ্যাবেকার সাধারণ সম্পাদক প্রদ্যুৎ চৌধুরী।
|
ছাত্র ধর্মঘট |
মধ্যমগ্রাম-কাণ্ড-সহ রাজ্যের সার্বিক নৈরাজ্যের প্রতিবাদে এবং সুদীপ্ত গুপ্তর মৃত্যুর বিচারবিভাগীয় তদন্তের দাবিতে সোমবার ছাত্র ধর্মঘট ডাকল চার বামপন্থী ছাত্র সংগঠন এসএফআই, এআইএসএফ, পিএসইউ এবং ছাত্র ব্লক। পরীক্ষা, সমাবর্তন বা সেই ধরনের পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি ধর্মঘটের আওতায় পড়বে না বলে জানিয়েছেন এসএফআই নেতৃত্ব। কিন্তু প্রতিবাদের অন্য পথ ছেড়ে সেই কর্মনাশা ধর্মঘটই কেন? এসএফআইয়ের রাজ্য সম্পাদক দেবজ্যোতি দাসের জবাব, “ধর্মঘট সারা পৃথিবীর মানুষের প্রতিবাদের হাতিয়ার এবং এটা অর্জিত অধিকার। মধ্যমগ্রামের কিশোরীকে উপর্যুপরি ধর্ষণ, পুড়িয়ে মারা, পুলিশের ন্যক্কারজনক ভূমিকা এটা তো বিরল ঘটনা! তাই এই প্রতিবাদ।” |
|
|
|
|
|