মারধরের অভিযোগে এক ব্যক্তি ও তাঁর দুই ছেলেকে গ্রেফতার করল পুলিশ। শুক্রবার রাতে মানবাজার থানার নিপেনা গ্রামের ঘটনা। ধৃতেরা হলেন নৃপেন্দ্রনাথ চৌনি এবং তার দুই ছেলে মহাদেব চৌনি ও সহদেব চৌনি। ১ জানুয়ারি বাড়ির উঠোনে গাছ কাটা নিয়ে ওই পরিবারে ঝামেলা বাধে। ছেলেদের নিয়ে নৃপেন্দ্রনাথ তাঁর ভাই খগেন্দ্রনাথ ও তাঁর ছেলের উপর চড়াও হন বলে অভিযোগ। তাঁরা বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিত্সাধীন।
|
বধূকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টার অভিযোগ উঠল তাঁর স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি ও ননদের বিরুদ্ধে। শনিবার নলহাটির আমাইপুর গ্রামের ঘটনা। তনুজা বিবি নামে অগ্নিদগ্ধ ওই বধূ বর্তমানে রামপুরহাট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। হাসপাতালের সুপার হিমাদ্রি হালদার বলেন, “ভর্তির সময় ওই বধূ জানিয়েছেন, তাঁর স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি মিলে তাঁকে পুড়িয়ে মেরে ফেলার চেষ্টা করেছেন।” এ দিন সকালেই বধূর বাবা কুতুবদ্দিন শেখ নলহাটি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। তাঁর অভিযোগ, “শ্বশুরবাড়ির লোকজনই মেয়েকে খুন করেছে।”
|
অ্যাসিড খাওয়ায় মৃত এক স্কুল ছাত্রীর। শনিবার রামপুরহাট থানার ছিটাসপুর গ্রামের ঘটনা। মৃতের নাম নূপুর ঠাকুর (১৮)। সে স্থানীয় হাইস্কুলে দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ত। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে রামপুরহাট হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত বলে জানান। তার মা অর্চনা ঠাকুরের দাবি, “সকালে ওদের দুই বোনের মধ্যে ঝগড়া হয়। তার পর নূপুর কখন কার্বোলিক অ্যাসিড খেয়ে ফেলে বুঝতে পারিনি।” |