বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র তৈরির কারখানার হদিশ পেল পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে ডোমকলের গড়াইমারি গ্রামের ওই কারখানায় হানা দিয়ে পুলিশ বোমা তৈরির ৫ কিলোগ্রাম বিষ্ফোরক দ্রব্য, সকেট, কয়েকটি ভাঙা মাসকেট, পিস্তল, ৩০৩ এবং ৯ এমএম গুলি তৈরির বেশ কিছু উপকরণ উদ্ধার করেছে। মুর্শিদাবাদের পুলিশ সুপার হুমায়ুন কবীর বলেন, “রানিনগরের গোধনপাড়া এলাকায় বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র বিক্রি করতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে ডোমকলের রঘুনাথপুরের নজর মণ্ডল ও শম্ভুনগরের সাজাহান শেখ বাপি। তাদের কাছ থেকে পাওয়া সূত্রের সাহায্যে গড়াইমারি গ্রামে বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র তৈরির ওই কারখানাটির হদিশ মেলে। কারখানার মালিক পলাতক। তাকে ধরার চেষ্টা চলছে। ওই কারখানায় মাসকেট, পিস্তল ও সকেট বোমা তৈরি করা ছাড়াও বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র মেরামতও করা হত।”
|
বর্ষ শেষের রাতে শাসকদলের গোষ্ঠীকোন্দল প্রকাশ্যে চলে এল। মঙ্গলবার রাতে বাড়ি ফেরার পথে সদ্য কংগ্রেস ছেড়ে থেকে তৃণমূলে যোগ দেওয়া শান্তিপুর পুরসভার প্রাক্তন কাউন্সিলর অরবিন্দ মৈত্রকে মারধরের অভিযোগ উঠল স্থানীয় বিধায়ক অজয় দের দলবলের বিরুদ্ধে। প্রসঙ্গত, অজয়বাবুও কয়েকদিন আগে কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে ভেড়েন। শান্তিপুর থানায় এ ব্যাপারে চার জনের বিরুদ্ধে অভিযোগও করেছেন অরবিন্দবাবু। তাঁর অভিযোগ, “আমরা কয়েকজন ১১ নভেম্বর অজয়বাবুর আগেই তৃণমূলে যোগ দিই। অজয়বাবুরা তৃণমূলে ভেড়েন ২৫ নভেম্বর। আগে তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় অজয়বাবু আমাদের উপর ক্ষুব্ধ ছিলেন। তাই তিনি দলবল লাগিয়ে আমার উপরে হামাল চালালেন।” আজয়বাবু অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “এমন কোনও ঘটনার কথা আমার জানা নেই।” তৃণমূলের জেলা সভাপতি গৌরীশঙ্কর দত্ত বলেন, “এমন কোনও ঘটনার কথা আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে।” ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
|
শাসকদলের গোষ্ঠীকোন্দল প্রকাশ্যে চলে এল। মঙ্গলবার রাতে বাড়ি ফেরার পথে সদ্য কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়া শান্তিপুর পুরসভার প্রাক্তন কাউন্সিলর অরবিন্দ মৈত্রকে মারধরের অভিযোগ উঠল স্থানীয় বিধায়ক অজয় দে-র দলবলের বিরুদ্ধে। প্রসঙ্গত অজয়বাবুও কয়েকদিন আগে কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে ভেড়েন। শান্তিপুর থানায় এ ব্যাপারে চার জনের বিরুদ্ধে অভিযোগও করেছেন অরবিন্দবাবু। তাঁর অভিযোগ, “অজয়বাবুর আগেই তৃণমূলে তৃণমূলে যোগ দেওয়ার কারণেই তাঁর দলবল আমার উপরে চড়াও হল।” অজয়বাব অবশ্য বলেন,“এমন কোনও ঘটনার কথা আমার জানা নেই।” ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
|
| হোটেলের ঘরে অস্বাভাবিক মৃত্যু হল এক ব্যক্তির। নাম আব্দুল কাসেম (৫৯)। বাড়ি উত্তর ২৪ পরগনার আমডাঙার দুর্লভপুরে। বুধবার দুপুরে তিনি এক মহিলার সঙ্গে কৃষ্ণনগরের স্টেশন সংলগ্ন একটি হোটেলে ওঠেন। সেখানেই তিনি ঘরের ভিতরে আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েন। সঙ্গে সঙ্গে শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে জানান। পুলিশ হোটেলে গিয়ে ওই মহিলাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। |
