দম্পতির দেহ উদ্ধার
নিজস্ব সংবাদদাতা • কান্দি |
ঘরের মধ্যে থেকে পুলিশ এক দম্পতির দেহ উদ্ধার করল। শনিবার সকালে বড়ঞার সুন্দরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের রঘুনাথপুর গ্রামের এই ঘটনায় মৃতেরা হলেন গোপীনাথ দাস (২৭) ও টুম্পা দাস(১৯)। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন ওই যুগল। কান্দির এসডিপিও সন্দীপ সেন বলেন, “ওই দম্পতি কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে প্রাথমিক ভাবে মনে হচ্ছে। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে।” পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, মাস আটেক আগে একটি বেসরকারি নার্সারি স্কুলের শিক্ষক গোপীনাথের সঙ্গে বিয়ে হয় বড়ঞার ঝিলেড়া গ্রামের বাসিন্দা টুম্পার। অনটনের সংসারে মাঝেমধ্যে ঝামেলা হলেও ওই দম্পতি তা নিজেরাই মিটিয়ে নিতেন। এ দিন সকালে অনেকটা বেলা হয়ে গেলেও ছেলে-বৌমা ঘুম থেকে না ওঠায় দরজায় কড়া নাড়েন গোপীনাথবাবুর মা কবিতা দাস। সাড়া না মেলায় তিনি পড়শিদের ডাকেন। তারপরও ঘরের ভিতর থেকে কোনও সাড়াশব্দ না মেলায় খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। দরজা ভেঙে পুলিশ দু’জনের নিথর দেহ উদ্ধার করে।
|
নদিয়ার মায়াপুরের চরকাষ্ঠশালী গ্রামের সাড়ে চার বছরের এক শিশুকন্যাকে খুনের অভিযোগ উঠল এক যুবকের বিরুদ্ধে। শুক্রবার সন্ধ্যায় ট্রাঙ্কে ভরা শিশুটির দেহ অভিযুক্ত মানিক মণ্ডলের মা বাঁশবাগানে ফেলতে গেলে গ্রামবাসীরা তাঁকে ধরে ফেলেন। খবর দেওয়া হয় পুলিশে। আটক করা হয় ওই মহিলা ও তার এক ছেলেকে। মানিক পলাতক। অভিযোগ, যৌন নিগ্রহের পরে শিশুটিকে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়।
|
বার্ষিক পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়ে স্কুলে ভাঙচুরের অভিযোগ উঠল পড়ুয়া ও অভিভাবকদের বিরুদ্ধে। শনিবার মুর্শিদাবাদের ধুলিয়ান উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের ঘটনা। প্রধান শিক্ষিকার অভিযোগ, “ফেল করা পড়ুয়া ও তাদের অভিভাবকরা স্কুলে ঢুকে শিক্ষিকাদের দিকে তেড়ে আসে। আমরা ভয়ে ঘরের দরজা বন্ধ করে দিই।” পরে পুলিশ গিয়ে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে তাঁদের উদ্ধার করে।
|
গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ |
নবম শ্রেণীর এক ছাত্রীর পুড়িয়ে মারার চেষ্টায় অভিযুক্তকে গ্রেফতারের দাবিতে পথ অবরোধ করল স্থানীয় বাসিন্দারা। শনিবার সকাল সাড়ে ৯টা নাগাদ নদিয়ার কল্যাণীর পিকনিক গার্ডেন মোড়ে এলাকার লোকজন রাস্তা অবরোধ করেন। ঘণ্টা দেড়েক পরে পুলিশ গিয়ে অভিযুক্তকে অবিলম্বে পাকড়াওয়ের আশ্বাস দিলে অবরোধ ওঠে। |