নভেম্বরের ১৯, ২০দু’দিন ধরে ডাকটিকিট প্রদর্শনী চলল জলপাইগুড়ি সরোজেন্দ্রদেব রায়কত কলাকেন্দ্রে। ৩০ সংগ্রাহকের ব্যক্তিগত ডাকটিকিট দেখা গেল প্রদর্শনীতে। ছিল বিক্রির ব্যবস্থাও। ডাকবিভাগ প্রদর্শনীর সঙ্গে রচনা, ক্যুইজ ও ডাকটিকিটের নকশা অঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন ছিল। অংশ নিল নানা স্কুলের ৪০০ পড়ুয়া। নানা বিভাগে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানাধিকারীদের স্বর্ণ, রৌপ্য, ব্রোঞ্জ পদক দিয়ে পুরস্কৃত করল ডাক বিভাগ। উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। |
স্কুল-পড়ুয়া কিছু ছাত্রছাত্রীর লেখা কবিতা নিয়ে ফোল্ডার। জলপাইগুড়ির টোপামারির ‘শরৎ শিউলি’ এমনই এক অভিনব উদ্যোগ। ১৪ জন কবির কবিতা স্থান পেয়েছে ফোল্ডারে। আছে ইংরেজি কবিতাও। কেউ তৃতীয়, কেউ চতুর্থ, কেউ বা সপ্তম শ্রেণির পড়ুয়া। সম্পাদকীয়তে নির্মলেন্দু রায় জানান, ‘ফুটন্ত শিশুমন, মনন ও মেধা বিকাশের লক্ষ্যে এ অমল প্রয়াস। এক শ্রেণির অভিভাবকের কাছে বাংলা যখন ‘ট্র্যাশ’ তখন কচিকাঁচাদের উৎসাহিত করার প্রয়াস প্রশংসা দাবি করে। |