টুকরো খবর |
জলপ্রকল্পের কাজে গতি আনতে পরিদর্শন
নিজস্ব সংবাদদাতা • খড়্গপুর |
পুরসভার জলপ্রকল্পের কাজ নিয়ে চাপানউতোর বাড়ছে ক্ষমতাসীন কংগ্রেস ও বিরোধী তৃণমূলের মধ্যে। এরই মধ্যে জলপ্রকল্পের কাজ পরিদর্শনে সোমবার কলকাতা থেকে খড়্গপুরে এলেন মিউনিসিপ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিরেক্টরেটের চিফ ইঞ্জিনিয়ার কৌশিক দাস। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিভাগের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার এগ্জিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার জয়দেব মণ্ডল, পুরসভার অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার অভিজিৎ চট্টোপাধ্যায় প্রমুখ। আগে কাঁসাই নদীর গতিপথ মেদিনীপুরের দিকে হওয়ায় পাম্পিং স্টেশন কেশপাল ঘাটের কাছে হওয়ার কথা ছিল। এখন খড়্গপুরের দিকে নদীর গতিপথ বদলেছে। এই এই পরিস্থিতিতে কোথায় পাম্পিং স্টেশন হবে তা খতিয়ে দেখেন আধিকারিকরা। পুরপ্রধান রবিশঙ্কর পাণ্ডে বলেন, “৮৫.৭৯ কোটি টাকার কেন্দ্রীয় সরকারের এই জলপ্রকল্প আমরা ফিরে যেতে দেব না কিছুতেই।”
|
মুখোমুখি মুকুল-নির্দল
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
রাজ্য জুড়ে দলছাড়ার হিড়িক চলছে। কংগ্রেস-সিপিএম ছেড়ে অনেকে নাম লেখাচ্ছেন তৃণমূলে। হাওড়া, কৃষ্ণনগরের বেশ কয়েকজন কাউন্সিলরও জার্সি বদলে তৃণমূলে এসেছেন। এ বার কি মেদিনীপুরের পালা? সোমবার দুপুরে এ নিয়ে জল্পনা শুরু হয়। এ দিন দুপুরে ফেডারেশন হলে এসেছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক তথা সাংসদ মুকুল রায়। শপথগ্রহণ শেষে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে আসেন শহরের একমাত্র নির্দল কাউন্সিলর বিশ্বেশ্বর নায়েক। মুকুলবাবুর সঙ্গে কিছুক্ষণ কথাও বলেন বিশ্বেশ্বরবাবু। কেন গিয়েছিলেন? নির্দল কাউন্সিলরের জবাব, “গত বোর্ডেও আমি প্রণব বসুকে সমর্থন করেছি। এ বারও করছি। শুধু দেখা করতেই এসেছিলাম।”
|
চেয়ার উল্টে ছন্দপতন
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
শপথগ্রহণ শুরু হতে কিছুক্ষণ বাকি। সভাকক্ষে হাজির মেদিনীপুরের (সদর) মহকুমাশাসক অমিতাভ দত্ত। তৃণমূল কাউন্সিলররা বসেছেন একদিকের চেয়ারে। বিরোধী কাউন্সিলররা অন্য দিকে। তৃণমূলের শ্যামল ভকত বসেছিলেন একেবারে পিছনের সারিতে। আচমকাই চেয়ার থেকে পড়ে যান শ্যামলবাবু। সভাকক্ষে তখন ‘কী হল কী হল’ রব। দু’একজন এগিয়ে গেলেন। ‘‘না না, তেমন কিছু হয়নি’’ উঠে দাঁড়িয়ে জানালেন শ্যামলবাবু। দলের বৈঠকে ঠিক হয়েছিল, সোমবারের সভার সভাপতি হবেন শ্যামলবাবু। সভাপতি হিসেবে তাঁর নাম প্রস্তাব করবেন অনিলচন্দ্র দলবেরা। সমর্থন করবেন মৌ রায়। তাই-ই হয়। তার আগে এই বিপত্তি। বিরোধী দলের এক কাউন্সিলর রসিকতা করে বলছিলেন, “সভাপতিই যদি চেয়ার উল্টে পড়ে যান, তাহলে সভা চালাবেন কে!”
|
হঠাৎ হাজির পুলিশ সুপার
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
ঘড়িতে বেলা সাড়ে বারোটা। তৃণমূলের অস্থায়ী কার্যালয়, ফেডারেশন হলের সামনে দলীয় কর্মীদের ভিড়। ভিতরে আছেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক মুকুল রায়-সহ জেলা নেতারা। আছেন নবনির্বাচিত কাউন্সিলররাও। আচমকাই সেখানে আসেন জেলার পুলিশ সুপার ভারতী ঘোষ। মুকুলবাবুর সঙ্গে দেখা করেন। কিছুক্ষণ কথা বলেই বেরিয়ে যান। জেলা পুলিশের এক সূত্রের খবর, জরুরি কিছু কথা বলতেই এসেছিলেন পুলিশ সুপার।
|
শিক্ষক সংগঠনের শাখা কেশিয়াড়িতে
নিজস্ব সংবাদদাতা • খড়্গপুর |
পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল মাধ্যমিক শিক্ষক সংগঠনের শাখা খুলল কেশিয়াড়ি ব্লকে। সোমবার এই উপলক্ষে কেশিয়াড়ির রজনীকান্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একটি সভা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের জেলা আহ্বায়ক নারায়ণ সাঁতরা, পঞ্চায়েত সমিতির শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ কল্পনা শিট, ব্লক তৃণমূল সভাপতি জগদীশ দাস। সভাপতিত্ব করেন প্রাক্তন শিক্ষক অশোককুমার গিরি। আহ্বায়কের দায়িত্ব দেওয়া হয় নছিপুর আদিবাসী উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক অশোক চৌধুরীকে।
|
নও শুধু ছবি... |
|
ছবি: সৌমেশ্বর মণ্ডল। |
১৯৩৯ সালের ১৬ ডিসেম্বর মেদিনীপুরে এসেছিলেন রবীন্দ্রনাথ। উপলক্ষ ছিল, মেদিনীপুর শহরে ‘বিদ্যাসাগর স্মৃতি মন্দিরের’ দ্বারোদ্ঘাটন। ১৫ ডিসেম্বর তিনি রাত কাটিয়েছিলেন মেদিনীপুর শহরের ক্ষুদিরামনগরে রামগড়ের রাজা রণজিৎ কিশোর সিংহ সাহস রায়ের বাড়িতে। সেই ঐতিহ্যমণ্ডিত বাড়িতেই এখন হয়েছে কমার্স কলেজ। কবিগুরুর মেদিনীপুর পদার্পণের ৭৫ বছর উপলক্ষে কমার্স কলেজ চত্বরে শুরু হয়েছে এক চিত্র প্রদর্শনী। রবীন্দ্রনাথের বিভিন্ন মুহূর্তের ছবি ঠাঁই পেয়েছে এই প্রদর্শনীতে। উদ্যোক্তা রবীন্দ্র স্মৃতি সমিতি। প্রদর্শনী চলবে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত। রবীন্দ্রনাথের জীবন ও কাজ নিয়ে আলোচনাসভারও আয়োজন করা হয়েছে। |
|