বহুতল থেকে পড়ে মৃত যুবক
নিজস্ব সংবাদদাতা |
বহুতলের উপর থেকে পড়ে মৃত্যু হল এক ব্যক্তির। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার সকালে হরিদেবপুর থানা এলাকার মহাত্মা গাঁধী রোডের এক আবাসনে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ব্যক্তির নাম মৈনাক চৌধুরী (৪০)। তিনি সরকারি কর্মী ছিলেন। এ দিন ভোরে আবাসনের নীচে গ্যারাজের সামনে তাঁর রক্তাক্ত দেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় লোক জন মৈনাকবাবুর স্ত্রীকে জানান। তাঁরাই পুলিশে খবর দেন। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, ওই আবাসনেরই তিনতলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন মৈনাকবাবু। পুলিশ এসে দেহটি উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। তবে কোনও সুইসাইড নোট মেলেনি। মৃত্যুর কারণ জানতে তদন্ত শুরু করেছে। মৃতদেহ ময়না-তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। |
মেট্রোয় ‘ঝাঁপ’, মৃত্যু যুবকের |
ফের মেট্রোয় ‘ঝাঁপ’ দিয়ে মৃত্যু হল এক যুবকের। এর জেরে শনিবার দুপুরে আধ ঘণ্টা মেট্রো চলাচল ব্যাহত হয়। মেট্রো সূত্রে খবর, দুপুর পৌনে একটা নাগাদ শ্যামবাজার স্টেশনে সৌমেন কুণ্ডু (৩৫) নামে এক যুবক ঝাঁপ দেন। ট্রেনের সামনে ধাক্কা খেয়ে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর বাড়ি মুর্শিদাবাদে। ট্রেনের সামনে ধাক্কা খেয়ে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় সৌমেনের। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, স্টেশনের থামে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন সৌমেন। কবি সুভাষগামী মেট্রোটি আসতে দেখে আচমকাই লাফ দেন তিনি। ঘটনার পরে কবি সুভাষ থেকে সেন্ট্রাল স্টেশনের মধ্যে ট্রেন চলাচল চালু রাখা হয়। ১টা ২০ মিনিটে ফের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয় বলে মেট্রো সূত্রে জানা গিয়েছে। |
বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস, ধৃত |
বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস করে পালানোর অভিযোগ উঠেছে এক যুবকের বিরুদ্ধে। বুধবার, ওয়াটগঞ্জ থানা এলাকার মুন্সিগঞ্জ রোডে। যুবকের নাম রবি মির্জা। আদতে ছত্তীসগঢ়ের বাসিন্দা রবি কর্মসূত্রে ওয়াটগঞ্জ এলাকায় থাকে। পুলিশ জানায়, স্থানীয় এক তরুণীর সঙ্গে দীর্ঘ দিনের সম্পর্ক ছিল রবির। ১৩ ডিসেম্বর ওই তরুণীর সঙ্গে তার বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। তরুণীর অভিযোগ, বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে রবি কয়েকবার তাঁর সঙ্গে সহবাস করে। কিন্তু বিয়ের দিন থেকেই বেপাত্তা হয়ে যায়। এর পরে তরুণীর পরিবার থানায় অভিযোগ দায়ের করে। |
নাবালিকাকে বিয়ে করার আগেই বিয়ের দিন সকালে পাত্রকে গ্রেফতার করল পুলিশ। শুক্রবার প্রগতি ময়দান থানা এলাকার রাজারঘাটের নতুনপাড়ায়। পুলিশ জানায়, পেশায় ঠিকাকর্মী মদন গুপ্তের (১৯) বিয়ে হচ্ছিল এক কিশোরীর সঙ্গে। স্থানীয় এক বাসিন্দা পুলিশকে ফোন করে ঘটনাটি জানান। পুলিশ জানায়, আইনত মদনেরও বিয়ের বয়স হয়নি। শনিবার আদালতে বিচারক মদনকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন। |