রাজ্যে রাজ্যে নানান দেবদেবীর পুজোর পরে জলেই প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়। কিন্তু বিসর্জন নিয়ে একনও পর্যন্ত কোনও সর্বভারতীয় নীতি নেই। সমুদ্র বা নদীতে দেবদেবীর প্রতিমা বিসর্জনের নীতি কী হবে, বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে তা জানতে চেয়েছে জাতীয় পরিবেশ আদালত। কেন্দ্রীয় বন ও পরিবেশ, জলসম্পদ এবং মানবসম্পদ মন্ত্রককে এই বিষয়ে হলফনামা পেশ করে তাদের বক্তব্য জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জলদূষণের আশঙ্কা থাকায় গঙ্গা ও যমুনায় প্রতিমা বিসর্জন করা যাবে না বলে গত অক্টোবরে নির্দেশ দিয়েছে ইলাহাবাদ হাইকোর্ট। পরিবেশকর্মী সুভাষ দত্ত সেই নির্দেশের কথা উল্লেখ করে সম্প্রতি জাতীয় পরিবেশ আদালতে একটি মামলা করেন। তিনি আবেদনে জানান, দেবদেবীর প্রতিমা বিসর্জন নিয়ে কেন্দ্রের কোনও নির্দিষ্ট নীতি নেই। বিসর্জন নিয়ে ইলাহাবাদ হাইকোর্ট একটি নির্দেশ দিয়েছে ঠিকই। কিন্তু সেটা শুধু উত্তরপ্রদেশেই কার্যকর হবে। অথচ অনেক রাজ্যেই দেবদেবীর প্রতিমা গড়ে পূজা করা হয়। কোথাও সেই প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয় সমুদ্রে, কোথাও বা নদীতে, কোথাও আবার পুকুরে। অনেক জায়গায় খালবিলেও প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়। জলদূষণ এড়াতে ইলাহাবাদ হাইকোর্ট গঙ্গা-যমুনায় বিসর্জন নিষিদ্ধ করেছে।
|
একসময় হাওয়ার বেগকেও হার মানিয়ে ছুটত তারা। কিন্তু মালিক যাদবেন্দ্র সিংহ গত আট মাস ধরে তাদের খেতে দিচ্ছেন না। হচ্ছিল না সামান্য যত্নআত্তি। অনাহারে ও অযত্নে তাই আলিগড়ের আস্তাবলেই ধুঁকছিল ৪৯টি ঘোড়া। গত সপ্তাহে তাদের উদ্ধার করে গুঁড়গাওয়ের এক আস্তাবলে আনে এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। ছ’টি ঘোড়া মারা গিয়েছে, বাকিদের সেখানেই চিকিৎসা চলছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের মতে, ঘোড়া আমদানি এবং প্রজননের ব্যবসা দীর্ঘদিন ধরেই করে আসছেন যাদবেন্দ্র। কিন্তু হঠাৎ তিনি সেটা বন্ধ কেন করলেন তা পরিষ্কার নয়। ইতিমধ্যেই আলিগড় আদালতে তাঁর বিরুদ্ধে পশু নির্যাতনের মামলা দায়ের করা হয়েছে। |