পিছোল বাম কনভেনশন
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
ডিসেম্বর মাসে সাম্প্রদায়িকতা-বিরোধী কনভেনশন করার জন্য কলকাতায় কোনও হল পেল না বামেরা। ফলে পূর্বনির্ধারিত ২৩ ডিসেম্বরের পরিবর্তে ৯ জানুয়ারি মহাজাতি সদনে এই কনভেনশন হবে। মঙ্গলবার বামফ্রন্টের বৈঠকের পরে ফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু এ কথা জানিয়েছেন। বাম শরিকরা ছাড়াও ফ্রন্টের বাইরে থাকা বেশ কিছু বাম দলকেও কনভেনশনে আমন্ত্রণ জানানো হবে বলে এ দিন দলীয় সূত্রে জানানো হয়েছে। আগামী ২৩ জানুয়ারি নেতাজির জন্মজয়ন্তীতে রাজ্যের সর্বত্র ‘দেশপ্রেমিক দিবস’ পালন করবে বামেরা।
|
রাজ্য জুড়ে চাষিদের কাছ থেকে সরকারি উদ্যোগে ধান কেনা শুরু হয়েছে। প্রতিদিন কত ধান কেনা হচ্ছে, তার সবিস্তার তথ্য মোবাইলে এসএমএস করে পাঠাতে হচ্ছে প্রতিটি চালকল ও সরকারি সংস্থাগুলিকে। নভেম্বর থেকেই এই ব্যবস্থা চালু হয়েছে বলে মঙ্গলবার নবান্নে জানান খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্যে ধান কেনার তথ্যভাণ্ডার তৈরি করছে খাদ্য দফতর। এ বছর ৩০ লক্ষ মেট্রিক টন ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা স্থির হয়েছে। খাদ্যমন্ত্রী জানান, তথ্য বিশ্লেষণ করলেই বোঝা যাবে, কোথায় ধান বেশি কেনা হয়েছে, কোথায় কম। তার ভিত্তিতেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
|
গণ আন্দোলনের উপরে পুলিশের গুলি চালানোকে তিনি বা তাঁর দল নীতিগত ভাবে সমর্থন করেন না বলে ২১ জুলাই কমিশনে সাক্ষ্য দিলেন রাজ্যের প্রাক্তন মৎস্যমন্ত্রী, সমাজবাদী পার্টির রাজ্যসভার সদস্য কিরণময় নন্দ। মঙ্গলবার কমিশনের চেয়ারম্যান, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি সুশান্ত চট্টোপাধ্যায়ের প্রশ্নের উত্তরে কিরণময়বাবু বলেন, “দেরিতে হলেও বিচার বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে। আমি চাই, প্রকৃত ঘটনা প্রকাশিত হোক।” কমিশন জানতে চায়, ঘটনার সময় তাঁর দল (সেই সময় সোশ্যালিস্ট পার্টির সদস্য ছিলেন কিরণময়বাবু) বিচার বিভাগীয় তদন্তের কথা লিখিত ভাবে বামফ্রন্টে জানিয়েছিল কি না। কিরণময়বাবু বলেন, “না।”
|
খাদ্য সুরক্ষা বিল চালু, সন্ত্রাস থেকে রাজ্যবাসীর মুক্তি, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি প্রতিরোধ-সহ একাধিক দাবিতে রবিবার মেদিনীপুর থেকে শুরু হয়েছে কংগ্রেসের ‘মুক্তির পদযাত্রা’। দুই মেদিনীপুর ও হাওড়া হয়ে এই পদযাত্রা কলকাতায় শহিদ মিনারে পৌঁছবে। মঙ্গলবার মিছিলে পা মেলান কংগ্রেস বিধায়ক মানস ভুঁইয়া। মানসবাবু বলেন, “আমরা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বার্থে পরিবর্তন চেয়েছিলাম। কিন্তু রাজ্যে ফের একদলীয় শাসনই ফিরে এসেছে।” |