টুকরো খবর
আলু বীজের মান খারাপ, বিক্ষোভ মেদিনীপুরে
আলুবীজের মান ভাল নয়, এই অভিযোগ তুলে বীজ নিগমের দফতরের সামনে বিক্ষোভ দেখালেন চাষিরা। তাঁদের বক্তব্য, সরকারি উদ্যোগে যে বীজ দেওয়া হচ্ছে, তা নিম্মমানের। আকারে বড়। এতে ফলন হবে কম। চাষে খরচও বাড়বে। বিক্ষোভের জেরে আলুবীজ বিলি বন্ধ করে দিতে হয়। অনেক চাষিই বীজ না নিয়ে ফিরে যান। বীজ নিগমের জেলা ম্যানেজার নলিনী প্রধান বলেন, “২০ টন আলুবীজ এসেছে। ১৮ টাকা কেজি দরে বিক্রি শুরু হয়েছিল। চাষিরা তাঁদের অভিযোগ জানিয়েছেন। বিষয়টি দেখা হবে।” খোলাবাজারে আলুবীজের দাম বেড়ে যাওয়ায় কম দামে বীজ বিলির ব্যবস্থা করেছে রাজ্য সরকার। রাজ্য বীজ নিগম এবং কৃষি দফতরের যৌথ উদ্যোগে পশ্চিম মেদিনীপুর-সহ ৬টি জেলায় বীজ বিলি চলছে। আলু উৎপাদনে দেশে প্রথম সারিতে থাকা সত্ত্বেও এ রাজ্যে আলুবীজের বেশিরভাগটা আসে পঞ্জাব থেকে। বুধবার মেদিনীপুর বীজ নিগমে এসেছিলেন সদর ব্লকের শতাধিক চাষি। গ্রাম পঞ্চায়েত থেকেই চাষিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। জানানো হয়, নিগম থেকে ১৮ টাকা কেজি দরে আলুবীজ পাওয়া যাবে। মেদিনীপুর সদর ব্লকের অন্তর্গত মণিদহ গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান অঞ্জন বেরা বলেন, “মণিদহ পঞ্চায়েত এলাকা থেকে বেশ কয়েকজন চাষি বীজ নিতে নিগমে গিয়েছিলেন। চাষিরা জানিয়েছেন, বীজের মান খারাপ। রাজ্য সরকার চাষিদের পাশে রয়েছে। এ ক্ষেত্রে উপযুক্ত পদক্ষেপই করা হবে।” এ দিন বীজ কিনতে নিগমে এসেছিলেন হীরক মাইতি। তাঁর কথায়, “বীজের উপরে ফলনের পরিমাণ ও মান নির্ভর করে। নিগম থেকে যে আলু বীজ দেওয়া হচ্ছে, তার মান অত্যন্ত খারাপ। এগুলো আলুবীজ নয়, খাওয়ার আলু। এই বীজে চাষ করলে ফলন তিন ভাগের এক ভাগ হয়ে যাবে।” এ দিন রামপ্রসাদকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

ঝুপড়িতে বিদ্যুত্‌ সংযোগের দাবি
রেলনগরীর বস্তিতে বিদ্যুত্‌ সংযোগের দাবিতে বিক্ষোভ দেখাল শহর সিপিএম। বুধবার দুপুরে ইন্দার বিদ্যুত্‌ বন্টন দফতরের ডিভিশনাল অফিস ‘শক্তি ভবনে’ বিক্ষোভ কর্মসূচির পরে স্মারকলিপি দেওয়া হয়। নেতৃত্বে ছিলেন জোনাল সম্পাদক মনোজ ধর, জোনাল সদস্য তথা কাউন্সিলর অনিতবরণ মণ্ডল, নেতা অনিল দাস। খড়্গপুরে নিমপুরা, মথুরাকাটি, ওল্ড সেটেলমেন্ট, ট্রাফিক, পুরাতনবাজার-সহ ৫৯টি বস্তিতে কয়েক হাজার ঝুপড়ি রয়েছে। রেল এলাকায় পড়ায় সেখানে সংযোগ দিতে চায় না বিদ্যুত্‌ বন্টন দফতর। এ দিনের কর্মসূচিতে একই বাড়িতে পরিবার বাড়লে একই হোল্ডিং নম্বরে একাধিক সংযোগ, বিদ্যুত্‌ মাসুল হ্রাস, হুকিং বন্ধের দাবি জানানো হয়। ডিভিশনাল ইঞ্জিনিয়ার শ্যামলকুমার হাজরা বলেন, “বিদ্যুত্‌ দেওয়ার বিষয়ে রেলের অনুমতি প্রয়োজন।”

অশান্তির আশঙ্কায় কংগ্রেস
পুর-নির্বাচনে ব্যাপক গোলমালের আশঙ্কা করছে কংগ্রেস। নেতৃত্বের আশঙ্কা, তৃণমূল বহিরাগতদের এনে শহরে অশান্তি তৈরি করতে পারে। কংগ্রেসের পুর-নির্বাচন প্রচার কমিটির চেয়ারম্যান অনিল শিকারিয়া বলেন, “বুধবারই আমরা এই আশঙ্কার কথা রিটার্নিং অফিসারকে জানিয়েছি। গোলমাল পাকানোর চেষ্টা হলে দলীয় কর্মীরা চুপ করে থাকবেন না।” অনিলবাবু বলেন, “তৃণমূলের লোকজন ভোট বানচাল করার চেষ্টা করতে পারে। আপনারা সতর্ক থাকবেন। পুলিশ-প্রশাসনকে বলেছি, নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে হবে। আমরা চাই ভোট অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোট হোক।”

রেলের ঝুপড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগের দাবি
রেলনগরীর বস্তিতে বিদ্যুৎ সংযোগের দাবিতে বিক্ষোভ দেখাল শহর সিপিএম। বুধবার ইন্দার বিদ্যুৎ বন্টন দফতরের ডিভিশনাল অফিস ‘শক্তি ভবনে’ বিক্ষোভ কর্মসূচির পরে স্মারকলিপি দেওয়া হয়। নেতৃত্বে ছিলেন জোনাল সম্পাদক মনোজ ধর, জোনাল সদস্য তথা কাউন্সিলর অনিতবরণ মণ্ডল, নেতা অনিল দাস। খড়্গপুরে নিমপুরা, মথুরাকাটি, ওল্ড সেটেলমেন্ট, ট্রাফিক, পুরাতনবাজার-সহ ৫৯টি বস্তিতে কয়েক হাজার ঝুপড়ি রয়েছে। রেল এলাকায় পড়ায় সেখানে সংযোগ দিতে চায় না বিদ্যুৎ বন্টন দফতর। এ দিনের কর্মসূচিতে একই বাড়িতে পরিবার বাড়লে একই হোল্ডিং নম্বরে একাধিক সংযোগ, বিদ্যুৎ মাসুল হ্রাস, হুকিং বন্ধের দাবি জানানো হয়। ডিভিশনাল ইঞ্জিনিয়ার শ্যামলকুমার হাজরা বলেন, “বিদ্যুৎ দেওয়ার বিষয়ে রেলের অনুমতি প্রয়োজন।”

ভোটে অশান্তির আশঙ্কায় কংগ্রেস
পুর-নির্বাচনে ব্যাপক গোলমালের আশঙ্কা করছে কংগ্রেস। নেতৃত্বের আশঙ্কা, তৃণমূল বহিরাগতদের এনে শহরে অশান্তি তৈরি করতে পারে। কংগ্রেসের পুর-নির্বাচন প্রচার কমিটির চেয়ারম্যান অনিল শিকারিয়া বলেন, “বুধবারই আমরা এই আশঙ্কার কথা রিটার্নিং অফিসারকে জানিয়েছি। গোলমাল পাকানোর চেষ্টা হলে দলীয় কর্মীরা চুপ করে থাকবেন না।” অনিলবাবু বলেন, “তৃণমূলের লোকজন ভোট বানচাল করতে পারে। পুলিশ-প্রশাসনকে বলেছি, নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে হবে। আমরা চাই ভোট অবাধ, শান্তিপূর্ণ হোক।”

অধ্যক্ষের দ্বারস্থ
একগুচ্ছ দাবি নিয়ে বুধবার অধ্যক্ষ চপলকান্তি ভট্টাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দিলেন মেদিনীপুর হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কলেজের কয়েকজন ছাত্রছাত্রী। এরমধ্যে ফেল করা তিনজনকে পাশ করানোর দাবিও রয়েছে। কলেজে কর্মী সঙ্কট, শূন্য গ্রন্থাগারিকের পদ পূরণের দাবি জানান হয়। পাশাপাশি, তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষায় ফেল করা তিনজনকে পাশ করানোরও দাবি জানানো হয়। পাশ করানোর বিষয়ে মন্তব্য না করলেও অধ্যক্ষ অন্য দাবি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দেন।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.