বশ-এর বিরুদ্ধে মামলা ভারতীয়ের
সংবাদ সংস্থা • ওয়াশিংটন |
আমেরিকায় কর্মরত কর্মীদের কর-ছাড়ের টাকা মাইনে থেকে কেটে নিতে চাইছে জার্মান বহুজাতিক ইঞ্জিনিয়ারিং ও বৈদ্যুতিন সংস্থা বশ। এই অভিযোগে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন সংস্থার এক ভারতীয় কর্মী। তাঁর অভিযোগ, সংস্থার এই নির্দেশ অমান্য করায় নানা ভাবে হেনস্থা হতে হচ্ছে তাঁকে। এমনকী চাকরি থেকে বরখাস্তের হুমকিও দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে অবশ্য বশের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। সুরজ কামাথ নামে ওই ভারতীয় প্রযুক্তিবিদের অভিযোগ, গত ডিসেম্বরে বশ তাঁদের (যাঁরা মার্কিন নন) নির্দেশ দেয়, ২০০৬-২০১১-এর মধ্যে ফেরতযোগ্য করের টাকা ফের সংস্থাকে ফিরিয়ে দিতে হবে। অর্থাৎ, সে ক্ষেত্রে তাঁদের যা বেতন পাওয়ার কথা তা কমে যাবে। বহু কর্মীকে ফেরত দিতে হবে লক্ষাধিক ডলার। যিনি চেক-এ তা ফেরত দেবেন না, তাঁর মাইনে থেকে ওই টাকা কেটে নেওয়া হবে। কামাথের দাবি, তিনি এই নির্দেশ অমান্য করলে ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই ভারতে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হয় তাঁকে। অন্য কোনও সংস্থায় যাতে চাকরি জোটাতে না পারেন সেই ব্যবস্থা করা হবে বলেও কর্তৃপক্ষ তাঁকে হুমকি দিয়েছিল, দাবি সূরজের।
|
ওবামার চিঠি চান কারজাই
সংবাদ সংস্থা • নিউ ইয়র্ক |
গত ১২ বছর ধরে আফগানিস্তানে যুদ্ধ চালানোর সময় নানা ভুল করেছে মার্কিন বাহিনী। তার মধ্যে অন্যতম হল, জঙ্গিদের খুঁজে বের করতে আফগানিস্তানের প্রত্যন্ত এলাকাগুলির বাড়ি বাড়ি গিয়ে অত্যাচার চালানো। আফগান প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র আইমল ফাইজি জানিয়েছেন, হামিদ কারজাই মনে করেন বারাক ওবামার উচিত একটি চিঠি লিখে মার্কিন বাহিনীর সব ভুল স্বীকার করা। ফাইজির আরও দাবি, মার্কিন বিদেশসচিব জন কেরি আমেরিকার সব ভুল মেনে নিয়ে চিঠি দিতে রাজি হয়েছেন। তবে কারজাই মনে করেন, কেরির বদলে ওই চিঠি দেওয়া উচিত ওবামার। যদিও আমেরিকা জানিয়েছে, ওবামার চিঠি দেওয়ার প্রশ্নই নেই।
|
ভারতীয়ের সততা
সংবাদ সংস্থা • মেলবোর্ন |
মত্ত অবস্থায় মেলবোর্নে ট্যাক্সিতে উঠে, ভুল করে ব্যাগটা ফেলে নেমে গিয়েছিলেন মালিক। কিন্তু ভারতীয় চালক লখবিন্দর সিংহ ধীলোঁর সততায় ফেরত পেলেন সেই ব্যাগ। তাতে ছিল এক লক্ষ দশ হাজার ডলার।
|
মারা গেলেন দু’-দু’বার নোবেলজয়ী ব্রিটিশ জীব-রসায়নিবিদ ফ্রেডারিক সাঙ্গার। মঙ্গলবার কেমব্রিজের হাসপাতালে ঘুমের মধ্যেই মৃত্যু হয় ৯৫ বছর বয়সী এই বিজ্ঞানীর। মলিকিউলার বায়োলজি নিয়ে তাঁর কাজ গবেষক মহলে আলোড়ন তুলেছিল। সাঙ্গার প্রথম বার নোবেল জেতেন ১৯৫৮ সালে। ইনসুলিনে অ্যামিনো অ্যাসিডের সজ্জাক্রম ও কী ভাবে তারা একে অন্যের সঙ্গে জুড়ে থাকে, তা নিয়ে গবেষণা করেছিলেন তিনি। ১৯৮০ সালে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পল বার্গের সঙ্গে নিউক্লিক অ্যাসিডের গঠন নিয়ে কাজ করে পান দ্বিতীয় নোবেলটি। ১৯১৮ সালের ১৩ অগস্ট ইংল্যান্ডের গ্লস্টরশায়ারে জন্ম হয় ফ্রেডারিক সাঙ্গারের। সফল এই বিজ্ঞানী এক কালে স্বপ্ন দেখতেন বাবার মতো চিকিৎসক হবেন। পরে অবশ্য কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞান সাধনার সুযোগ আসে।
|