|
নজরবন্দি
মেদিনীপুর |
|
জেলার সদর শহরে পুর-পরিষেবার হাল ঠিক কী? পানীয় জল নিয়মিত মেলে? রাস্তার দশাই বা কেমন?
পুরভোটের আগে তারই ওয়ার্ড ভিত্তিক খতিয়ান। সঙ্গে অন্যতম প্রধান ভোটপ্রার্থীদের এক ঝলক।
|
|
ওয়ার্ড নম্বর ২১ |
পানীয় জল: উত্তর কুমোরপাড়া, বাউড়িপাড়া এলাকায় পর্যাপ্ত ট্যাপ কল নেই। ফলে এলাকাবাসীর সমস্যা হয়।
নিকাশি: জাহাঙ্গীর বস্তিতে সর্বত্র পাকা নিকাশি নালা নেই। ফলে বৃষ্টি হলেই রাস্তায় জল জমে যায়।
রাস্তাঘাট: বকুলগঞ্জ থেকে কুমোড়পাড়ার রাস্তাটি সংস্কারের অভাবে খানাখন্দে ভর্তি। আগুনভাঙা চক, মির্জামহল্লা এলাকাতেও রাস্তা খারাপ।
জঞ্জাল সাফাই: ভ্যাট থেকে নিয়মিত জঞ্জাল পরিষ্কার হয় না। ফলে দুর্গন্ধ থেকে দূষণ ছড়ায়।
পথবাতি: পথবাতির তেমন সমস্যা নেই। কিন্তু কোথাও পথবাতি খারাপ হলে সারানোর ক্ষেত্রে দেরি হয়। |
|
কুমোরপাড়ায় আবর্জনার স্তূপ |
যুযুধান |
আশিস চক্রবর্তী
তৃণমূল |
মনিলাল দাস
কংগ্রেস |
ওবাইদুর রহমান
বাম সমর্থিত
বিকাশ পরিষদ |
|
|
|
দলের জেলা সাধারণ সম্পাদক।
আগে কাউন্সিলর ও পুরসভার
ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। |
আগে এই ওয়ার্ডেরই কাউন্সিলর
ছিলেন। পরে তাঁর স্ত্রী কাউন্সিলর
হন। ফের পুরভোটের ময়দানে। |
পেশায় রেশন ডিলার।
টাউন মুসলিম কমিটির
নেতাও। বিকাশ পরিষদের প্রার্থী। |
|
|
ওয়ার্ড নম্বর ২২ |
পানীয় জল: কামারপাড়ায় জলের কল ও নিকাশি নালা এক স্তরে। ফলে কল থেকে পাইপ লাগিয়ে জল তুলতে সমস্যা হয়।
নিকাশি: কামারপাড়া, মুফতিমহল্লা, সাহামোল্লা এলাকায় নিকাশি বেহাল। বৃষ্টি হলেই রাস্তায় জল জমে যায়।
রাস্তাঘাট: মির্জাবাজার থেকে জর্জকোর্ট যাওয়ার রাস্তা খানাখন্দে ভর্তি। অরবিন্দনগরে সর্বত্র পাকা রাস্তা নেই।
জঞ্জাল সাফাই: ভ্যাট থেকে জঞ্জাল সাফাইয়ে দেরি হওয়ায় জঞ্জালের স্তূপ জমে থাকে। ফলে দূষণ ছড়ায়।
পথবাতি: পথবাতি রয়েছে। তবে অরবিন্দনগর, কামারপাড়ায় পথবাতি খারাপ হলে সারাতে দেরি হয়। |
|
কামারপাড়ায় অস্বাস্থ্যকর ভাবে পানীয় জল সংগ্রহ |
যুযুধান |
রাধারানি বেরা
তৃণমূল |
সুপ্রিয়া গঙ্গ্যোপাধ্যায়
কংগ্রেস |
চৈতালী দে
আরএসপি |
|
|
|
গতবার এই ওয়ার্ডেরই
কাউন্সিলর ছিলেন।
ফের পুরভোটের ময়দানে। |
স্বামী প্রণব গঙ্গ্যোপাধ্যায়
কংগ্রেস সমর্থক। সুপ্রিয়াদেবী
অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী। |
ছাত্রাবস্থায় স্বামী সোমনাথ দে
এসএফআই করতেন।
ভোটের লড়াইয়ে প্রথমবার। |
|
|