টাটকা খবর
প্রথম দিনের শেষে চালকের আসনে ভারত
সচিন-জ্বরে আচ্ছন্ন বাণিজ্যনগরী-সহ গোটা দেশ। আর সেই আবহের মধ্যেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ সংহার শুরু করল ভারত। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারত অধিনায়ক মহেন্দ্র সিংহ ধোনি। তাঁর সিদ্ধান্ত যে কতটা সঠিক তার প্রমাণ মিলল চা বিরতির আগেই। ভারতীয় বোলারদের দাপটে মাত্র ১৮২ রানেই শেষ হয়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথম ইনিংস। লিট্ল মাস্টারের বিদায়ী টেস্টের প্রথম দিন এত দ্রুত ভারত যে চালকের আসনে বসবে, তা হয়তো কেউই আন্দাজ করেননি। ব্যাট করতে নেম ভারত শুরুটা ভাল করলেও দ্রুত দু’টি উইকেট হারায় শিলিংফোর্ডের বলে। এর পরে সচিন মাঠে নামতেই উঠে দাঁড়িয়ে অভিবাদন জানায় ওয়াংখেড়ে। তাঁকে গার্ড অফ অনার দেয় গোটা ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল। এর পর অবিচ্ছেদ্য থেকে দিনের খেলা শেষ করেন সচিন ও চেতেশ্বর পূজারা। দিনের শেষে সচিন ৩৮ ও পূজারা ৩৪ রানে অপরাজিত থাকেন।
পাঁচ উইকেট নেন বাঁ হাতি স্পিনার প্রজ্ঞান ওঝা। তিনটি উইকেট নেন অশ্বিন। ভুবনেশ্বর কুমার ও মহম্মদ সামি একটি করে উইকেট নিয়েছেন। ব্যক্তিগত ২৫ রানে ভুবনেশ্বরের বলে আউট হন দেড়শ’তম টেস্ট খেলা চন্দ্রপল। ডারেন স্যামিকে আউট করে টেস্টে একশো উইকেটের মাইলস্টোন ছুঁলেন অশ্বিন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৮ রান করেন কিয়েরন পাওয়েল।
ভারতীয় দলের কোনও পরিবর্তন না হলেও দু’টি পরিবর্তন হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। পেরমল ও কটরেলের জায়গায় দলে এসেছেন নরসিংহ দিওনারাইন ও শ্যানন গ্যাব্রিয়েল।

খেলা শুরুর আগে। ছবি: পিটিআই।
সকালে দুই অধিনায়কের সঙ্গে টসের সময়ে মাঠে আসেন বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট নারায়ণস্বামী শ্রীনিবাসন। টসের কয়েনের এক দিকে সচিনের ছবি খোদাই করা ছিল। টসের পরে সচিনের নামাঙ্কিত ডাকটিকিটের উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কপিল সিব্বল। মাদার টেরিজার পরে সচিনই একমাত্র ব্যাক্তি যাঁর নামাঙ্কিত ডাকটিকিট জীবিতাবস্থায়ই প্রকাশিত হল। সচিনকে একটি টুপি উপহার দেন মহেন্দ্র সিংহ ধোনি। অন্য দিকে দলের পক্ষ থেকে সচিনকে সই করা জার্সি উপহার দেন ডারেন স্যামি। সচিনের শেষ টেস্টের সাক্ষী থাকতে ওয়াংখেড়েতে বৃহস্পতিবার তারকার মেলা। খেলা দেখতে এসেছেন সচিনের মা, স্ত্রী অঞ্জলি, ছেলে অর্জুন, কন্যা সারা, দাদা অজিত-সহ গোটা তেন্ডুলকর পরিবার। ওয়াংখেড়েতে তাঁর শিষ্যের শেষ খেলা দেখতে এসেছেন রমাকান্ত আচরেকরও। মাঠে উপস্থিত আছেন আমির খান-সহ একাধিক বলিউড তারকা।

স্কোরবোর্ড
ফ্রেমবন্দি আবেগ

কেমোমা-র ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও শর্মিলা ঠাকুর। ছবি: দেশকল্যাণ চৌধুরী।
অবশেষে স্বপ্নপূরণ! নিউ টাউন এলাকার ইকো-ট্যুরিজম পার্কের কাছে বৃহস্পতিবার কলকাতা মিউজিয়াম অব মডার্ন আর্ট (কেমোমা)-র ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সুইস সংস্থা অ্যারজগ অ্যান্ড দ্য ম্যুরঅঁ-র পরিকল্পিত সুদৃশ্য এই দশ তলা শিল্পভবন নির্মাণে তিন বছর সময় লাগবে। এ দিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিমা আর্ট গ্যালারির অধিকর্তা তথা কেমোমা-র ম্যানেজিং ট্রাস্টি রাখী সরকার, কেমোমা-র বোর্ড অব ট্রাস্টির চেয়ারম্যান তথা শিল্পপতি ব্রিজমোহন খেতান, শর্মিলা ঠাকুর, ব্রিটিশ ভাস্কর স্টিফেন কক্স, যোগেন চৌধুরী, রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, ব্রাত্য বসু প্রমুখ।

লরি ‘হাইজ্যাক’ করেও সেতুর গেরোয় আটকে পাকড়াও চার দুষ্কৃতী
একেবারে বিমান ছিনতাইয়ের কায়দায় রাতের অন্ধকারে চালক-সহ ‘হাইজ্যাক’ হয়ে গেল ময়দা-বোঝাই একটি লরি। এর পরে প্রায় পাঁচ-ছ’ঘণ্টা ধরে নানা ভাবে পালানোর চেষ্টা করেও শেষমেশ দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে লরি-সহ ধরা পড়ে যায় ছিনতাইকারী চার দুষ্কৃতী। লরির চালক অক্ষত। উদ্ধার হয়েছে ছিনতাই হওয়া ময়দার বস্তাগুলিও।
লরির চালক ধূপনারায়ণ রায় পুলিশকে তাঁর অভিযোগে জানিয়েছেন, বুধবার রাতে খিদিরপুরের বাবুবাজারে ৫০ বস্তা ময়দা পৌঁছে দিতে যাচ্ছিলেন তিনি। রাত সাড়ে ১২টা বেজে গিয়েছে দেখে আলিপুর চিড়িয়াখানার কাছে জিরাট সেতুর উপরে লরি দাঁড় করিয়ে খাওয়া-দাওয়া সেরে একটু জিরিয়ে নিচ্ছিলেন তিনি। আচমকা আওয়াজে ঘুমের চটকা ভাঙতেই দেখেন, লরির কেবিনে চার অপরিচিত যুবক উঠে পড়েছে। তাদের মধ্যে এক জন তাঁর দিকে বন্দুক উঁচিয়ে রয়েছে।
ধূপনারায়ণবাবুর অভিযোগ, ওই দুষ্কৃতীরা প্রথমেই তাঁর কাছ থেকে ৮০০ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এর পরে তাদের এক জন তাঁকে ধাক্কা মেরে চালকের আসন থেকে সরিয়ে দেয় এবং লরি চালিয়ে নিয়ে যায় মুম্বই রোডের পাশে ধূলাগড়ে। সেখানে লরির পিছনে থাকা ময়দার বস্তাগুলি নামানোর চেষ্টা করে তারা। ধূলাগড়ে মাল নামানোর সময়ে সেখানকার লোকজন তাদের বাধা দেন। তখন ওই দুষ্কৃতীরা ঠিক করে, তারা মেটিয়াবুরুজ-সন্তোষপুরে যাবে। সেই মতো লরি ফের রওনা দেয় খিদিরপুরের দিকে। এই গোটা সময়ে লরির কেবিনে এক জন তাঁর দিকে বন্দুক তাক করে বসে ছিল বলে জানান ধূপনারায়ণবাবু।
বৃহস্পতিবার ভোরে ওই লরিটিকে দ্বিতীয় হুগলি সেতুর কাছে আটক করে কাগজপত্র দেখতে চায় পুলিশ।  পুলিশ গাড়ি আটকেছে শুনেই ধূপনারায়ণবাবু চিৎকার করে পুলিশকর্মীদের সাহায্য চান। তখন ওই চার যুবক লরি থেকে নেমে পালাতে গেলে পুলিশ তাদের ধরে ফেলে। লরির পিছনে থাকা বাকি দু’জন অবশ্য পালিয়ে যায়।
হেস্টিংস থানার পুলিশ জানায়, ধূপনারায়ণবাবুর অভিযোগের ভিত্তিতে ওই চার দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের বয়স উনিশ থেকে বাইশের মধ্যে। ধৃতদের কাছ থেকে একটি একনলা বন্দুক, ক্ষুর এবং ভোজালি পাওয়া গিয়েছে।

টাটা-র কারখানায় বিস্ফোরণ, আহত ১১
বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টে নাগাদ বিস্ফোরণ ঘটে টাটা স্টিলের জামশেদপুর কারখানায়। কারখানার একটি গ্যাসহোল্ডারে এই বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে জানিয়েছে সংস্থা। তার পরই সংলগ্ন গ্যাস পাইপলাইনে আগুন ধরে যায়। এর জেরে আহত হয়েছেন সেখানে কর্মরত ১১ জন। বাকি সব কর্মীকেই সেখান থেকে সম্পূর্ণ সুরক্ষিত অবস্থায় বার করে আনা হয়েছে বলে দাবি সংস্থার। আহতদের মধ্যে কিছু সংখ্যক কর্মী সংস্থার নিজস্ব এবং বাকিরা ঠিকা শ্রমিক। এক বিবৃতিতে টাটা স্টিল জানিয়েছে, আহতদের টাটা মেন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এক জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
জামশেদপুরের পুলিশ সুপার কার্তিক এস জানান, স্প্লিন্টারের আঘাতেই আহত হয়েছেন কর্মীরা, বিস্ফোরণ বা গ্যাস লিকের ফলে নয়। কোনও প্রাণহানির খবর আপাতত নেই। বিস্ফোরণ থেকে কারখানার একাংশে আগুন লাগলেও, তা নিয়ন্ত্রণে আনা এবং গ্যাস লিক বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে বলেও বিবৃতিতে দাবি করেছে সংস্থা। তবে বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে গ্যাসহোল্ডারটির ছাদ। পাশাপাশি, গলে গিয়েছে সেখানকার রবার দিয়ে তৈরি অংশগুলি। পুরো এলাকাটিই কারখানার অন্যান্য অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন করে করে দেওয়া হয়েছে। এ দিন অবশ্য কারখানার বাকি অংশে স্বাভাবিক কাজকর্ম হয়েছে বলে দাবি টাটা স্টিলের।

এনআরএসে ধোঁয়া, ছড়াল আতঙ্ক
ফের এসি মেশিন থেকে ধোঁয়া বেরনোয় আতঙ্ক ছড়াল সরকারি হাসপাতালে। ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে এগারোটায় নীলরতন সরকার হাসপাতালের কার্ডিও থোরাসিক বিভাগের সার্জেন্ট রুমে। দমকলের দু’টি ইঞ্জিন আধঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অভিযোগ, পুরনো এই এসি মেশিনগুলির ঠিকমতো রক্ষণাবেক্ষণ করা হত না। এ বিষয়ে হাসপাতালের সুপার শাশ্বতী মজুমদার কিছু বলতে রাজি হননি। স্বাস্থ্য দফতরের মুখপাত্র সুমন বিশ্বাস বলেন, “এসি মেশিনের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পূর্ত দফতরের। তাদের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। আরজিকরের সবগুলি এবং এনআরএসের কিছু এসি মেশিনে টাইমার লাগানো হয়েছে। সরকারি হাসপাতালগুলির সব এসি মেশিনে টাইমার লাগানোর পরিকল্পনা রয়েছে।”

শরণার্থী সমস্যা, কেন্দ্রকে দুষলেন অসম স্পিকার
রাজনৈতিক স্বার্থে বার বার অসমকে শরণার্থীদের আশ্রয় দিতে বাধ্য করায় কেন্দ্রের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন অসমের স্পিকার প্রণব গগৈ। বৃহস্পতিবার বিধানসভায় কৃষিমন্ত্রী নীলমণি সেনা ডেকার লেখা ‘দেশ বিভাজন, সিলেট সংঘাত আরু গোপীনাথ বরদলৈ’ বইয়ের উদ্বোধনে প্রণববাবু মন্তব্য করেন, “পূর্ব পাকিস্তান থেকে আসা শরণার্থীদের কেন্দ্র বার বার অসমে ঢুকিয়ে দিয়েছে। শরণার্থীদের পুনর্বাসন গোটা দেশের সমস্যা হলেও, অসমকেই বরাবর সেই বোঝা বইতে হয়েছে। বাংলা বা ওড়িশায় শরণার্থীদের সে ভাবে পাঠানো হয়নি।” ডেকার বইতে দেখানো হয়েছে, তদানীন্তন মুখ্যমন্ত্রী গোপীনাথ বরদলৈয়ের আপত্তি সত্ত্বেও সিলেট থেকে আসা হাজার হাজার শরণার্থীকে সরকারি চাকরিতে নিয়োগ করতে বাধ্য হয়েছিল সরকার। ফলে কেন্দ্রের দাবি মেটাতে অসম সরকারকে প্রয়োজনের থেকে অনেক বেশি মানুষকে চাকরি দিতে হয়েছিল। তার জেরে স্থানীয় চাকুরিপ্রার্থীদের সুযোগ শেষ হয়ে যায়।

ব্যবসায়ী অপহৃত
প্রকাশ্য দিবালোকে ব্যস্ত বাজারের মধ্যে থেকে এক ব্যবসায়ীকে অপহরণ করল বড়ো জঙ্গিরা। ঘটনাটি ঘটেছে কোকরাঝাড়ে। পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার সকালে সেরফাংগুড়ির রামফালবিল সাপ্তাহিক বাজার থেকে চাল কিনতে এসেছিলেন ব্যবসায়ী পাপন সাহা প্রামাণিক। তখনই মোটরবাইক-আরোহী দুই সশস্ত্র জঙ্গি তাঁর মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে তাঁকে তুলে নিয়ে চলে যায়। পুলিশের সন্দেহ, এনডিএফবি-র সংবিজিত্‌ গোষ্ঠী এই কাণ্ড ঘটিয়েছে।

নাগা জঙ্গিদের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে হত ৪
দুই জঙ্গি গোষ্ঠীর গুলির লড়াইয়ে উত্তপ্ত হয়ে রয়েছে মণিপুরের তামেংলং জেলার ভালোক গ্রাম। পুলিশ জানায়, গত দু’দিন ধরে এলাকা দখলের লড়াই নিয়ে এনএসসিএন (আইএম) এবং জেলিয়াংগ্রং ইউনাইটেড ফ্রন্ট (জেডইউএফ)-এর মধ্যে কাজিয়া চলছে। গুলির লড়াইয়ের জেরে গ্রামবাসীরা গ্রাম ছেড়ে পালিয়েছেন। ঘটনার জেরে দু’পক্ষেরই বেশ কয়েক জন জঙ্গি হতাহত হয়েছে।

গন্ডারের খড়্গ-সহ গ্রেফতার ছয়
গন্ডারের খড়্গ-সহ ছ’জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। বুধবার সন্ধ্যায় মঙ্গলদৈ থানা এলাকার মেনাপাড়ায়, তেজপুর থেকে আসা একটি গাড়ি থামিয়ে তল্লাশির সময় খড়্গটি উদ্ধার হয়। ধৃতদের মধ্যে এক মহিলাও রয়েছেন। ধৃতদের মধ্যে তিন জনের কাছে ‘অসম ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্স’-এর পরিচয়পত্র মিলেছে। ধৃতেরা জানিয়েছে, গন্ডার হত্যা ও খড়্গ ব্যবসায়ে বনবিভাগের এক শ্রেণির কর্তাও জড়িত আছেন। পুলিশ তদন্তে নেমেছে।

ছাত্রীর শ্লীলতাহানির দায়ে বহিষ্কৃত শিক্ষক

আসারাম বাপুর ছায়া দেখা গেল দিল্লিতে। না! কোনও আশ্রমে নয়। এ বার প্রেক্ষাপট দিল্লির একটি বেসরকারি স্কুল। দশ বছর বয়সী এক ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির দায়ে বহিষ্কৃত করা হল সেই স্কুলেরই এক শিক্ষককে।
নির্মল তামাং(৩২) নামের অভিযুক্ত শিক্ষক আদতে মেঘালয়ের বাসিন্দা। পুলিশি জেরায় তিনি তাঁর দোষ স্বীকার করেছেন। কখনও শাস্তি দেওয়ার অছিলায় অথবা স্কুল ছুটির পরও দীর্ঘ ক্ষণ ছাত্রীদের আটকে রেখে অত্যাচার করতেন। এই ভাবে দীর্ঘ আট বছরে তিনি প্রায় ২০জন ছাত্রীকে অত্যাচার করেছেন বলে জানা গিয়েছে। এই ধরনের অভিযোগ আগেও স্কুল কর্তৃপক্ষের কানে গেলেও তাঁরা প্রতি বারই বিচারবিভাগীয় তদন্ত করেই নিজেদের দায় সেরেছেন।
পুলিশ সূত্রে খবর, এ বারের ঘটনাটি সামনে আসে এক ছাত্রী স্কুলের অধ্যক্ষের কাছে তামাঙের নামে নালিশ করায়। তার সঙ্গে যোগ দেয় তার অন্য সহপাঠীরাও। অভিযোগের গুরুত্ব পর্যালোচনা করে অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন অধ্যক্ষ।
বুধবার রাতে দিল্লির গ্রেটার কৈলাশ থানার পুলিশ তামাংকে তাঁর বাড়ি থেকেই গ্রেফতার করে। আজ আদালতে তোলা হলে বিচারক তাঁকে চোদ্দো দিনের বিচারবিভাগীয় হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

ফের বোমা বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

আজ সকালে জোড়া বোমা বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল করাচি শহরের দু’টি মসজিদের আশপাশের এলাকা। পুলিশ সূত্রে খবর, এই জোড়া বিস্ফোরণে আহত হয়েছেন ১১ জন। যাঁদের মধ্যে আছেন দু’টি বৈদ্যুতিন মাধ্যমের কয়েক জন সাংবাদিক-সহ কয়েকজন পুলিশকর্মী।
এক ঘণ্টার ব্যবধানে বিস্ফোরণ দু’টি ঘটে শহরের উত্তর নিজামাবাদের পাহাড়গঞ্জ এলাকার একটি ইমামবাড়ার কাছে। পুলিশ সূত্রে খবর, দু’টি বিস্ফোরণই ঘটানো হয় রিমোট-কন্ট্রোলের সাহায্যে। এই বিস্ফোরণের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ইমামবাড়াটির সামনে দাঁড়িয়ে থাকা বেশ কয়েকটি গাড়ি ও অটো-রিকশা। এর পর প্রায় ঘণ্টা দুয়েকের মাথায় শহরের অন্য একটি ইমামবাড়ার সামনে অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজন দুষ্কৃতী হ্যান্ড গ্রেনেড ছোঁড়ে। এক পুলিশকর্মী আহত হন এই হামলায়।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.