|
নজরবন্দি
মেদিনীপুর |
|
জেলার সদর শহরে পুর-পরিষেবার হাল ঠিক কী? পানীয় জল নিয়মিত মেলে? রাস্তার দশাই বা কেমন?
পুরভোটের আগে তারই ওয়ার্ড ভিত্তিক খতিয়ান। সঙ্গে অন্যতম প্রধান ভোটপ্রার্থীদের এক ঝলক।
|
ওয়ার্ড নম্বর ১৯ |
পানীয় জল: পানীয় জলের তেমন সমস্যা নেই। সর্বত্রই জল সরবরাহের জন্য পাইপলাইন রয়েছে।
নিকাশি: বক্সীবাজার এলাকায় মহানালা নিয়মিত পরিষ্কার হয় না। বৃষ্টিতে নালা থেকে জল রাস্তায় উঠে যায়।
রাস্তাঘাট: ওযার্ডের প্রায় সর্বত্রই রাস্তার অবস্থা ভাল। ধবনপল্লির রাস্তাটি সংস্কারের অভাবে বেহাল।
জঞ্জাল সাফাই: বক্সীবাজার এলাকার বড় ভ্যাটে আবর্জনা নিয়মিত পরিষ্কার হয় না। ফলে দুর্গন্ধ থেকে দূষণ ছড়ায়।
পথবাতি: পথবাতির সমস্যা নেই। সর্বত্রই রাস্তায় আলো রয়েছে। তবে আলো খারাপ হলে তা সারাতে দেরি হয়। |
|
বক্সীবাজারে রাস্তার ধারে আবর্জনার স্তূপ। |
যুযুধান |
লিপিকা পাণ্ডব
তৃণমূল |
অন্তরা মাইতি
কংগ্রেস সমর্থিত নির্দল |
তাপসী চন্দ্র
সিপিএম |
|
|
|
প্রাক্তন কাউন্সিলর বিশ্বনাথ
পাণ্ডবের স্ত্রী। ওয়ার্ডটি মহিলা
সংরক্ষিত হওয়ায় তিনি প্রার্থী। |
স্বামী তীথর্প্রতিম মাইতির
পরিবার প্রথম থেকেই অবাম
রাজনীতিতে যুক্ত। এবার নির্দল প্রার্থী। |
পেশায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের
শিক্ষক। সিপিএমের শিক্ষক
সংগঠন এবিপিটিএ-র সঙ্গে যুক্ত। |
|
ওয়ার্ড নম্বর ২০ |
পানীয় জল: মণ্ডলমাঠের উত্তরপাড়ায় জলের সমস্যা রয়েছে। জুগনুতলা চক থেকে পীরবাবা পর্যন্ত অনেক জায়গায় কল নেই।
নিকাশি: হরিজন পাড়াতে নিকাশি নালার সমস্যা রয়েছে। নালার অনেকটা অংশই এখনও কাঁচা থাকায় বৃষ্টি হলেই জল জমে।
রাস্তাঘাট: প্রধান রাস্তাগুলির মাঝে কোথাও কোথাও খানাখন্দ তৈরি হয়েছে। অন্যত্র রাস্তার সমস্যা তেমন নেই।
জঞ্জাল সাফাই: সর্বত্র ভ্যাট না থাকায় যত্রতত্র জঞ্জাল পড়ে থাকে। জুগনুতলা চকের শৌচাগারটি ব্যবহারের অযোগ্য।
পথবাতি: মিস্ত্রি পাড়া, হরিজন পাড়া এলাকায় সর্বত্র পথবাতি নেই। পথবাতি খারাপ হলে সারাতে দেরি হয়। |
|
নজরগঞ্জ এলাকার নেই নিকাশি নালা। |
যুযুধান |
স্বপন চৌধুরী
তৃণমূল |
হিমাংশু মাইতি
কংগ্রেস |
কৃষ্ণকুমার ভট্টাচার্য
বাম সমর্থিত নির্দল |
|
|
|
গতবারে এই ওয়ার্ডে জয়ী
হয়ে কাউন্সিলর হন।
আবার ভোটের ময়দানে। |
মত বিরোধের দরুণ তৃণমূল
ছেড়ে এবার পুরভোটে কংগ্রেস
প্রার্থী। পেশায় ব্যবসায়ী। |
একসময় সিপিএমের সঙ্গে
ঘনিষ্ঠতা ছিল। এবারই
প্রথম পুরভোটের ময়দানে |
|
|