লক্ষ্মীগঞ্জ চাউলপট্টি: ‘আদিপুজো’ হিসেবে খ্যাত। নাটমন্দিরে সাত্ত্বিক মতে দেবীর আরাধনা।
তেঁতুলতলা সর্বজনীন: পুরনো পুজোগুলির অন্যতম। নাটমন্দিরে দেবীর অধিষ্ঠান।
হালদারপাড়া (আদি): পুরনো পুজো। কাল্পনিক মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। স্বামী বিবেকানন্দের ছেলেবেলা থেকে জীবনের নানা কাহিনি তুলে ধরা হয়েছে পাটের মডেলের মাধ্যমে।
হাটখোলা ভুবনেশ্বরীতলা: হীরকজয়ন্তী বর্ষ। থিম দশমহাবিদ্যা। মহামায়ার দশটি রূপ মন্দিরের আদলে তৈরি মণ্ডপে।
তেলেনিপাড়া রাজাবাজার: হীরকজয়ন্তী বর্ষ। অমরনাথের গুহামন্দিরের আদলে মণ্ডপ।
তেলেনিপাড়া অন্নপূর্ণা বারোয়ারি: হীরকজয়ন্তী বর্ষ। থিম ‘সুরতালের সৌরভ, কাঠ খোদাইয়ে বৈভব’। মণ্ডপে গরুড় পাখির আদল। থাকছে নানা বাদ্যযন্ত্র।
গোস্বামীঘাট: হীরকজয়ন্তী বর্ষ। কাল্পনিক রাজবাড়ির আদলে মণ্ডপ সাজানো হয়েছে মডেলে। বিসর্জনের শোভাযাত্রার আলোয় কার্টুন।
তেলেনিপাড়া-তাঁতিপাড়া সবুজ সঙ্ঘ: রজতজয়ন্তী বর্ষ। কাল্পনিক মন্দিরের আদলে মণ্ডপ।
কলুপুকুর গড়েরধার: রজতজয়ন্তী বর্ষ। আগামী বছরের প্রতি মাসের বিশেষ দিনগুলিকে মডেল ও ক্যালেন্ডারের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। বিসর্জনের শোভাযাত্রার আলোয় কার্টুন চরিত্র ‘ছোটা ভীম’।
খলিসানি গড়ের ধার: ৫০ তম বর্ষ। কাল্পনিক মন্দিরের আদলে মণ্ডপে পোড়ামাটির কাজ, মাটির পুতুল। বিসর্জনের শোভাযাত্রার আলোয় ভারত, চিন, জাপান ও সৌদি আরবের রূপকথা।
সুরের পুকুর: রজতজয়ন্তী বর্ষ। থিম গাছের কথা। রথের দিন থেকে পুজো প্রাঙ্গণে নানা রকম গাছ বসিয়ে তৈরি হয়েছে মণ্ডপ। তুলে ধরা হয়েছে পরিবেশে গাছের ভূমিকা। গাছের কোটরে দেবীর অবস্থান। প্রতিমায় গাছ, ফুল, ফল, পাতার সাজ। বিসর্জনের শোভাযাত্রার আলোয় চমক। |
নিয়োগীবাগান নব বালক সঙ্ঘ: রজতজয়ন্তী বর্ষ। থিম হাওদা। রাজস্থানী ঘরানায় সুতো দিয়ে হাতির পিঠে বসার জায়গার আদলে মণ্ডপ। ভিতরে রাজা-রানি, সৈন্যদের মডেল। আলোয় পেট্রোনাস টাওয়ার।
ভদ্রেশ্বর যুব চেতনা: ২৫ বছর। হোগলা পাতা, নারকেল গাছ, আম গাছের ছাল দিয়ে মণ্ডপ গড়া হয়েছে পুরুলিয়ার শবরতীর্থের আদলে। আলোয় চমক।
ধারাপাড়া বাই লেন (তরুণ সঙ্ঘ): রজতজয়ন্তী বর্ষ। মণ্ডপে ঋতুপর্ণ ঘোষকে শ্রদ্ধাঞ্জলি। শোভাযাত্রার আলোয় থিম ‘খোকার কাণ্ড’।
পালপাড়া: ৭০ তম বর্ষ। রথের আদলে প্রায় ৫০ ফুট উঁচু মণ্ডপ। শোভাযাত্রার আলোয় উত্তরাখণ্ডের বিপর্যয়।
খলিসানি সর্বজনীন: থিম জল রঙের উৎসব। মণ্ডপ জুড়ে জলের ফোয়ারা, ধারাপাত। ডাকের সাজ প্রতিমায়।
পাদ্রিপাড়া: ৩০ তম বর্ষ। নানা ভঙ্গিতে টায়ার সাজিয়ে কাল্পনিক মন্দিরের আদলে মণ্ডপ।
কাবারিপাড়া: থিম কৃষ্ণলীলা। শ্রীকৃষ্ণের ছেলেবেলা থেকে নানা লীলা-কাহিনি মণ্ডপে।
গোন্দলপাড়া মনসাতলা: থিম তুমি অনন্ত, তুমি দিগন্ত। দেবীর হাত থেকে সৃষ্টিকে তুলে ধরা হয়েছে মণ্ডপ। |
বিস্তারিত দেখতে ক্লিক করুন... |
|
|
বারাসত গেট সর্বজনীন: থিম সবুজের দেশে। মণ্ডপে গাছে পাখি, জলে হাঁস। সবই মডেলে।
হেলাপুকুরধার: নেপালের দরবার স্কোয়ারের আদলে মণ্ডপ। শোভাযাত্রার আলোয় ‘শারদোৎসব’।
হাটখোলা দৈবকপাড়া: থিম দেবীদর্শন। কাল্পনিক মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। ভিতরে দশমহাবিদ্যা, নবদূর্গার মূর্তি।
নতুনপাড়া সর্বজনীন: থিম সিংহাসন। মণ্ডপ তৈরি ১৫০০ কাঠের সিংহাসন দিয়ে।
গোন্দলপাড়া চারমন্দিরতলা: তিব্বতের মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। ভিতরে আলো ফোটাবে শুধুই মাটির প্রদীপ।
গোন্দলপাড়া অম্বিকা অ্যাথলেটিক ক্লাব: সূর্যের শক্তিকে নানা রূপে তুলে ধরা হয়েছে মণ্ডপে। এটাই থিম।
সার্কাস মাঠ সর্বজনীন: থিম রাজার অস্ত্রাগার। মণ্ডপে থাকছে যুদ্ধক্ষেত্রে রাজাদের ব্যবহৃত কামান-সহ নানা অস্ত্রের মডেল।
উত্তরাঞ্চল সর্বজনীন: থিম গোন্ড উপজাতিদের শিল্প-সংস্কৃতি। প্রদীপ, হ্যারিকেন, তালপাতা দিয়ে তৈরি মণ্ডপ। শোভাযাত্রার আলোয় উত্তরাখণ্ডের বিপর্যয়।
বাগবাজার চৌমাথা সর্বজনীন: বারোয়ারির পুজো সংক্রান্ত পুরনো তথ্য ব্যবহার করা হয়েছে মণ্ডপসজ্জায়। শোভাযাত্রায় আলোয় ‘প্রকৃতির ভারসাম্য’।
বাগবাজার: ১৭৯ তম বর্ষ, বাবুই পাখির বাসার আদলে মণ্ডপ। থাকছে গাছপালা এবং আসল বাবুই পাখি। শোভাযাত্রার আলোয় সার্কাস।
বোরো কালীতলা: নাগাল্যান্ডের গ্রামের বাড়ির আদলে দরমা, কাঠ, ঝুড়ি দিয়ে মণ্ডপ তৈরি। প্রতিমায় ডাকের সাজ।
পালবাগান কিশোর সমিতি: শঙ্খ, মাটির প্রদীপ, ঘট, ফুল দিয়ে মণ্ডপ তৈরি হয়েছে ফুলের পাপড়ির আদলে। আলোয় থাকছে খেলা। |