নজরবন্দি জেলা
জেলার সদর শহরে পুর-পরিষেবার হাল ঠিক কী? পানীয় জল নিয়মিত মেলে? রাস্তার দশাই
বা কেমন? পুরভোটের আগে তারই ওয়ার্ড ভিত্তিক খতিয়ান। সঙ্গে ভোটপ্রার্থীদের এক ঝলক। |
|
ঝাড়গ্রাম |
|
|
চাঁদাবিলার মাহাতো পাড়ার বেহাল রাস্তা। |
পানীয় জল |
তালডাংরা আদিবাসী পাড়ায় পানীয় জলের ব্যবস্থা নেই। স্থানীয় খালের জলই ভরসা। ভোটের মুখে চাঁদাবিলায় পুরসভার টাইম কল বসেছে। তবে জল অনিয়মিত। |
নিকাশি |
এলাকায় কোনও নিকাশি ব্যবস্থা নেই। সামান্য বৃষ্টি হলেই মাঝিপাড়া ও মাহাতো পাড়ায় জল জমে যায়। |
রাস্তাঘাট |
চাঁদাবিলা, মাঝিপাড়া ও মাহাতো পাড়ার সিংহভাগ রাস্তাই খানাখন্দে ভর্তি। দীর্ঘদিন ওই কাঁচা রাস্তার সংস্কার হয়নি। |
জঞ্জাল সাফাই |
মাহাতো পাড়া ও মাঝিপাড়ায় জঞ্জাল সাফাই হয়নি বহুদিন। |
পথবাতি |
পথবাতি পর্যাপ্ত নেই। তালডাংরায় মতো কিছু এলাকায় এখনও বিদ্যুৎ সংযোগ আসেনি। |
|
|
ছবি মজুমদার |
ঝুনু রায় |
নতুন মুখ। একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের
কর্মী। তাঁর স্বামী প্রয়াত কাজল মজুমদার
তৃণমূল কর্মী ছিলেন। |
পুরভোটে নতুন মুখ।
অঙ্গনওয়াড়ি
কেন্দ্রের কর্মী। একসময়
এসএফআইয়ের
নেত্রী ছিলেন। |
|
|
|
|
সাবিত্রী সিনেমার কাছে জমে জঞ্জালের স্তূপ। |
পানীয় জল |
জনবসতিপূর্ণ উত্তর বামদায় মাত্র তিনটি টাইম কল রয়েছে। সময়মতো জল আসে না। ধলপাড়াতেও জল অমিল। |
নিকাশি |
নিকাশি বেহাল। বৃষ্টি হলেই বাণপাড়া ও আমবাগান বস্তিতে জল জমে। বলরামডিহিতে রাস্তার উপর হাঁটুজল জমে যায়। |
রাস্তাঘাট |
সাবিত্রী সিনেমা মোড় থেকে বামদা রেল ক্রসিং পর্যন্ত পিচ রাস্তার খারাপ অবস্থা। আমবাগান ও বাণপাড়া বস্তির মোরাম রাস্তা দীর্ঘদিন সংস্কার হয়নি। বলরামডিহির ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের কাছে ঢালাই রাস্তা সাইকেল চলারও অযোগ্য। |
জঞ্জাল সাফাই |
আমবাগান ও বাণপাড়ার রাস্তায় জঞ্জালের স্তূপ। অন্যত্রও মোটের উপর একই ছবি। |
পথবাতি |
ছোট রাস্তায় পথবাতির অভাবে রাতে সমস্যা হয়। |
|
|
রাজেন সরেন |
যজ্ঞেশ্বর হেমব্রম |
নগেন মাহালি |
পুরভোটের আঙিনায় নতুন
মুখ। তৃণমূলের একনিষ্ঠ
কর্মী হিসেবে পরিচিত। |
১৯৯৮ সালে পুরভোটে
পরাজিত হন। জঙ্গলমহল
আদিবাসী কংগ্রেসর সভাপতি। |
পুরভোটে নতুন মুখ।
বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত।
দলীয় সমর্থক হিসেবে পরিচিত। |
|
|
মেদিনীপুর |
|
|
বিধাননগরে বেহাল রাস্তা। |
পানীয় জল |
বস্তিতে জল সঙ্কট। গ্রীষ্মে সমস্যা চরমে পৌঁছয়। অন্যত্র পরিস্থিতি তুলনায় ভাল। কিছু এলাকায় আরও ট্যাপকল চাই। |
নিকাশি |
রানাপাড়া-সহ বস্তি এলাকায় নিকাশির সমস্যা বেশি। ডিরোজিও নগর, নবীনপল্লিতে নিকাশি নালা নিয়মিত সাফাই হয় না। |
রাস্তাঘাট |
বিধাননগর, মিত্র কম্পাউন্ডের মতো এলাকায় রাস্তা নিয়মিত সংস্কার হয় না। কয়েকটি রাস্তায় খানাখন্দ তৈরি হয়েছে। |
জঞ্জাল সাফাই |
ছোট-বড় রাস্তার পাশে ভ্যাটে আবর্জনা নিয়মিত সাফাই না হওয়ায় দুর্গন্ধ ছড়ায়। |
পথবাতি |
ছোট রাস্তায় পর্যাপ্ত পথবাতি নেই। স্টেশন চত্বর-সহ কয়েকটি এলাকায় রাতে অসামাজিক কাজকর্ম চলে। |
|
|
মৌ রায় |
সুদেষ্ণা নন্দী |
সোনালী ঘোষ |
মহিলা তৃণমূলের শহর
সভানেত্রী।
এই নিয়ে পুরভোটের
লড়াইয়ে দু’বার। |
পুরভোটের আঙিনায় এই
প্রথম বার। তরুণ এই প্রার্থী
নিজে ছাত্র পরিষদের নেত্রী। |
গৃহবধূ। ভোটের আঙিনায়
নতুন মুখ। স্বামী সমর ঘোষ
এলাকার সিপিএম নেতা। |
|
|
|
|
বিকল নলকূপ পোড়াবাংলোয়। |
পানীয় জল |
পোড়া বাংলো-সহ কয়েকটি এলাকায় জলের সমস্যা রয়েছে। পর্যাপ্ত ট্যাপকল নেই। |
নিকাশি |
নিয়মিত মহানালা সংস্কার হয় না। অতিবৃষ্টি হলে নিকাশি নালার জল রাস্তার উপর উঠে আসে। |
রাস্তাঘাট |
সেখপুরা-সহ কয়েকটি এলাকায় রাস্তা নিয়মিত সংস্কার হয় না। রাস্তার মাঝে খানা-খন্দ তৈরি হয়েছে। |
জঞ্জাল সাফাই |
দুর্গন্ধে বার্জটাউন মাঠের পাশ দিয়ে চলাই দায়। রাস্তার পাশে ভ্যাট নিয়মিত সাফাই হয় না। |
পথবাতি |
সেখপুরা, রবীন্দ্রনগরের কিছু রাস্তায় পর্যাপ্ত পথবাতি নেই। সন্ধ্যা হলেই নিরাপত্তার সমস্যা বাড়ে। বড় রাস্তায় আলো আছে। |
|
|
প্রণব বসু |
বাসুদেব অধিকারী |
ভারতী রাণা |
১৯৮৮ সালে প্রথম ভোটে
দাঁড়ান। দু’বার জিতেছেন।
শহরের বিদায়ী পুরপ্রধান। |
পুরভোটের আঙিনায়
নতুন। তবে দলে একনিষ্ঠ
কর্মী হিসেবেই পরিচিতি। |
সিপিআই জেলা সম্পাদক
সন্তোষ রাণার স্ত্রী। নিজে
মহিলা
সমিতির জেলা সম্পাদিকা। |
|
|
|