|
|
|
|
ছটে পাশে নেই লালু, মন খারাপ রাবড়ীর |
নিজস্ব সংবাদদাতা • পটনা |
মন খারাপ রাবড়ি দেবীর। এ বার ছট পরবে তাঁর পাশে থাকছেন না তাঁর স্বামী, লালুপ্রসাদ। তিনি রাঁচিতে জেলবন্দি।
রাবড়ি দেবীর কথায়, “ছটে সব সময়েই তিনি পাশে থেকেছেন। ছটের সব ব্যবস্থার তদারকি করেছেন আর পাঁচজন গৃহকর্তার মতোই।” কিন্তু এ বার তিনি না থাকায় পরিবারের সকলেরই খুব মন খারাপ। রাবড়ির কথায়, “তবু তাঁর কথা মাথায় রেখেই সমস্ত ব্যবস্থা করছি। কোথাও যেন কোনও ত্রুটি না থাকে।”
সূর্য দেবতার পুজোর প্রস্তুতির কাজ শুরু করে দিয়েছেন লালু-পত্নী। প্রতি বছর সাংবাদিক, বিশেষ করে এখানকার চিত্র-সাংবাদিকরা ছটের নানা পর্বে ভিড় করে আসতেন লালুর বাড়িতে। ছটে কর্তা-গিন্নির ব্যস্ততা লেন্সবন্দি করতেন তাঁরা। |
|
এ বারও সাংবাদিকরা এসেছেন পটনার ১০ নম্বর সার্কুলার রোডের বাড়িতে। অন্য বার তাঁদের আপ্যায়ণ করতেন স্বয়ং গৃহকর্তা। কিন্তু এ বার তিনি নেই।
পুজোর আগে আগেই রাঁচির বিশেষ সিবিআই আদালত পশুখাদ্য কেলেঙ্কারির জেরে চাইবাসা ট্রেজারি তছরুপের মামলায় লালুপ্রসাদকে পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন।
পুজোর ছুটির পরেই জামিনের জন্য তাঁর আইনজীবীরা রাঁচি হাইকোর্টে আবেদন করেন।
কিন্তু রাঁচি হাইকোর্ট জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করায় লালু রয়ে গিয়েছেন বিরসা মুন্ডা জেলের ভিতরেই। দীপাবলীর ছুটির পর, ১১ তারিখ সুপ্রিম কোর্ট খুললেই জামিন চেয়ে সেখানে আবেদন করা হবে। |
|
|
|
|
|