টুকরো খবর
চেয়ারম্যানকে ‘হেনস্থা’, নিন্দা করলেন মন্ত্রী
শিলিগুড়ি প্রাথমিক শিক্ষক সংসদ দফতরে ভাঙচুর এবং মারধরের ঘটনায় তৃণমূল নেতা রঞ্জন শীলশর্মা-সহ একাধিক শিক্ষক নেতার নাম জড়িয়ে পড়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী গৌতম দেব। শুক্রবার শিলিগুড়ির মন্ত্রী বলেন, “শিক্ষাক্ষেত্রে কোথাও ‘নৈরাজ্য’ এবং ‘গুন্ডামি’ বরদাস্ত করা হবে না। সংসদ চেয়ারম্যানকে যেভাবে হেনস্থা করা হয়েছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। ওই চেয়ারম্যান একট শিক্ষাবিদ। উনি কোনও দলের লোক নন। আমি এর জন্য দুঃখপ্রকাশ করছি।” রঞ্জনবাবুর মত দলের নেতার নাম জড়িয়ে যাওয়ার প্রসঙ্গে গৌতমবাবু বলেন, “শুধু রঞ্জন শীলশর্মার কথা বলা হচ্ছে। ওখানে প্রাথমিক শিক্ষক কল্যাণ সমিতির কয়েকজন নেতা ছিলেন। তাঁরা প্রথম থেকে অশান্তি সৃষ্টি করছেন।” গত বৃহস্পতিবারই সংসদের চেয়ারম্যান সমর চক্রবর্তীর মেয়াদ শেষ হয়। তার আগের দিন ১৫ শিক্ষকের বদলির নির্দেশকে ঘিরে সংসদ দফতরে ভাঙচুর, মারধরের অভিযোগ ওঠে শিক্ষক নেতা তথা প্রাক্তন ডেপুটি মেয়র রঞ্জন শীলশর্মা-সহ একদল শিক্ষক সহ অনেকের বিরুদ্ধে। একই অভিযোগ ওঠে প্রাথমিক কল্যাণ সমিতির সদস্যদের বিরুদ্ধেও। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির জেলা সম্পাদক রঞ্জনবাবু। তিনি বলেন, “আমি গোলমালের সময় ছিলাম না। কল্যাণ সমিতির লোকজনই এই ধরণের কাজ করছে। মন্ত্রী ঠিক বলেছেন। আমরাও চাই, কড়া ব্যবস্থা হোক।” অভিযোগ অস্বীকার করে প্রাথমিক শিক্ষক কল্যাণ সমিতির জেলা সম্পাদক বিভাস চক্রবর্তী। বলেন, “মন্ত্রীর কথার সঙ্গে আমরা একমত। তবে রঞ্জনবাবুর মত নেতাদের বিরুদ্ধে মন্ত্রীর আগে ব্যবস্থা নিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করা উচিত।”

ফুলের বাজার অগ্নিমূল্য
কালীপুজোর প্রাক্কালে ফুলের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গাঁদা ফুলের যে মালা মালবাজারে সারা বছর ৮ থেকে ১০ টাকায় মেলে শুক্রবার তার দাম উঠেছে ২০ থেকে ২৫ টাকা। ১০৮টি জবা ফুলের মালার দাম ২৫০ টাকা। অথচ গত বছর এই মালার দাম ছিল ১৩০ থেকে ১৫০টাকা। মালবাজারের কালীপুজোর একটি উদ্যোক্তা সংস্থার পক্ষে চন্দন ওঁরাও বলেন, ‘‘ফুল-ফল সবই আকাশছোঁয়া দাম।” শহরের বাসিন্দা বিশ্বজিৎ দত্ত ফুলের মালা কিনতে গিয়ে চড়া দাম শুনে দুটি মালার বদলে একটি মালা কিনেছেন। তিনি বললেন, “কালীপুজোর মুখে ফুলের দাম এতটা বেড়ে যাওয়া রুখতে প্রশাসনকে উদ্যোগী হতে হবে।” মালবাজারের সুভাষ মোড়ের ফুলবিক্রেতা কাজল পাল জানালেন, বৃষ্টির জন্য মেদিনীপুরের ফুল আসা বন্ধ হয়ে গিয়েছে।

২১ হাত প্রতিমা
এবার নজর কাড়া আয়োজনে মেতে উঠেছে কুমারগ্রামের বারবিশা ও কামাখ্যাগুড়ির কালীপুজার উদ্যোক্তারা। ২১ হাত প্রতিমা তৈরি হচ্ছে বারবিশা ‘বিবেকানন্দ ক্লাব’-এর। ১১ দিনের মেলা হবে। ক্লাব সভাপতি অশ্বিনী কুমার রায় ও সম্পাদক অশ্বিনী কুমার রায় জানিয়েছেন, মেলায় থাকছে নাগরদোলা, সিপ্লেন, মৃত্যুকুপ সহ বিভিন্ন খেলা ও রকমারি দোকান।





First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.