পাণ্ডুয়ায় বামফ্রন্ট ছেড়ে তৃণমূলে
নিজস্ব সংবাদদাতা • পাণ্ডুয়া |
সিপিএম এবং ফরওয়ার্ড ব্লক ছেড়ে হুগলির পাণ্ডুয়া ব্লকের বেশ কিছু নেতা মঙ্গলবার তৃণমূলে যোগ দিলেন। তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, ওই দুই বাম দলের নেতা এবং তাঁদের অনুগামী মিলিয়ে অন্তত আড়াই হাজার লোক তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। এ দিন বৈচিতে তৃণমূলের এক সমাবেশে তাঁরা দলবদল করেন। উপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি তপন দাশগুপ্ত, দলের পাণ্ডুয়া ব্লক সভাপতি আনিসুল ইসলাম, জেলা পরিষদের সভাধিপতি শেখ মেহবুব রহমান প্রমুখ। বাম শিবিরের খবর, দল ছেড়ে যাওয়া নেতাদের মধ্যে রয়েছেন ফরওয়ার্ড ব্লকের জেলা নেতা অমর ঘোষ, বেরেলা-কোচমালি পঞ্চায়েতের সদস্য, সিপিএম নেতা সৌম্য টুডু। তপন দাশগুপ্ত বক্তব্য, “বিগত বাম সরকারের সঙ্গে আমাদের সরকারের উন্নয়নের ফারাকটা ক্রমে স্পষ্ট হচ্ছে। তাই বহু লোক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছাতার তলায় আসছেন।”
|
ফুরফুরা দরবার শরিফের অনুষ্ঠানে মন্ত্রী-উপাচার্য
নিজস্ব সংবাদদাতা • ফুরফুরা |
গত শনিবার ফুরফুরা দরবার শরিফে বড় হুজুর পীর কেবলা (রহমতুল্লা)-র বাত্সরিক ইসালে সওয়াব পালিত হল। একই সঙ্গে অনুষ্ঠিত হল ফুরফুরা ইসলাম মিশন কোরআনি সুন্নি জমিয়াতুল হেজবুল্লাহর ৩৭ তম প্রকাশ্য সমাবেশ। সংগঠকেরা জানান, ওই দিন সকালে উত্সবের প্রথম পর্বে ইসলামিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। সন্ধ্যায় ছিল গুণিজন সংবর্ধনা-সহ নানা অনুষ্ঠান। উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও মাদ্রাসা শিক্ষা দফতরের প্রতিমন্ত্রী গিয়াসউদ্দিন মোল্লা, আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য সৈয়দ সামসুল আলম, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি ও রাজ্য সংখ্যালঘু কমিশনের চেয়ারম্যান ইন্তাজ আলি শাহ, হেজবুল্লাহর মুখ্য নির্দেশক আবু ইব্রাহিম মহম্মদ ওবায়দুল্লাহ সিদ্দিকি, পীরজাদা ত্বহা সিদ্দিকি প্রমুখ।
|
সালকিয়ায় পাটের কারখানায় আগুন
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
হাওড়ার সালকিয়ায় মঙ্গলবার একটি বন্ধ থাকা পাটের ছাঁট বোঝাই কারখানায় আগুন লাগে। দমকল সূত্রে জানা গিয়েছে, দুপুর পৌনে ৩টে নাগাদ আগুন লাগে। বন্ধ কারখানার পাশেই রয়েছে প্রায় আড়াইশো ঝুপড়ির একটি বস্তি। আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় বাসিন্দারা আতঙ্কে ঘর থেকে জিনিসপত্র নিয়ে বেরিয়ে আসেন। তাঁরাই প্রথম দিকে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করেন। পরে দমকলের ৩টি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে গিয়ে এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
|
মন্ত্রীর দ্বারস্থ ব্যবসায়ীরা |
ভিন রাজ্যে আলু পাঠানোর উপরে নিষেধাজ্ঞার জেরে রাজ্যের চারটি জেলার সীমানায় গত ক’দিনে শ’দেড়েক ট্রাক আটক করা হয়েছে। ওই আলু পচে যাওয়ার আশঙ্কায় সরকারের দ্বারস্থ হয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। তাঁদের বক্তব্য, আটক আলু যে প্রজাতির, তা এ রাজ্যের মানুষ খান না। প্রতি বছরই ভিন রাজ্যে পাঠানো হয় ওই সব আলু। কৃষি বিপনণমন্ত্রী অরূপ রায় অবশ্য বলেন, “আমরা ব্যবসায়ীদের বলেছি আবেদন করতে। কারণ, আলু পচে যাওয়া আমাদেরও অভিপ্রেত নয়। কৃষি সচিব এবং মুখ্যমন্ত্রীর কৃষি উপদেষ্টাকেও বিষয়টি জানানো হয়েছে বিবেচনার জন্য।” মন্ত্রী জানান, সাধারণ মানুষের অসুবিধার কথা ভেবেই সরকার ভিন রাজ্যে আলু পাঠানোর উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। |