সারা জীবন আমার স্বপ্ন ছিল ভারতের হয়ে ক্রিকেট খেলা। গত চব্বিশ বছরের প্রতিটা দিন আমি এই স্বপ্নটার মধ্যে বেঁচে ছিলাম। এগারো বছর বয়স থেকে শুধু ক্রিকেটই খেলে গিয়েছি, তাই আমার পক্ষে ক্রিকেট ছাড়া জীবন কল্পনা করা খুব কঠিন। দেশের প্রতিনিধিত্ব করা, বিশ্বের সব জায়গায় খেলা আমার কাছে এগুলো প্রচণ্ড সম্মানের। ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর লগ্নে দেশের মাটিতে আমার দুশোতম টেস্ট খেলার জন্য মুখিয়ে আছি।
এত বছরে এত কিছু করার জন্য, আমার হৃদয় যখন বলছে সময় হয়ে গিয়েছে, তখন আমাকে সরে দাঁড়াতে দেওয়ার জন্য বিসিসিআই-কে ধন্যবাদ! আমার পরিবারকে ধন্যবাদ তাদের ধৈর্য আর সহানুভূতির জন্য। আর সবার উপরে ধন্যবাদ জানাতে চাই আমার ফ্যান এবং শুভাকাঙ্ক্ষীদের, যাঁদের প্রার্থনা আর শুভেচ্ছা আমাকে নিজের সেরা পারফরম্যান্স করার শক্তি জুগিয়েছে।
সচিন রমেশ তেন্ডুলকর |
|
অচেনা সচিন |
ছোটবেলার কোচ রমাকান্ত আচরেকরের দেওয়া তেরোটা মুদ্রা রয়েছে সচিনের কাছে। আউট না হয়ে একটা গোটা নেট সেশন কাটাতে পারলে সচিনকে একটা করে মুদ্রা দিতেন আচরেকর।
রঞ্জি ট্রফি, ইরানি ট্রফি এবং দলীপ ট্রফি অভিষেকে নজিরবিহীন সেঞ্চুরির রেকর্ড।
১৯৮৭ বিশ্বকাপে ভারত বনাম ইংল্যান্ড সেমিফাইনালে বল-বয় ছিলেন সচিন।
তিহাড় জেলে সচিন এবং বিনোদ কাম্বলীর নামে দুটো ওয়ার্ড আছে। এই দু’জন একটা স্কুল ম্যাচে ৬৬৪ রানের অপরাজিত পার্টনারশিপ করেন।
আন্তর্জাতিক ম্যাচে সচিনই প্রথম ব্যাটসম্যান যাঁকে তৃতীয় আম্পায়ার আউট ঘোষণা করেছিলেন। |
|