প্রথম বছর চাঁদা ওঠে ৩০ টাকা
নিজস্ব সংবাদদাতা • খানাকুল |
পাশাপাশি কয়েকটি গ্রামের মানুষের সখ্যের নির্দশন হিসাবে খ্যাত খানাকুলের রাধানগর সর্বজনীন দুর্গা পুজো। রাধানগর, সাহানপুর ও কোটরা গ্রামের মানুষের চাঁদায় পুজোর সূচনা হয় ১৯৩১ সালে। এর মধ্যে রাজা রামমোহন রায়ের জন্মস্থান রাধানগর গ্রাম। গ্রামের বয়স্কদের থেকে জানা গেল, কলকাতা পড়াশোনা করতে গিয়ে সিমলা ব্যায়াম সমিতির দুর্গা পুজো দেখে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন রাধানগর গ্রামের বাসিন্দা ছাত্র পশুপতি মিত্র। তাঁর উদ্যোগে এবং স্থানীয় যুবক সত্যমঙ্গল রায়ের নেতৃত্বে পুজোর সূচনা করেন তিন গ্রামের জনা কুড়ি যুবক। প্রথম বছরের পুজোর চাঁদা উঠেছিল ৩০ টাকা। কিন্তু বিনা পয়সায় প্রতিমা নির্মাণ, ঢাক, প্রতিমার সজ্জার ব্যবস্থা হয়েছিল। পুজোর ঠিক আগেই বরাবর খানাকুলে বন্যা হত। বন্যাপীড়িত মানুষের মনে হাসি ফোটাতে তিনটি গ্রামের মানুষ তখন থেকেই একজোট শুরু করেন এই পুজো। ইদানীং আশপাশের আরও কিছু গ্রামের মানুষও আসেন।
|
বিদ্যুত্কর্মীর মৃত্যু
নিজস্ব সংবাদদাতা • চন্দননগর |
বিদ্যুতের খুঁটিতে কাজ করার সময়ে বিদ্যুত্স্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হল এক ঠিকাকর্মীর। বৃহস্পতিবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে চন্দননগরের বোড়াইচণ্ডীতলা শ্মশানঘাটের কাছে। মৃতের নাম বাসুদেব মালো (৩২)। বাড়ি হুগলির ত্রিবেণীতে। বাসুদেববাবু রাজ্য বিদ্যুত্ দফতরের ঠিকাকর্মী। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন সকালে ওই এলাকায় একটি বিদ্যুতের খুঁটিতে উঠে কাজ করছিলেন বাসুদেববাবু। সেই বিদ্যুত্স্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর। |