শিশুর মৃত্যু, গাফিলতির অভিযোগ
নিজস্ব সংবাদদাতা • পুরুলিয়া |
চিকিত্সায় গাফিলতির জেরে এক নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠল পুরুলিয়া সদর হাসপাতালে। হাসপাতাল ও স্থানীয় সূত্রের খবর, হুড়া থানা এলাকার লক্ষ্মণপুরের বাসিন্দা জবা কুম্ভকার নামে এক অন্তঃসত্ত্বা বধূ সদর হাসপাতালে ভর্তি হন সোমবার বেলা ১১টা নাগাদ। ওই দিনই অন্য একটি কারণে তাঁর অস্ত্রোপচার হয়। অস্ত্রোপচারের পরে তাঁকে ফিমেল সার্জিক্যাল ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। রাতে তাঁর প্রসব বেদনা ওঠে। জবাদেবীর মা মমতা কুম্ভকারের অভিযোগ, “মেয়ে প্রসব যন্ত্রণায় ছটফট করছিল। ওয়ার্ডের কর্তব্যরত সিস্টারদের বলা সত্ত্বেও তাঁরা কান দেননি।” মঙ্গলবার ভোরে জবাদেবী একটি পুত্রসন্তান প্রসব করেন। স্বাভাবিকের চেয়ে ওজন কম হওয়ায় ওই নবজাতককে নবজাত শিশুর পরিচর্যা কেন্দ্রে (এসএনসিইউ) নিয়ে যাওয়া হলেও বাঁচানো যায়নি। জবাদেবীর পরিবারের লোকজনের বক্তব্য, কর্তব্যরত সিস্টারেরা একটু মানবিক হলে হয়তো শিশুটিকে বাঁচানো যেত। হাসপাতালের সুপার নীলাঞ্জনা সেন বলেন, “ঘটনাটি শুনেছি। ঠিক কী হয়েছিল, খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”
|
দায়িত্বে মৃগেন
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
মেদিনীপুর মেডিক্যালের স্বাস্থ্য সমিতির সরকার মনোনীত সদস্য পদে রদবদল হল। আগে সরকার মনোনীত সদস্য ছিলেন মন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র। তাঁর জায়গায় এ বার ওই সদস্য হলেন বিধায়ক মৃগেন মাইতি। স্বাস্থ্য দফতর থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশ জারি হয়েছে। এর ফলে এ বার রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান হবেন মেদিনীপুরের বিধায়ক। মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের পরিচালন সমিতির সভাপতিও হবেন তিনি।
|
আরও সস্তা ইনসুলিন
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
সরকারি হাসপাতালের ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকানে এ বার মিলবে ইনসুলিনও। মঙ্গলবার এসএসকেএম হাসপাতালের দোকানে এই ওষুধ বিক্রি শুরু হল। এর পরে ধাপে ধাপে অন্য হাসপাতালগুলির দোকানেও ইনসুলিন পাওয়া যাবে বলে স্বাস্থ্যকর্তারা জানিয়েছেন। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, ১৪২ টাকা দামের ওষুধ ওই দোকানগুলিতে পাওয়া যাবে ৬৫ টাকায়।
|
আরাধ্যার স্টেম সেল সংরক্ষণ |
শিল্পা শেট্টির পরে স্টেম সেল সংরক্ষণে এ বার এগিয়ে এলেন ঐশ্বর্যা রাই বচ্চনও। একটি স্টেম সেল ব্যাঙ্কের মাধ্যমে মেয়ে আরাধ্যার স্টেম সেল তিনি আর অভিষেক সংরক্ষণ করে রেখেছেন বলে জানিয়েছেন ৩৯ বছরের এই অভিনেত্রী। তাঁর কথায়, “প্রত্যেক পরিবার এবং বন্ধুবান্ধবদের উচিত তাঁদের সন্তানের স্টেম সেল সংরক্ষণে অনুপ্রাণিত করা।” ঐশ্বর্যা জানালেন, “বিয়ের আগে থেকেই আমি কিন্তু ভেবে রেখেছিলাম বাচ্চার স্টেম সেল সংরক্ষণ করব। এটা হয়তো খরচসাপেক্ষ। কিন্তু যাঁদের কাছে এটা ব্যয়বহুল নয়, তাঁরা অন্তত ভাবুন। আর পাঁচটা বাজে খরচের চেয়ে এটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।” এই প্রসঙ্গেই ঐশ্বর্যাকে প্রশ্ন করা হয়, দ্বিতীয় সন্তানের ক্ষেত্রেও কি তিনি স্টেম সেল সংরক্ষণের কথা ভাববেন? ঈষৎ ক্ষুব্ধ অভিনেত্রীর জবাব, “আমি বুঝতে পারছি আপনারা আসলে কী জানতে চাইছেন। সে রকম কোনও সম্ভাবনা তৈরি হলে আপনারা জানতেই পারবেন। এখন থেকে সেটা নিয়ে জল্পনা করার কোনও দরকার নেই।” |