এক মঞ্চে সোমেন-শিখা-প্রদীপ
নিজস্ব সংবাদদাতা
|
কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে পুজো উদ্বোধনে সামিল হলেন তৃণমূলের ডায়মণ্ডহারবারের সাংসদ সোমেন মিত্র ও তাঁর স্ত্রী বিধায়ক শিখা মিত্র। মঙ্গলবার চতুর্থীর সন্ধ্যায় মধ্য কলকাতার কলেজ স্কোয়ার এবং সংলগ্ন আরপুলি লেনের পুজো উদ্বোধনে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি প্রদীপ ভট্টাচার্য, কংগ্রেস নেতা আব্দুল মান্নানের সঙ্গে ছিলেন সোমেনবাবু ও শিখাদেবী। তৃণমূল নেতৃত্বের সঙ্গে মিত্র-দম্পতির দূরত্ব বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে প্রদীপবাবুদের সঙ্গে তাঁদের পুজোর উদ্বোধন করা নিয়ে কংগ্রেস ও তৃণমূল শিবিরে জল্পনা তুঙ্গে। সোমেনবাবু অবশ্য বলেন, “এখানে কোনও রাজনীতি নেই। মধ্য কলকাতার সঙ্গে আমার ৪০ বছরের সম্পর্ক! তাই সকলে মিলে এসেছি।” তবে শিখাদেবীর তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য, “রাজ্যের চারিদিকে আজ নারী নির্যাতন হচ্ছে। সেই নির্যাতনের প্রতিরোধে মা আমাদের লড়াইয়ের শক্তি দিন, এই প্রার্থনাই করব।” সোমেনবাবুর উপস্থিতিতেই প্রদীপবাবু বলেন, “রাজ্যে অশান্তি, অত্যাচার ও অবিচারের পরিবেশে মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে। মা দুর্গার কাছে আমাদের প্রার্থনা, রাজ্যে অশুভ শক্তির বিনাশ হোক!”
|
বাসে ‘শ্লীলতাহানি’, গ্রেফতার যুবক
|
ভরদুপুরে এক যুবককে কলার ধরে বাস থেকে নামিয়ে আনছেন এক মহিলা। সোমবার মহাত্মা গাঁধী রোডে তা দেখে হকচকিয়ে যান কর্তব্যরত পুলিশকর্মীরাও। মহিলা অভিযোগ করেন, শিয়ালদহগামী একটি বাসে তাঁর শ্লীলতাহানি করেছে যুবকটি। গ্রেফতার হয় রবি রায় নামে ওই যুবক। পুলিশ জানায়, বড়বাজারে অফিসে যাবেন বলে হাওড়া থেকে ৪৪ নম্বর রুটের বাসে ওঠেন ওই মহিলা। অভিযোগ, ভিড়ের সুযোগে ওই যুবক তাঁর গায়ে হাত দেয়। মহিলার চিত্কারে কন্ডাক্টর এবং অন্য যাত্রীরা ওই যুবককে ধরে ফেলেন। পুলিশের দাবি, মহাত্মা গাঁধী রোডে বড়বাজার থানার কাছে বাস থামান চালক। তখনই অভিযুক্তকে নামিয়ে আনেন ওই মহিলা। |