সংঘর্ষ জারি মিশরে, হত ৯ নিরাপত্তাকর্মী |
সংঘর্ষের শেষ নেই মিশরে। সেনার গুলিতে রবিবারই প্রাণ হারিয়েছিলেন ৫৩ জন। আর ঠিক তার পর দিন অর্থাৎ সোমবার ফের রক্তাক্ত হল মিশর। তবে এ বার মূলত প্রাণ হারালেন নিরাপত্তাকর্মীরা। তিনটি আলাদা হামলায় সব মিলিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন ন’জন নিরাপত্তা কর্মী। সেনা সূত্রে খবর, সুয়েজ খালের ইসমাইলিয়ার কাছে একটি চেকপয়েন্টে আচমকাই গুলি চালাতে শুরু করে দুষ্কৃতীরা। তাতে মারা যান ছ’জন সেনা। দ্বিতীয় ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ সিনাইয়ের এল তুর শহরে। সেখানে গাড়িবোমা বিস্ফোরণে মৃত্যু হয় তিন জন পুলিশ অফিসারের। আহত অন্তত ৪৮। তৃতীয় হামলাটি হয় কায়রোর মাদি শহরতলিতে। রকেটের সাহায্যে গ্রেনেড ছোড়া হয় সেখানে। তাতে আহত হন দু’জন। হামলার দায় কেউ স্বীকার না করলেও সেনার ধারণা, গদিচ্যুত প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুরসির সমর্থক মুসলিম ব্রাদারহুডই এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
|
আমেরিকাকে হুমকি উত্তর কোরিয়ার |
যে কোনও মুহূর্তে আমেরিকা এবং দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে চূড়ান্ত পদক্ষেপ করা হতে পারে বলে ফের হুমকি দিল উত্তর কোরিয়া। মঙ্গলবার উত্তর কোরিয়া জানিয়েছে, সেনাকে সতর্ক থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়ার বন্দরে একটি বিমানবাহী রণতরীর পাশাপাশি বেশ কয়েকটি জাহাজ রেখে গিয়েছে আমেরিকা। তার পরেই এই প্রতিক্রিয়া উত্তর কোরিয়ার। এর জন্য আমেরিকার খারাপ পরিণতি হতে চলেছে বলে হুমকি দিয়েছে তারা।
|
আদালতের মতো জায়গায় মেয়েদের পর্দার আড়ালে থাকা প্রয়োজন বলে মনে করেন না মালালা ইউসুফজাই। এ বছর নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন মালালা। বোরখা প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “আমি বিশ্বাস করি, এক জন মহিলা কী পরবেন সেটা তাঁর সিদ্ধান্ত।” তবে তিনি নিজে মনে করেন, আদালত বা যে সব জায়গায় মুখ দেখানো জরুরি সেখানে বোরখা পরা উচিত নয়।
|
নিজের চাকরি গিয়েছে আগেই। মার্কিন প্রশাসনের অচলাবস্থার জেরে স্ত্রী-ও অবেতন ছুটিতে। অগত্যা ওয়াশিংটনের রাস্তায় এ ভাবেই চাকরি চেয়ে ঘুরছেন এই পিএইচডি ডিগ্রিধারী। মানুষের দুর্গতি বাড়লেও রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাটদের ‘ঝগড়া’ না মেটায় মার্কিন প্রশাসনে তালা পড়ে রয়েছে এখনও। আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডারের আশঙ্কা, আগামী দিনেও দুই দলের মধ্যে সমঝোতা না হলে ধার নেওয়ার সীমা বাড়াতে পারবে না আমেরিকা। ফলে গভীর সঙ্কটে পড়বে মার্কিন তথা বিশ্ব অর্থনীতি। বাজেট বিল নিয়ে নিঃশর্তে ভোটাভুটির আর্জি জানিয়ে মঙ্গলবার হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভসের স্পিকার জন বোয়েনারকে ফোন করেন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। বলেন, রিপাবলিকানরা ক্রমাগত হুমকি দেওয়া বন্ধ করলে আলোচনায় বসতে তিনি রাজি। ওবামার কথায়, “আমাদের পরিবার ও জীবিকার উপর থেকে হুমকির ছায়া উঠুক। আসুন আমরা কাজে ফিরি।” |