|
|
|
|
|
দুর্গাপুর |
থিম বনাম আলো |
|
|
গোপালমাঠ সর্বজনীন
|
• বীরবর্ণনা ২৮ বছরের তরতাজা যুবক। খেজুরির অশোক গিরি ৩৫ জন সহকর্মীকে নিয়ে ৫৫ দিনের চেষ্টায় প্রস্তুত করছেন বীরের সাজ। সাজের অঙ্গ পাট, ঝুড়ি, চট, দড়ি, বাঁশ। দক্ষিণ দিল্লির শ্রী আদ্যাশক্তি কাত্যায়নি পীঠের আদলে মণ্ডপ।
• ব্রহ্মাস্ত্র ২০১১ সালে পরিবেশের জন্য জোড়া পুরস্কার ঘরে এসেছিল। এবারও সর্বক্ষণের ১৫ নিরাপত্তা রক্ষী। ১০০ স্বেচ্ছাসেবক। তৈরি মেডিক্যাল দল, অগ্নি নির্বাপক দল। রেফারির চোখ এড়ানোর উপায় কোথায়?
• ব্যূহে ছিদ্র পাশেই জাতীয় সড়ক। ওপাশে অন্য পুজো। মনের মতো আলোকসজ্জা করা মুশকিল!
• কুবেরের ধন বাজেট ১৮ লক্ষ। ভরসা ক্লাবের সাড়ে তিনশো সদস্যের চাঁদা, ডোনেশন, বাড়ির চাঁদা আর স্পনসর।
• তূণে বাড়তি দুঃস্থদের বস্ত্র বিতরণ। বয়স্ক দর্শনার্থীদের বিশ্রামের ব্যবস্থা। সবার জন্য পানীয় জল।
|
|
ঝুমা মুখোপাধ্যায়,
পাড়াবাসী
সেরা পুজো। দূরদুরান্ত থেকেও মানুষ ভিড় করেন। |
ফাল্গুনি ঘটক,
স্নাতকোত্তরের ছাত্রী
প্রিয়াঙ্কা চোপড়া থাকলে আনার চেষ্টা করা যেত। |
|
সেনাপতির রণহঙ্কার |
বিল্লেশ্বর মণ্ডল, সম্পাদক
বৃক্ষ তোমার পরিচয়? ফলেই!
|
|
|
ভিড়িঙ্গি নবারুণ |
• বীরবর্ণনা বয়স ৪৬, তবু মাঝবয়েসী আলস্য নেই। বালুরঘাটের উত্তম রায়ের হাত ধরে তিন মাস ধরে প্লাইউড আর ফাইবার স্টিকে বীরের সোনালী রঙের সাজ তৈরি হচ্ছে। মন কাড়তে প্রস্তুত ফাইবারের ১৬টি মডেল নর্তকী।
• ব্রহ্মাস্ত্র একচালার ডাকের সাজের প্রতিমা। প্রচুর নিরাপত্তা রক্ষী। আলোকসজ্জায় এলইডি লাইট। খরচ আর বিদ্যুতের সাশ্রয় রেফারির চোখ এড়াবে কী করে?
• ব্যূহে ছিদ্র বৃষ্টিটাই কাল হবে বোধহয়। একে ভিড়, জাতীয় সড়ক, যানজট, তার উপর মাঠে কাদা হয়ে গেলেই দফারফা।
• কুবেরের ধন বাজেট ২০ লাখের কাছাকাছি। সারা বছরের ক্লাবের বিয়েবাড়ির ভাড়া, সঙ্গে চাঁদা, ডোনেশন আর স্পনসর।
• তূণে বাড়তি মাঠ জুড়ে বিশাল গ্রামীণ মেলা। দর্শকের ভিড় আরও বাড়ে।
|
|
মুকুল পাল
পাড়াবাসী
আভিজাত্য আর ঐতিহ্যের দেখা মেলে এখানেই। |
স্নেহা মুখোপাধ্যায়,
কলেজ ছাত্রী
ইসস, একবার যদি ক্যাটরিনাকে আনা যেত। |
|
সেনাপতির রণহঙ্কার |
সঞ্জয় পাল, সম্পাদক
অন্য কেউ না, লড়াই নিজের সঙ্গে। |
|
সংকলন: সুব্রত সীট। ছবি: বিশ্বনাথ মশান।
|
|
|
|
|
|