কুমিরের কামড়ে জখম হলেন এক মৎস্যজীবী। শনিবার সকালে পাথরপ্রতিমা রেঞ্জের মৃদঙ্গভাঙা নদীতে বেড়ার ট্যাঁকার কাছে ঘটনাটি ঘটে। শেখ হসিবুল্লাহ নামে জখম ওই মৎস্যজীবীকে পাথরপ্রতিমা ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
বন দফতর ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, স্থানীয় ছোটরণ শ্যামনগর গ্রামের বছর তিরিশের যুবক শেখ হাসিবুল ও তাঁর স্ত্রী আনসুরা বিবি গ্রাম লাগোয়া নদীতে ভাটার সময়ে দু’জনে মিলে মাছ ধরার জন্য জাল টানছিলেন। হাসিবুল নদীর গভীরের দিকে ছিল। সকাল সাড়ে ছ’টা নাগাদ একটি কুমির তাঁর বাঁ পায়ে কামড়ে দেয়। আনসুরা বিবি কোনওরকমে স্বামীকে ছাড়িয়ে নদীতে টেনে তোলেন। পাথরপ্রতিমা রেঞ্জার জনদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “ওই মৎস্যজীবীর বৈধ পরিচয়পত্র থাকলে প্রশাসন তার সব খরচ বহন করবে।”
|
কাচের পাত্রে গত তিন মাস ধরে ঘুমোচ্ছিল সে। পাত্র খুলতেই ছোবল দিল গৃহকত্রীর হাতে। চিনের হারবিন শহরের ঘটনা। ‘সেজিউ’ বানানোর জন্য কাচের জারে একটি বিষাক্ত সাপকে রেখে দিয়েছিলেন এক মহিলা। সেজিউ এক ধরনের ওষুধ। ঘটনার দিন বাতের ব্যথা বেড়েছিল গৃহকত্রীর। তাই ওষুধ বার করতেই পাত্রটি খুলেছিলেন। দেখেন সেটি শুকিয়ে গিয়েছে। তাই তাতে একটু অ্যালকোহল মেশান। আর তরল পড়তেই ঘুম ভেঙে যায় সাপের। তার পরই সর্পদংশন। তিন মাস পাত্রের মধ্যে কী ভাবে বেঁচে ছিল সে? বিশেষজ্ঞরা বলেন, এত দিন হয়তো সে শীতঘুমে ছিল।
|
গভীর রাতে হাসপাতাল সুপারের কোয়ার্টারে ঢুকে পড়েছিল একটি কচ্ছপ। পরের দিন সকালে বন দফতরের কর্মীরা এসে তাকে উদ্ধার করে নিয়ে যান। শনিবার রামপুরহাট মহকুমা হাসপাতালের ঘটনা। হাসপাতাল সুপার হিমাদ্রি হালদার বলেন, “হাসপাতালের কাজ সেরে রাত ১২টা নাগাদ কোয়ার্টারে ফিরছিলাম। তখন কচ্ছপটিকে দেখতে পেয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে রাখি।” খবর দেওয়া হলে এ দিন সকালে বন দফতরের তুম্বনি রেঞ্জের কর্মীরা কচ্ছপটিকে উদ্ধার করে রেঞ্জ অফিসে নিয়ে যান। বীরভূম জেলা বন আধিকারিক সন্তোষ জিয়া বলেন, “কচ্ছপটি স্থানীয় প্রজাতির। তাকে পুকুরে ছেড়ে দেওয়া হবে।”
|
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে তল্লাশি চালিয়ে কুড়ি বস্তা বেআইনি বাজি বাজেয়াপ্ত করল পুলিশ। শুক্রবার হুগলির পাণ্ডুয়ার ঘটনা। শনিবার ভোর পর্যন্ত রামেশ্বরপুর সিনেমাতলা এলাকার বাসিন্দা শেখ রফিক, শেখ আহমেদ, শেখ ফিরোজের বাড়িতে লক্ষাধিক টাকার ওই বাজি পাওয়া যায়। |