ডাকঘর
আমবাগান ধ্বংস
আইন ভেঙে কাঠ ব্যবসায়ীদের কাছে মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন আমবাগান বিক্রি করে দিচ্ছেন মালিকরা। পরে ওই বাগানের গাছ কাটা হচ্ছে। বাগান সাফ করে বসতবাড়ি তৈরি হচ্ছে। নয়তো সেখানে গজিয়ে উঠছে ইঁট-ভাটা। ভাকুড়ি, পঞ্চাননতলা, তারাকপুর, নগড়াজল, বানজেটিয়া, কেশবনগর, চুনাখালি নিমতলা, লালবাগ, জিয়াগঞ্জ, ভগবানগোলা, লালগোলার কৃষ্ণপুর ও রাজারামপুর এলাকার বহু প্রাচীন আমবাগানের এমন হাল হয়েছে। লালবাগ ও বহরমপুরে সম্প্রতি অনেকগুলি বেআইনি প্লাইউডের কারখানা গজিয়ে উঠেছে। এই সব বেআইনি কারখানার অফুরন্ত কাঠের চাহিদা মেটানোর জন্য আমবাগান মালিকেরা পুরনো বাগানগুলি মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ব্যবসায়ীদের হাতে তুলে দিচ্ছেন। অথচ রাজ্য সরকারের ভূমি সংস্কার আইনের ৪ ধারায় স্পষ্ট করে বলা আছে, ‘বোর্ড অফ রেভিনিউ’-এর অনুমতি ছাড়া রাজ্যের কোনও ফলবাগানের চরিত্র বদল করা যাবে না। কেউ যদি তা না করেন, তাহলে তাঁর দু’হাজার টাকা জরিমানা হতে পারে। ১৯৭৯ সালের ১ জুন সরকারের তরফে বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু সরকারি ওই নির্দেশ কার্যকর হয়নি। তাই অতি সহজে জেলা জুড়ে নবাবী আমলের আমবাগানগুলি কেটে ফেলা হচ্ছে।
অমিল পরিষেবা
জঙ্গিপুর পুরসভার রাস্তা সাফাই, জঞ্জাল পরিস্কার, পরিশ্রুত পানীয় জল সরবরাহ-সহ ন্যূনতম নাগরিক পরিষেবাও ঠিক মত পাচ্ছেন না নাগরিকরা। প্রতি দিন সকাল ৮টা থেকে ৯টা পর্যন্ত রাস্তা সাফাইয়ের ফলে নিত্যযাত্রীদের ভোগান্তির মুখে পড়তে হয়। রাস্তার ধুলো মেখে তাঁরা যাতায়াত করতে বাধ্য হন। নোংরা-আবর্জনা সাফাইয়ের গাড়ি স্কুল-অফিস টাইমে পুর-এলাকা জুড়ে দাপিয়ে বেড়ায়। এতে শহরে ব্যাপক যানজটও সৃষ্টি হয়। নিয়মিত পরিশ্রুত পানীয় জল সরবরাহ করা হয় না বলেও নাগরিকদের অভিযোগ রয়েছে। এদিকে দুপুর পর্যন্ত রাস্তার আলো জ্বলে থাকে। এ ব্যাপারে পুরসভার কোনও ভ্রুক্ষেপ নেই। গোটা বিষয়টি সরজমিনে তদন্ত করে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.