টুকরো খবর |
পুজো উপলক্ষে কড়া নিরাপত্তা
নিজস্ব সংবাদদাতা • ধুবুরি |
দুর্গা পুজো উপলক্ষ্যে ধুবুরি জেলায় কড়া পুলিশ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সম্প্রতি আলফা, কেএলও এবং আলোচনাবিরোধী এনডিএফবি’র নাশকতা হুমকির দেওয়ায় সারা অসম জুড়ে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। এবছর ধুবুরি জেলায় ৩৫৪ টি সর্বজনীন দুর্গা পুজো হবে। এর মধ্যে ধুবুরি শহরেই পুজো হবে ৮৮টি। সম্প্রতি পুলিশ-প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাসিন্দা, ব্যবসায়ী, স্কুল কলেজের ছাত্রছাত্রী থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্তরের মানুষকে নিয়ে বৈঠক করেছে। উপস্থিত ছিলেন ধুবুরির পুলিশ সুপার মৃদুলানন্দ শর্মা এবং জেলাশাসক কুমুদ চন্দ্র কলিতা। বৈঠকে মণ্ডপগুলিতে স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করার পাশাপাশি সন্দেহজনক কিছু মনে হলেই পুলিশকে জানাতে বলা হয়েছে। পুলিশ সুপার জানান, জেলার সমস্ত থানাগুলিকে সর্তক করার পাশাপাশি শহরের বাড়তি নিরাপত্তার জন্য সিআরপিএফ মোতায়েন করা হয়েছে। সর্তক করে রাখা হয়েছে বিএসএফকেও।
|
খোঁজ নেই ব্রিটিশ পর্যটকদের |
উত্তরাখণ্ডে জুন মাসের বিপর্যয়ে মোট কত জন ব্রিটিশ নাগরিক নিখোঁজ তা জানেন না খোদ ভারতে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনারই। বুধবার হাইকমিশনার জেমস বিভান উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী বিজয় বহুগুণা এবং রাজ্যপাল আজিজ কুরেশির সঙ্গে দেখা করেন। তিনি জানান, বিপর্যয়ের সময়ে ঠিক কত জন ব্রিটিশ নাগরিক উত্তরাখণ্ডে ছিলেন তার সঠিক হিসেব নেই। অনেকেই তাঁদের পরিজন নিখোঁজ বলে ভারতে ব্রিটিশ হাইকমিশনে যোগাযোগ করেন। পরে খোঁজ নিতে গিয়ে জানা যায়, অনেকেই ফিরে এসেছেন। তাই এখন ঠিক কত জন নিখোঁজ তার হিসেব পাওয়াটা বেশ কঠিন বলেই মনে করেন বিভান। তিনি অবশ্য পরে জানিয়েছেন, বিপর্যস্ত উত্তরাখণ্ডের পুনর্গঠনে সাহায্য করতে সে দেশের সরকার আগ্রহী। বিশেষত রাজ্যের পর্যটন ব্যবস্থা ঢেলে সাজতে অর্থ সাহায্য করা হবে বলেও জানান বিভান। এর জন্য সামনের সপ্তাহে ব্রিটিশ ডেপুটি হাইকমিশনার উত্তরাখণ্ডে আসবেন বলে জানান তিনি।
|
কাজের মেয়েকে মারধর, ধৃত |
কাজের মেয়েকে বাড়িতে আটকে রেখে মারধরের অভিযোগে এক মহিলাকে ১৪ দিন বিচারবিভাগীয় হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিল আদালত। অভিযুক্ত বন্দনা ধীরের আইনজীবী বুধবার আদালতে দাবি করেন, ওই বাড়িতে কাজ শুরু করার আগে থেকেই মেয়েটির গায়ে ওই ক্ষতগুলি ছিল। আঘাত দেওয়া তো দূরে থাক, উল্টে ওই পরিচারিকার নিয়মিত চিকিৎসাও করাতেন বন্দনাদেবী। তবে মেয়েটি জানিয়েছে, ঘরে দিনের পর দিন আটকে রেখে মারধর করা হতো তাকে।
|
পণের দাবিতে অত্যাচার, শাস্তি |
পণের টাকা না পেয়ে বড় ছেলের বৌয়ের উপর অকথ্য অত্যাচার চালানোর অভিযোগে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হল শাশুড়িকে। রোহিণী এলাকার ৫৫ বছরের ওই মহিলা তার ছোট নাবালক ছেলেকেও উৎসাহ দিতেন বৌদিকে ধর্ষণ করার জন্যে। আদালতে মামলা চলাকালীনই আত্মহত্যা করেন নিগৃহীতা ওই বধূ। বুধবার শাশুড়ির পাশাপাশি ওই বধূর স্বামীকেও তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। নাবালক দেওরের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা চলছে জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ডে।
|
দুই ছাত্রী ধর্ষিতা |
১৫ বছরের এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার করা হল তারই এক সহপাঠী এবং পরিচিত এক ট্যাক্সিচালককে। অন্য একটি ঘটনায়, শিমলারই কুফরি গ্রামের কাছে ১৬ বছরের এক নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে এক দোকানদারকে। |
|