টুকরো খবর |
জমি নিয়ে সংঘর্ষ কংগ্রেস-তৃণমূলের
নিজস্ব সংবাদদাতা • খড়্গপুর |
কংগ্রেস-তৃণমূল সংঘর্ষে জখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন উভয়পক্ষের তিন জন। সোমবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে সবংয়ের সার্ত্তা গ্রামে। তৃণমূলের সুদর্শন দিন্দা, মধুসূদন দিন্দা ও কংগ্রেসের নারায়ণচন্দ্র শাসমল মেদিনীপুর মেডিক্যালে চিকিসাধীন। সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছেন নারায়ণচন্দ্র শাসমল। দু’পক্ষই থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার রাতে দলীয় মিটিং সেরে বাড়ি ফিরছিলেন বেশ কিছু কংগ্রেস কর্মী। সেই সময়ই সুদর্শন দিন্দার বাড়ির সামনে অন্য এক জমির দখল নিয়ে বচসা বাধে দু’পক্ষের। শুরু হয় বোমাবাজি। মঙ্গলবার কংগ্রেসের পুলক মেইকাপ, নারায়ণচন্দ্র শাসমল, শ্যামাপদ বেরা-সহ ৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন তৃণমূল কর্মী সুদর্শন দিন্দা। এর পর কংগ্রেসের তরফেও তৃণমূলের সুদর্শন দিন্দা-সহ ৫ জনের নামে পাল্টা অভিযোগ দায়ের করেন নারায়ণচন্দ্র শাসমল। এ দিন সকালে জখম অবস্থায় গ্রেফতার হন নারায়ণচন্দ্র শাসমল। তবে মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত কংগ্রেসের অভিযোগের ভিত্তিতে কাউকে ধরা হয়নি। তৃণমূলের জেলা সাধারণ সম্পাদক অমূল্য মাইতির অভিযোগ, “ওই এলাকায় একজন জমির মালিকের পাট্টা থাকা সত্ত্বেও কংগ্রেসের সমর্থনে অন্য জন সেই জমি ভোগ করছিলেন। তার প্রতিবাদ করে সুদর্শনরা প্রকৃত মালিককে সেই জমি ফিরিয়ে দেয়। তা মানতে না পেরে আমাদের কর্মীদের ঘরে ঢুকে কংগ্রেসের লোকেরা মারধর ও বোমাবাজি করে।” অভিযোগ মানেননি কংগ্রেস নেতৃত্ব। কংগ্রেসের ব্লক সভাপতি অমল পণ্ডার দাবি, “আমাদের ছেলেরা শান্তিপূর্ণ ভাবে মিটিং সেরে বাড়ি ফিরছিল। তখন পিছন থেকে তৃণমূলের লোকেরা বোমাবাজি করে। অথচ পুলিশ আমাদের আহত কর্মীকেই ধরল।” বাকি অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি চলছে বলে জানিয়েছে সবং থানার পুলিশ।
|
আবেদনপত্র চাইল বিজেপি
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
পুরভোটে যাঁরা প্রার্থী হতে ইচ্ছুক, তাঁদের আবেদন করতে বলল বিজেপি। দলীয় সূত্রে খবর, রবিবার দলের শহর কমিটির বৈঠক হয়। বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতাকর্মীরা ওই বৈঠকে যোগ দেন। দলীয়স্তরে আগেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, শহরের ২৫টি ওয়ার্ডে এ বার প্রার্থী দেওয়া হবে। বৈঠকে উপস্থিত নেতাকর্মীদের জানানো হয়েছে, পুরভোটে যাঁরা প্রার্থী হতে ইচ্ছুক, তাঁদের দলের কাছে আবেদন করতে হবে। ২৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সমস্ত আবেদন আসা চাই। পরবর্তীকালে জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনার প্রেক্ষিতে, সমস্ত আবেদন খতিয়ে দেখে প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত করা হবে। আবেদন যে চাওয়া হয়েছে, পরোক্ষে তা মানছেন বিজেপির শহর সভাপতি অরুপ দাস। তাঁর কথায়, “রবিবার দলের শহর কমিটির বৈঠক ছিল। কিছু সিদ্ধান্ত হয়েছে। একটি ওয়ার্ড থেকে একাধিক প্রস্তাব আসতে পারে। পরবর্তীকালে সমস্ত প্রস্তাব খতিয়ে দেখে জেলা নেতৃত্বই প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত করবেন।”
|
আবেদনপত্র চাইল বিজেপি
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
পুরভোটে যাঁরা প্রার্থী হতে ইচ্ছুক, তাঁদের আবেদন করতে বলল বিজেপি। দলীয় সূত্রে খবর, রবিবার দলের শহর কমিটির বৈঠক হয়। বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতাকর্মীরা ওই বৈঠকে যোগ দেন। দলীয়স্তরে আগেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, শহরের ২৫টি ওয়ার্ডে এ বার প্রার্থী দেওয়া হবে। বৈঠকে উপস্থিত নেতাকর্মীদের জানানো হয়েছে, পুরভোটে যাঁরা প্রার্থী হতে ইচ্ছুক, তাঁদের দলের কাছে আবেদন করতে হবে। ২৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সমস্ত আবেদন আসা চাই। পরবর্তীকালে জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনার প্রেক্ষিতে, সমস্ত আবেদন খতিয়ে দেখে প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত করা হবে। আবেদন যে চাওয়া হয়েছে, পরোক্ষে তা মানছেন বিজেপির শহর সভাপতি অরুপ দাস। তাঁর কথায়, “রবিবার দলের শহর কমিটির বৈঠক ছিল। কিছু সিদ্ধান্ত হয়েছে। একটি ওয়ার্ড থেকে একাধিক প্রস্তাব আসতে পারে। পরবর্তীকালে সমস্ত প্রস্তাব খতিয়ে দেখে জেলা নেতৃত্বই প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত করবেন।”
|
গোষ্ঠী সংঘর্ষে গ্রেফতার দুই
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
সোমবার সন্ধ্যায় তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ বাধে শালবনির বাঁকিবাঁধ গ্রাম পঞ্চায়েতের কমলায়। এলাকার নিয়ন্ত্রণ কার হাতে থাকবে, ‘ক্ষমতাসীন’ না ‘বিক্ষুব্ধ’, তা নিয়েই লড়াই। পুলিশ গিয়ে বংশী দোলুই ও হরেন দোলুইকে গ্রেফতার করে। ধৃতেরা তৃণমূল কর্মী বলেই পরিচিত। মঙ্গলবার মেদিনীপুর সিজেএম আদালতে হাজির করা হলে ধৃতদের ১ অক্টোবর জেল হেফাজতের নির্দেশ হয়। তবে, ঘটনার সঙ্গে দলের সম্পর্ক নেই বলে দাবি করেছেন তৃণমূলের শালবনি ব্লক সভাপতি তথা শালবনি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি নেপাল সিংহ। নেপালবাবু বলেন, “ওখানে (বাঁকিবাঁধে) তো বামফ্রন্টের সমর্থনে গ্রাম পঞ্চায়েত চলছে। সিপিএম-সিপিআই-ই সব। তৃণমূল কোথায়!” তাঁর কথায়, “আমাদের দলে কোনও গোষ্ঠী কোন্দল নেই। মারামারির ঘটনার সঙ্গেও দলের সম্পর্ক নেই। কেউ কেউ অপপ্রচার করছেন।”
|
প্রবীণ নেতা প্রয়াত
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
প্রয়াত হলেন গড়বেতা (গড়বেতা-১) পঞ্চায়েত সমিতির প্রথম সভাপতি সুবোধ রাণা। বয়স হয়েছিল ৮৬। মঙ্গলবার ভোরে গড়বেতার রাউলিয়ার বাড়িতে তাঁর মৃত্যু হয়। ১৯৭৮ থেকে ’৮৩ সাল পর্যন্ত তিনি গড়বেতা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ছিলেন। ১৯৫২ সালে কমিউনিস্ট পার্টির সংস্পর্শে আসেন। পার্টি ভাগ হয়ে যাওয়ার পর সিপিএমের সদস্য হন। |
|