টুকরো খবর
কুমিরের সঙ্গে এক রাত
বছর চল্লিশের গাই হুইটল রোজকার মতোই সকালে ঘুম থেকে উঠে অফিসের জন্য তৈরি হচ্ছিলেন। জিম্বাবোয়ের জাতীয় দলের এই প্রাক্তন ক্রিকেটারটি তখনও জানেন না, কী অপেক্ষা করছিল তাঁর জন্য। বিছানায় প্রাতরাশ নিয়ে বসতেই চোখ কপালে। খাটের তলা থেকে মুখ বার করে রয়েছে একটা ফুট আষ্টেকের কুমির! হুইটলের তো চক্ষু চড়কগাছ। সারা রাত এই কুমিরটা তাঁর খাটের নীচেই ছিল? ভাবতে ভাবতেই ঘর ছেড়ে দে দৌড়। খবর দেন স্থানীয় বন দফতরের অফিসে। পরে ফিরে এসে সাহস করে নিজেই মোটা দড়ি দিয়ে বেঁধে দেন কুমিরটির মুখ। অতঃপর বন দফতরের কর্মীরা আসে। এক কর্মী বলেন, “কুমিরেরা খুব ভাল লুকিয়ে থাকতে জানে। তাই রাতভর খাটের তলায় ঘাপটি মেরে থাকলেও হুইটল কিছুই বুঝতেই পারেননি।” তাঁর দাবি, অনেক সময় জলের উষ্ণতা কম থাকলে ডাঙায় উঠে আসে ওরা। কিন্তু কী করে কুমিরটি হুইটলের ঘরে ঢুকল, তা নিয়ে ধোঁয়াশা কাটেনি। কুমিরটিকে নদীতে গিয়ে ছেড়ে আসা হয়েছে। রাতে না বেরোলেও হুইটলের সঙ্গে প্রাতরাশ করতেই কি বেরিয়ে এসেছিল তাঁর রাতের সঙ্গী? জবাব নেই হুইটলের মুখে। তবে প্রাক্তন ক্রিকেটারটি প্রতিজ্ঞা করেছেন, খাটের তলা খুঁটিয়ে না দেখে আর কোনও দিন শুতে যাবেন না।

চারা পুঁতলেন স্বাস্থ্য পরিদর্শক
স্বাস্থ্য কেন্দ্র চত্বরে গাছ লাগাতে নিজেই চারা এনে দিলেন স্বাস্থ্য পরিদর্শক। উত্তর দিনাজপুর হেমতাবাদ ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ঘটনা। কর্তৃপক্ষকে ৭০টি চারাগাছ দেন কেন্দ্রের স্বাস্থ্য পরিদর্শক গোপালচন্দ্র মিত্র। মঙ্গলবার গোপালবাবু ব্যক্তিগত ২৩ হাজার টাকা খরচে বকুল, বট, রাবার, দেবদারু, কৃষ্ণচূড়া-সহ ১০টি প্রজাতির ৭০টি চারা কিনে স্বাস্থ্যকেন্দ্র চত্বরে লাগানোর ব্যবস্থা করেন। এদিন গোপালবাবু-সহ হেমতাবাদ ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক ধনঞ্জয় বণিক, বিডিও প্রেমা শেরপা, ব্লক প্রশাসনের নানা আধিকারিক ও কর্মীরা তাঁর অনুরোধে গাছ লাগানো কাজে সামিল হন।

হাতি পুজো
ছবি: দীপঙ্কর ঘটক।
গরুমারার পিলখানায় মঙ্গলবার বিশ্বকর্মার পুজোর দিনে হাতি পুজো হল। দক্ষিণ গরুমারা রেঞ্জের ধূপঝোরা বিটে ওই পুজো হয়। সেখানকার পিলখানার কুনকি হাতি সূর্য, আমনা, মোতিরানি, তিস্তা আর রাজার পুজো হয়। প্রতিবারের মত এবার কুনকিদের কাজের ছুটি দেওয়া হয়। সকালে মূর্তি নদীতে স্নান করিয়ে চক দিয়ে হাতিগুলিতে সাজানো হয়। তার পরে পুরোহিতের উপস্থিতিতে শুরু হয় পুজো। প্রসাদ হিসাবে চাল, ডাল, গুড় ছাড়াও ফলও রাখা হয় সাজিয়ে। বিশ্বকর্মার বাহন হিসাবে হাতিদের পুজোর এই রীতি দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে।

পুরস্কৃত ভারতীয় বংশোদ্ভূত
কলকারখানা থেকে দূষিত কার্বন গুঁড়ো (সুট) নির্গমনের পরিমাণ কমাতে পারলে বায়ু দূষণ কমানো যেতে পারে। এই তত্ত্বটি যিনি প্রমাণ করেন সেই ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিজ্ঞানী বীরভদ্র রামানাথন রাষ্ট্রপুঞ্জের সর্বোচ্চ পরিবেশ সংক্রান্ত পুরস্কার ‘চ্যাম্পিয়নস অফ আর্থ’ -এর জন্য নির্বাচিত হয়েছেন।

তৃষ্ণারও শান্তি: মঙ্গলবার গুয়াহাটির চিড়িয়াখানায়। ছবি: পিটিআই।

দৌড়: ওনাম উৎসব উপলক্ষে ষাঁড়েদের প্রতিযোগিতা।
কেরলের পালাক্কাডে মঙ্গলবার। ছবি: পিটিআই


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.