এ বার হরফ-শিল্পের শহর শ্রীরামপুরে পা রাখল আনন্দ পাবলিশার্স। মঙ্গলবার বিকেলে শহরের প্রাণকেন্দ্র নেতাজি সুভাষ অ্যাভিনিউ-র মানসী বাজারে আনন্দ-বিপণির উদ্বোধন করলেন সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়। উপস্থিত ছিলেন সাহিত্যিক ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়। উদ্বোধনের সঙ্গে সঙ্গেই ভরা পুজোর বাজারে বই কেনার হিড়িক পড়ল আনন্দ-বিপণিতে। কেউ কিনলেন খেলার বই, কেউ নিলেন কিশোর সাহিত্য। |
|
|
ভিড়ে
ঠাসা বিপণি। |
খোসমেজাজে সইশিকারিদের আব্দার
মেটাচ্ছেন সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়। |
|
আনন্দ পাবলিশার্সের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুবীর মিত্র জানান, রাজ্যে এই নিয়ে ‘আনন্দ’-র ২৯ তম বিপণি চালু হল। হুগলি জেলায় তৃতীয় (অন্য দু’টি চন্দননগর এবং উত্তরপাড়ায়)। সুবীরবাবু বলেন, “নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস যেমন বাড়ি থেকে বেরোলেই পাওয়া যায়, বইয়ের ক্ষেত্রে আগে ব্যাপারটা তেমন ছিল না। গোটা বিষয়টিই ছিল কলেজ স্ট্রিট কেন্দ্রিক। এখন আমরা পাঠকের আরও কাছে পৌঁছনোর চেষ্টা করছি। এমন প্রয়াস আরও নেওয়া হবে।” শীর্ষেন্দুবাবু বলেন, “শ্রীরামপুর ঐতিহ্যের শহর। এখানে এ ধরনের বিপণি আরও আগেই হওয়া উচিত ছিল।” বৃহস্পতিবার বাদে বিপণি প্রতিদিন বেলা সাড়ে ১১টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকছে।
|
নয়া ঋণপত্র বাজারে
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
বাজারে অ-রূপান্তরযোগ্য বা নন কনভার্টিবল ডিবেঞ্চার (এনসিডি) ছাড়ল আইএফএল গোষ্ঠীর সংস্থা ইন্ডিয়া ইনফোলাইন ফিনান্স। সংস্থার এগ্জিকিউটিভ ডিরেক্টর মুকেশ সিংহ জানান, “ওই এনসিডিতে ১২% সুদ মিলবে। তবে লগ্নিকারী সুদ তুলে না-নিলে, বার্ষিক সুদ দাঁড়াবে ১২.৬৮%। ডিবেঞ্চার ছেড়ে ১০৫০ কোটি টাকা তোলাই তাঁদের লক্ষ্য বলে জানান সিংহ। প্রতিটি এনসিডির মূল্য ১,০০০ টাকা। ন্যূনতম ৫টির জন্য আবেদন করতে হবে। ইস্যু খুলেছে মঙ্গলবারই। বন্ধ হবে ৪ অক্টোবর। তবে ১০৫০ কোটি টাকার আবেদনপত্র জমা পড়লেই ইস্যু বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে জানান সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট গৌরব মিশ্র। এ দিকে, ব্যাঙ্ক লাইসেন্স পাওয়ার যোগ্য হয়ে উঠতে ব্রোকিং ব্যবসাকে নিজেদেরই অন্য একটি সংস্থার সঙ্গে জুড়ে দিচ্ছে ইন্ডিয়া ইনফোলাইন। পরিকল্পনা কার্যকর হলে সংস্থার ব্রোকিং ব্যবসা চালাবে আইএফএল গোষ্ঠীরই সংস্থা ইন্ডিয়া ইনফোলাইন ডিস্ট্রিবিউশন। |