টুকরো খবর |
বিদ্যুৎকর্মীদের ধর্নায় লাঠি, উত্তাল পটনা
নিজস্ব সংবাদদাতা • পটনা |
|
বিদ্যুৎকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের পরে রণক্ষেত্র
পটনার বেলি রোড। শুক্রবার নগেন্দ্র সিংহের ছবি। |
বিদ্যুৎ কর্মীদের ধর্না আন্দোলনে পুলিশ লাঠি চালালে আজ বিকেল থেকে পটনার বেলি রোড রণক্ষেত্রের চেহারা নেয়। বিক্ষোভকারীরাও পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়ে। শেষ পর্যন্ত কাঁদানে গ্যাস ছুড়ে পুলিশ অবস্থা নিয়ন্ত্রণে আনে। এই ঘটনার রেশ চলে সন্ধা পর্যন্ত। ঘটনার অনেক পরেও পুলিশ বিভিন্ন জায়গা থেকে বিক্ষোভকারীদের খুঁজে বের করে মারতে মারতে ভ্যানে তুলতে থাকে। এর প্রতিবাদে ইঞ্জিনিয়াররা অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘটের ডাক দেয়। আশঙ্কা, এর ফলে রাজ্যে বিদ্যুৎ সংকট তৈরি হতে পারে। আজ সকালে বিদ্যুৎ ভবনের সামনে ১৮টি সংগঠনের কর্মীরা ধর্নায় বসে। তাতে ইঞ্জিনিয়ার থেকে শুরু করে নিচু তলার কর্মীরাও সামিল ছিলেন। তাদের ধর্নার ফলে বেলি রোডে গাড়ি চলাচল প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। এই অবস্থায় পুলিশ এসে বিক্ষোভকারীদের হটিয়ে দিতে লাঠি চালায়। প্রথমে অল্প সংখ্যক পুলিশ থাকায় বিক্ষোভকারীরা তাদের পাল্টা আক্রমণ করে। এরপরে বেশি সংখ্যায় পুলিশ এসে তাদের লাঠি পেটা করলে সমস্যা বেড়ে যায়। মুহূর্তের মধ্যে পরিস্থিতি ঘোরালো হয়ে ওঠে। পটনার জেলাশাসক এন সুবর্ণ বলেন, “তদন্ত চলছে। আন্দোলন শান্তিপূর্ণ ভাবে চলছিল। হঠাৎ কেন এমন হল, দেখা হচ্ছে। এর মধ্যে যারা দোষী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
|
নিপকো প্রকল্পে শ্রমিক অসন্তোষ, বন্ধ কাজ
নিজস্ব সংবাদদাতা • আগরতলা |
শ্রমিক ধর্মঘটে থমকে গেল ত্রিপুরার মনারচক তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ। নর্থ-ইস্ট ইলেকট্রিক পাওয়ার কোম্পানি (নিপকো) মনারচকে একটি ১০৪ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি করছে। পুজোর আগেই এই প্রকল্পে উৎপাদন শুরু হওয়ার কথা ছিল। গ্যাস টারবাইন প্রকল্পটির অধিকাংশ কাজ শেষ হয়ে গেলেও শ্রমিক বিক্ষোভে ওএনজিসি-র গ্যাস সরবরাহের পাইপ লাইনের কাজ এখনও শেষ হয়নি। কবে উৎপাদন শুরু হবে, তা নিয়েও সংশয় রয়েছে। ওএনজিসি-র ত্রিপুরা এস্টেট ম্যানেজার জি এইচ মহাভার বলেন, ‘‘নিপকোর মনারচক প্রকল্পে শ্রমিক সরবরাহের দায়িত্ব পেয়েছে দিল্লির একটি সংস্থা। তারাই অন্য ছোট ছোট সংস্থাকে প্রকল্পে নিরাপত্তা রক্ষী থেকে নির্মাণ শ্রমিক সরবরাহের দায়িত্ব দিয়েছে। শ্রমিক অসন্তোষ এমন পর্যায় পৌঁছেছে যে গত কয়েক দিন ধরে পাইপলাইন তৈরির কাজ মুখ থুবড়ে পড়েছে। মহাভার বলেন, ‘‘ওএনজিসি কর্তৃপক্ষ দিল্লির সংস্থাটির সঙ্গে কথা বলে অচলাবস্থা কাটানোর চেষ্টা চালাচ্ছে।’’ মহাভার জানান, ‘‘বেসরকারি সংস্থাটিকে ওএনজিসি চুক্তি অনুযায়ী টাকাপয়সা নিয়মিত মিটিয়ে দিলেও, মনারচক প্রকল্পে নিযুক্ত শ্রমিকরা নির্দিষ্ট হারে টাকা পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ উঠেছে।’’ অভিযোগ, শ্রমিকদের যে মজুরি পাওয়ার কথা, মধ্যবর্তী ছোট ছোট সংস্থা বা স্থানীয় ঠিকাদাররা তার একটা বড় অংশ ‘কমিশন’ হিসেবে কেটে রাখছেন। ফলে বঞ্চিত হচ্ছেন শ্রমিকরা। তা ছাড়া, শ্রমিকরা নিয়মিত মজুরি পাচ্ছেন না। ক্ষোভ এতটাই জমেছে যে শেষ পর্যন্ত শ্রমিকরা কাজই বন্ধ করে দিয়েছে। গ্যাস সরবরাহ না হলে বিদ্যুৎ উৎপাদনও শুরু হবে না।
|
বিশেষ ট্রেন পূর্ব রেলেরও
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
উৎসবের মরসুমে ১৪৫টি পুজো স্পেশ্যাল ট্রেন চালাবে পূর্ব রেল। ওই রেল সূত্রের খবর, ছ’জোড়া বিশেষ ট্রেন চলবে কলকাতা-আনন্দবিহারের মধ্যে। ন’জোড়া বিশেষ ট্রেন শিয়ালদহ-নয়াদিল্লি, ১৭ জোড়া আসানসোল-পটনা, চার জোড়া কলকাতা-নিউ জলপাইগুড়ি, সাত জোড়া শিয়ালদহ-পুরী, চার জোড়া হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি, ছ’জোড়া হাওড়া-লোকমান্য তিলক, ন’জোড়া কলকাতা-মজফ্ফরপুর রুটে। পূর্ব রেলের উপর দিয়েই উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের আরও ২১ জোড়া অতিরিক্ত বিশেষ ট্রেন চলবে। পুজো স্পেশ্যাল চলবে ৪ অক্টোবর থেকে ৩১ নভেম্বরের মধ্যে। দক্ষিণ-পূর্ব রেল ইতিমধ্যে পুজো স্পেশ্যাল ট্রেন চালানো শুরু করে দিয়েছে। তারা চালাচ্ছে ৬৬ জোড়া বিশেষ ট্রেন।
|
ভিআইপিদের কম নিরাপত্তারক্ষী |
রাজ্যে বাড়ছে আইন-শৃঙ্খলা সমস্যা। পুলিশ বিভাগের বরাবরের অভিযোগ ছিল, মন্ত্রী-আমলা-ভিআইপিদের নিরাপত্তা দিতে গিয়ে তাদের হাতে আর পর্যাপ্ত নিরাপত্তারক্ষী থাকছে না। এ বার সমস্যা কমাতে, দফতরে থাকলে বা দৈনন্দিন যাতায়াতের সময় মন্ত্রী-আমলাদের সঙ্গে আর নিরাপত্তা রক্ষী থাকবে না। নাগাল্যান্ডের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জি কাইতো এই ঘোষণা করার আগে নিজের রক্ষী ও অতিরিক্ত কনভয় সরিয়ে দিয়েছেন। এতদিন মন্ত্রী, বিধায়করা ছাড়াও পরিষদীয় সচিব ও অন্যান্য ভিআইপিরাও যথেচ্ছ ব্যক্তিগত রক্ষী, কনভয় নিয়ে ঘুরতেন। জনপ্রতি অন্তত দু’টি পাইলট গাড়ি ও ছ’জন নিরাপত্তা রক্ষী মোতায়েন করার পরে পুলিশের হাতে দৈনন্দিন প্রয়োজনের জন্য পুলিশ থাকত না। রোজ ভিআইপি নিরাপত্তায় ব্যস্ত থাকতেন অন্তত ৬০০ পুলিশকর্মী। এমন কী প্রাক্তন বিধায়ক-সাংসদদেরও রক্ষী দেওয়া হয়। এ দিকে, নাগাল্যান্ডে সব জঙ্গি সংগঠনই সংঘর্ষবিরতিতে রয়েছে। জঙ্গি সন্ত্রাসও নেই। বরং বেড়েছে আইন-শৃঙ্খলা সমস্যা, খুন, তোলাবাজি, অপহরণ, গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। সব দিক বিচার করে কাইতো কাল সিদ্ধান্ত নেন, মন্ত্রী-সচিব-আমলা-বিধায়করা যতক্ষণ না দফতর থেকে দূরে, সফরে যাচ্ছেন, ততক্ষণ তাঁদের অতিরিক্ত রক্ষী ও কনভয়ের প্রয়োজন নেই।
|
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু |
সচিবালয়ের কাছেই খোলা বিদ্যুৎবাহী তারের সংস্পর্শে এসেছিল রাস্তার রেলিং। আর রাস্তা পার হওয়ার সময় সেই রেলিং ধরতেই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেলেন মানব বর্মন এক যুবক। ঘটনার জেরে আজ বেলা অবধি দফায়-দফায় পুলিশ-জনতা সংঘর্ষ হয়। বন্ধ থাকে যান চলাচল। সর্বশিক্ষা অভিযানের ওই কর্মী নলবাড়ির ঘাগরাাপাড়ার বাসিন্দা। গণেশগুড়িতে ভাড়া থাকতেন তিনি। পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, খাবার কিনতে রাস্তা পার হচ্ছিলেন মানববাবু। কোনও ভাবে রাস্তার পাশে থাকা বাতিস্তম্ভের একটি খোলা তার রাস্তায় রেলিং-এ লেগে ছিল। তাই রেলিংটি কার্যত মরণফাঁদ হয়ে ওঠে। রেলিং-এ হাত দিতেই মানববাবু বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। তাঁকে দিসপুর হাসপাতালের আইসিইউতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই মারা যান তিনি। আজ সকাল থেকে বিদ্যুৎ বিভাগের গাফিলতির বিরুদ্ধে গণেশগুড়ি এলাকায় বিক্ষোভ ও পথ অবরোধ চলে।
|
বেঙ্গালুরুতে বড় দুর্ঘটনা এড়াল বিমান |
অল্পের জন্য জোর রক্ষা পেল বিমান। সব কিছু চলছিল ঠিকমতোই। নির্দিষ্ট সময়েই রানওয়ের মাটি ছোঁয় দিল্লি থেকে বেঙ্গালুরগামী ইন্ডিগোর এয়ারবাস এ-৩২০। কিন্তু তার পরই তালগোল পাকিয়ে যায় সব কিছু। রানওয়ের পাঁচটা আলো ভেঙে-গুঁড়িয়ে শেষমেশ থামে বিমান। তত ক্ষণে ঘষে ফেটে গিয়েছে ডান পাখার তলার নীচের চাকা। গত কাল রাতে এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে বেঙ্গালুরু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। বিমানের ১১০ জন যাত্রী ও ৬ কর্মী, নিরাপদে আছেন সকলেই। বিমান সংস্থার দাবি, বিমান অবতরণের সময় শহরে ভারী বৃষ্টি পড়ছিল। সম্ভবত এই কারণেই দুর্ঘটনা ঘটেছে। শেষ পর্যন্ত বড় কোনও বিপদ না ঘটলেও এর জেরে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে বিমান চলাচল। পাক্কা দু’ঘণ্টার জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয় রানওয়ে। রাত আটটা নাগাদই সব চেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক উড়ান ওঠানামা করে এখান থেকে। ফলে দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা। দীর্ঘক্ষণ বিমানবন্দরে এসে অপেক্ষা করতে দেখা যায় অনেককেই। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, ঘটনার পর পরই কর্মীরা আলো সারাই করেছেন। কী করে এমন কাণ্ড ঘটল, ডিজিসিএ ও বিমান সংস্থা আলাদা করে তার তদন্ত করছে।
|
সীমান্তে শান্তি বজায় রাখার আবেদন |
দু’দেশের সম্পর্কে স্বাভাবিকতা ফেরাতে ভারত-পাক সীমান্তে শান্তি বজায় রাখার আবেদন জানালেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী সলমন খুরশিদ। শুক্রবার কিরঘিজস্তানে সাংঘাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন গোষ্ঠীভূক্ত দেশগুলির শীর্ষ সম্মেলনের পার্শ্ব বৈঠকে পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা সারতাজ আজিজকে খুরশিদ জানান, সীমান্তে শান্তি বজায় রাখা দরকার। না হলে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে স্বাভাবিকতা ফেরানোর সব চেষ্টাই জলাঞ্জলি দিতে হবে। রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ সম্মেলনে পার্শ্ববৈঠকে বৈঠক বসতে চলেছেন দু’দেশের প্রধানমন্ত্রী। তার আগে সন্ত্রাস এবং নিয়ন্ত্রণরেখায় সাম্প্রতিক হিংসার ঘটনাগুলিকে সামনে নিয়ে এসে আজ ইসলামাবাদের উপর চাপ বাড়ানো হল নয়াদিল্লির পক্ষ থেকে। বৈঠকের পর খুরশিদ বলেন, “আমরা পাক নেতৃত্বকে জানাচ্ছি যে, ২৬/১১-য় মুম্বই হামলার মত বেদনাদায়ক এবং মর্মান্তিক ঘটনার ন্যায়বিচার হওয়া দরকার। দেশের মানুষের আবেগের সঙ্গে বিষয়টি যুক্ত। ফলে এই ধরণের বিষয়গুলিতে ইতিবাচক অগ্রগতি না হলে দ্বিপাক্ষিক সম্পকের্র্ আস্থা তৈরি হবে না।”
|
ইম্ফলে বোমায় নিহত ৮ |
কড়া নজরদারির মধ্যেই একেবারে ইম্ফল শহরের কেন্দ্রে নাগা খোয়াথং এলাকায় বিস্ফোরণ ঘটালো মণিপুরি জঙ্গিরা। আজ সন্ধ্যা পৌনে ৮টা নাগাদ এই বিস্ফোরণে ঘটনাস্থলেই ৮ নির্মাণকর্মীর মৃত্যু হয়েছে। জখম অন্তত ১৩। পুলিশ জানায়, শহরের মধ্যে দিয়ে যাওয়া নাগা নালা পাকা করার জন্য কলকাতার সিমপ্লেক্স সংস্থা মাস ছয়েক ধরে কাজ চালাচ্ছে। আজ রাতে, কাজ চলার সময়ই জঙ্গিরা সেখানে শক্তিশালী আইইডি বিস্ফোরণ ঘটায়। পুলিশের দাবি, নিহতরা সকলেই অন্য রাজ্য থেকে আসা শ্রমিক। তবে, তাঁদের বিশদ পরিচয় জানানো হয়নি। জখমদের মধ্যে তিন জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এখনও পর্যন্ত কোনও জঙ্গি সংগঠন বিস্ফোরণের দায় নেয়নি। এ দিন সকালেই, ইম্ফলের পরমপতে বাস স্ট্যান্ডে বিস্ফোরণের পরে এক অটোচালক জখম হন।
|
ধৃত সিবিআই কর্মী |
এক মহিলা ডাক্তারকে যৌন হেনস্থা করার অভিযোগে মুম্বই পুলিশ গ্রেফতার করল সিবিআইয়ের এক স্টেনোগ্রাফারকে। পুলিশ জানিয়েছে, চন্দ্রপ্রকাশ মালখান সিংহ এবং ওই মহিলা মুম্বইগামী একটি এক্সপ্রেস ট্রেনে সফর করছিলেন। রাত তিনটে নাগাদ মহিলা যখন ঘুমোচ্ছিলেন, তখন চন্দ্রপ্রকাশ হেনস্থা করার চেষ্টা করেন। ভালসাড স্টেশনের কাছে ঘুম ভাঙতেই মহিলা চিৎকার শুরু করলে অন্যান্য যাত্রী জানতে পারেন। পরে রেল পুলিশ চন্দ্রপ্রকাশকে নবি মুম্বই থেকে গ্রেফতার করেন।
|
র্যাগিংয়ের অভিযোগ |
প্রথম বর্ষের এক ছাত্রকে র্যাগিং করার অভিযোগ উঠল দশ ছাত্রের বিরুদ্ধে। পুলিশ জানিয়েছে, রাজ আরিয়ান নামে বিহারের মুজফ্ফরপুর ইনস্টিটিউটের প্রথম বর্ষের ছাত্রটি ওই দশ জনের বিরুদ্ধে শুক্রবার এফআইআর দায়ের করেছেন। রাজ পুলিশকে জানান, ওই দশ জন শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার করার পর তাঁকে কলেজ ছেড়ে চলে যাওয়ারও হুমকি দিয়েছিলেন। তার পর ভয় পেয়ে রাজ ৫ সেপ্টেম্বর বাড়ি ফিরে আসেন। ঘটনার কথা জানার পর জেলা শাসক অনুপম কুমার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
|
মদ্যপ পরীক্ষার্থী |
মদ্যপ অবস্থায় পরীক্ষা দেওয়ার অপরাধে ২০ দিনের জন্য সাসপেন্ড হতে হল এক ছাত্রকে। কাজহুগুমালাইয়ের ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক জানিয়েছেন, ১১ সেপ্টেম্বর স্কুলে ইতিহাস পরীক্ষা ছিল। তখনই ছাত্রটি মদ খেয়ে পরীক্ষা দিতে বসে। ধরা পড়ার পর স্কুলের প্রধান শিক্ষক শিক্ষা দফতরেও খবর পাঠান। যদিও ছাত্রের বাবা ঘটনার কথা জানার পর বলেছেন, তাঁর ছেলে আগে কোনও দিনও এ রকম কাজ করেনি। এ বারের মতো ক্ষমা করে দেওয়া হোক।
|
অপহৃত চা-উৎপাদক |
এক ক্ষুদ্র চা-উৎপাদককে অপহরণ করল জঙ্গিরা। আজ সকালে শোণিতপুর ও অরুণাচলের সীমাবর্তী ইটাখোলায় ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ জানায়, আজ সকালে নিজের, জয়সিদ্ধি চা বাগানে কাজ করছিলেন ভদ্রেশ্বর নাথ। সেই সময় এনডিএফবি (সংবিজিৎ) গোষ্ঠী তাঁকে অপহরণ করে। নাথকে মুক্তি দেওয়ার দাবিতে স্থানীয় মানুষ আজ বিকেলে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান। এর মধ্যেই চার সন্দেহভাজন যুবককে পাকড়াও করে বেধড়ক মারধর করা হয়।
|
কনভয়ে বিস্ফোরণ |
টহলদার আধাসেনা বাহিনীকে লক্ষ্য করে বিস্ফোরণ ঘটালো মণিপুরি জঙ্গিরা। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব ইম্ফলে। পুলিশ জানায়, আজ সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ খুরাই এলাকার পপুলার হাইস্কুলের সামনের বাস স্ট্যান্ডে বিস্ফোরণটি ঘটে। তখন সেখান দিয়ে আসাম রাইফেল্স-এর একটি কনভয় যাচ্ছিল। বাসে বসেছিলেন জওয়ানরা। বিস্ফোরণে জওয়ানদের কেউ জখম না হলেও এক অটোচালক সামান্য আহত হন। পিপল্স লিবারেশন আর্মি ঘটনার দায় স্বীকার করেছে। পুলিশ জানায়, রিমোটের সাহায্যে আইইডি বিস্ফোরণটি ঘটানো হয়। |
|