• রাজ্যের প্রতিটি ব্লকে ১০০ বিঘা জুড়ে কিষান মান্ডি তৈরি হবে। প্রতিটি জেলায় একটি বড় কৃষক বাজার গড়ে তোলা হবে। সরকারি ও বেসরকারি যৌথ উদ্যোগে এই প্রকল্প রূপায়ণ করা হবে। থাকবে হিমঘর, গুদাম প্রক্রিয়াকরণ শিল্প।
• ১ অক্টোবর থেকে রাজ্যে কন্যাশ্রী প্রকল্প চালু হচ্ছে। তার জন্য সৃষ্টি হচ্ছে ৪৯২টি নতুন পদ।
• প্রতি জেলার বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীকে দুটি করে গাড়ি দেওয়া হবে।
• সংখ্যালঘুদের জন্যে মার্কেটিং কমপ্লেক্স করা হবে।
• লোকশিল্পীদের জন্য সরকারি পারিশ্রমিকের ব্যবস্থা করা হবে।
• বনগাঁ ও ব্যারাকপুরে খাদ্যভবন করা হবে।
• বারাসত জেলা হাসপাতাল, বসিরহাট জেলা হাসপাতাল ও বনগাঁয় ডঃ জে আর ধর হাসপাতাল, অশোকনগর, বরানগর, শ্রী বলরাম সেবা মন্দির, ভাটপাড়া, নৈহাটি স্টেট জেনারেল হাসপাতাল, মধ্যমগ্রাম, বাগদা, মিনাখাঁ, সরলপুর, বাদুড়িয়া, টাকি ও সন্দেশখালি গ্রামীণ হাসপাতালে এসএনসিইউ চালু করা হবে।
• টাকি গ্রামীণ হাসপাতাল এবং ধান্যকুড়িয়া ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পিপিপি মডেলে ডায়াগনোস্টিক সেন্টার করা হবে।
• বারাসতে নতুন প্রশাসনিক ভবনের সম্প্রসারণ করা হবে।
• বারাসতে মহকুমা শাসকের প্রশাসনিক ভবন সম্প্রসারণ করা হবে।
• বারাসতের বনমালীপুরে আবগারি দফতরের প্রশাসনিক ভবনের নির্মাণ করা হবে।
• হাবরা ও দেগঙ্গায় খাদ্য সংরক্ষণের গুদাম করা হবে।
• নৈহাটি ও বরানগর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে রক্ত সংরক্ষণ ইউনিট করা হবে।
• ব্যারাকপুর-১-এ পাটশিল্প নিয়ে ক্লাস্টার ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প করা হবে। |
|