উত্তর নাইজেরিয়ার ডুম্বা গ্রামের বোর্নো এলাকায় ৪৪ জনকে গলা কেটে খুন করল ইসলামি জঙ্গিগোষ্ঠী বোকো হারাম। পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার। কিন্তু শহর থেকে ডুম্বা গ্রাম এতটাই ভিতরে যে যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রায় নেই বললেই চলে। তাই গণহত্যার কথা জানা যায় শুক্রবার। জাতীয় আপৎকালীন পরিষেবা সংস্থা(নেমা)-র মুখপাত্র জানিয়েছেন, গুলি করে খুন করলে আওয়াজ হত। তা এড়ানোর জন্যই গলা কেটে খুন করেছে জঙ্গিরা। কয়েক জনের চোখ উপড়ে নেওয়ার মতো ঘটনাও ঘটেছে। ইসলামি জঙ্গিগোষ্ঠী বোকো হারাম ২০০৯ সাল থেকেই নাইজেরিয়ার মধ্যেই পৃথক একটি মুসলিম রাষ্ট্রের দাবি জানিয়ে আসছে। আর সেই কারণেই এখনও পর্যন্ত বোমা বিস্ফোরণ ও গুলিতে প্রায় তিন হাজারেরও বেশি লোককে তাদের রোষের বলি হতে হয়েছে।
|
অন্য আর পাঁচটা দিনের মতোই ব্যস্ত ছিল বাগদাদের একটি ক্যাফে। পাশেই বাচ্চাদের খেলার পার্ক। হঠাৎ বোমার শব্দ। আর গোটা ছবিটা বদলে গেল। বাগদাদ পুলিশ জানিয়েছে, উত্তর বাগদাদের আল-কাহিরার একটি ক্যাফে চত্বরে আত্মঘাতী বিস্ফোরণটি ঘটে। তাতেই প্রাণ হারান ২৫ জন। আহত পঞ্চাশেরও বেশি। প্রতি দিনের মতোই শুক্রবার রাতেও জমজমাট ছিল আল-কাহিরার ওই চত্বর। সন্ধ্যার পর ভিড় আরও বাড়তে থাকলেস সেই ভিড়েই মিশে যায় এক জঙ্গি। তার গায়ে বাঁধা ছিল বোমা। সংবাদমাধ্যমকে এ কথা জানিয়েছেন এক প্রত্যক্ষদর্শী। কোনও জঙ্গিগোষ্ঠী এই বিস্ফোরণের দায় স্বীকারও করেনি।
|
রাসায়নিক অস্ত্রে সিরিয়ায় মৃত্যুমিছিলের ঘটনায় হস্তক্ষেপ করল রাষ্ট্রপুঞ্জ। বুধবারের ঘটনার তদন্ত-ভার রাষ্ট্রপুঞ্জের হাতে তুলে দিতে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আসাদকে চাপ দেওয়ার জন্য রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরস্ত্রীকরণ-প্রধান অ্যাঞ্জেলা কেনকে দামাস্কাসে পাঠানো হয়েছে শনিবার। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, ফ্রান্স এবং রাশিয়ার তরফেও আসাদ-বাহিনী এবং গণতন্ত্রকামী বিদ্রোহী দল উভয় পক্ষের কাছেই আবেদন জানানো হয়েছে, রাসায়নিক অস্ত্র তদন্তের ভার রাষ্ট্রপুঞ্জের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য। |