দাইহাটের পশ্চিম নসিপুর গ্রামের রাঙামাটি পুকুরপাড়ের ঝুপড়ির বাসিন্দা গণেশ মুর্মূ খুনে ধৃত কমল শিকদারের বাড়ি থেকে পুলিশ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেছে। পুলিশের দাবি, উদ্ধার হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র দিয়েই খুন করা হয়েছিল গণেশ মুর্মূকে। গত ৪ অগস্ট দিদি ও বোনের সম্মান রক্ষা করতে গিয়ে গণেশ মুর্মু খুন হন বলে তাঁর বাবা যাদব মুর্মূ কাটোয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। খুনের ঘটনার পুলিশ নিহতের মামাতো জামাইবাবু মোস্তাফা শেখ, তার দুই সঙ্গী কমল শিকদার ও হাবল শেখকে গ্রেফতার করে। পুলিশ হেফাজতে থাকাকালীন ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের পরেই আগ্নেয়াস্ত্র গুলির সন্ধান পায় পুলিশ। সাত দিন পুলিশ হেফাজতের পর বুধবার ধৃতদের কাটোয়া মহকুমা আদালতে তোলা হয়। বিচারক ধৃতদের ১৪ দিন জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। এ দিন ধৃতদের আদালতে তোলার সময় গণতান্ত্রিক মহিলা সমিতির সমর্থকেরা বিক্ষোভ দেখান।
পুরনো খবর: দিদি-বোনকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিতে যুবক খুন
|
উদ্ধার হওয়া এক কিশোরকে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার হাতে তুলে দিল কালনা থানার পুলিশ। কিশোরটিকে উদ্ধার করা হয়েছিল কালনা ১ ব্লকের নান্দাই এলাকা থেকে। পুলিশ জানিয়েছে, ওই কিশোর জানিয়েছে তার নাম অমর কুমার সাউ ও তার বাবার নাম ভোলেশ্বর সাউ। তার বাড়ি মুম্বইয়ে। প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ওই কিশোরকে ইতিউতি ঘোরাঘুরি করতে দেখে সন্দেহ হয় নান্দাই আশ্রমপাড়ার বাসিন্দা লক্ষ্মণ সরকারের। তিনি ওই কিশোরকে নিজের কাছে নিয়ে গিয়ে রাখেন। বুধবার সকালে তিনিই ওই কিশোরকে পুলিশের হাতে তুলে দেন। পুলিশ যোগাযোগ করে বর্ধমানের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে। ওই কিশোরকে নতুন পোশাক কিনে দিয়েছে পুলিশ। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার এক সদস্য বলেন, “কিশোরের ব্যাপারে সংস্থার মুম্বই কার্যালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে।”
|
দুটি পৃথক ঘটনায় অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে দু’জনের। পুলিশ জানায়, জামালপুরের কুবাজপুরে বাড়ির উঠোনে গলায় গামছার ফাঁস লাগানো অবস্থায় উদ্ধার করা হয় অসীম মল্লিক (৫৬) নামে এক প্রৌঢ়কে। তাঁকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় প্রথমে জামালপুর স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও পরে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। বুধবার সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। পুলিশ ও পরিবারের অনুমান, মানসিক অবসাদেই আত্মঘাতী হয়েছেন ওই প্রৌঢ়। মেমারির বিডিও পাড়ায় বুধবার সকালে মমতাজ বেগমের (২২) ওড়নায় ফাঁস লাগানো দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
|
স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বুধবার স্কুল পড়ুয়াদের জন্য বসে আেঁকা ও দেশাত্মবোধক গানের প্রতিযোগিতার আয়োজন করল দুর্গাপুরের দ্য মিশন হাসপাতাল। হাসপাতালের চেয়ারম্যান সত্যজিৎ বসু জানান, প্রায় চারশো পড়ুয়া যোগ দিয়েছিল। বিচারক হিসেবে ছিলেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিজাইন বিভাগের শিক্ষক প্রসূন ভট্টাচার্য। আজ, বৃহস্পতিবার সফল প্রতিযোগীদের পুরস্কার দেওয়া হবে। |