টুকরো খবর
নাচে-গানে জমজমাট হলকর্ষণ
শুক্রবার শান্তিনিকেতনে ছবিটি তুলেছেন বিশ্বজিৎ রায়চৌধুরী।
প্রথা মেনে শুক্রবার বিশ্বভারতীর শ্রীনিকেতনের মাঘ মেলার মাঠে হল হলকর্ষণ উৎসব। ভোরে বৈতালিক এবং সানাই বাদনের মধ্য দিয়ে এ দিনের অনুষ্ঠান শুরু হয়। অনুষ্ঠানে অতিথি বরণের পর নৃত্য-সহ শোভাযাত্রায় যোগ দিয়েছিলেন শ্রীনিকেতনের বিদ্যালয় শিক্ষাসত্রের পড়ুয়ারা। বৈদিক মন্ত্র পাঠ, রবীন্দ্র রচনা থেকে পাঠের পাশাপাশি স্থানীয় গ্রামের ছেলেদের ফলের চারা বিতরণ করেন অনুষ্ঠান মঞ্চে উপস্থিত আমন্ত্রিতরা। এ দিনের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বসু বিজ্ঞান মন্দিরের অধিকর্তা শিবাজি রাহা, সভাপতি ছিলেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য সুশান্ত দত্তগুপ্ত। উপাচার্য সুশান্ত দত্তগুপ্ত বলেন, “বৃক্ষরোপণ ও হলকর্ষণ এই দু’টি একে অপরের পরিপূরক উৎসব। জঙ্গলও চাই এবং কৃষিও চাই। জঙ্গল থাকলে কৃষির সঙ্গে যোগাযোগ থাকবে।” সেই সঙ্গে তিনি আরও যোগ করেন, “ কিন্তু শ্রীনিকেতনে যেখানে দাঁড়িয়ে এই হলকর্ষণ উৎসব হচ্ছে, খুব খারাপ লাগছে যে চারপাশে কংক্রিটের জঙ্গল। এ ব্যাপারে পুরসভা, এসএসডিএ, হেরিটেজ কমিটি সকলের সঙ্গে বারে বারে আলোচনা হয়েছে। আমাদের সঙ্গে অঙ্গীকারও করেছেন। তার পরেও এই রকম পরিস্থিতি। তাই এ সব বন্ধ করতে আদালতে যেতে হবে।”

বধূ খুনের নালিশ
মাকে কীটনাশক খাইয়ে মেরে ফেলার অভিযোগ উঠল ছেলের বিরুদ্ধে। একই অভিযোগ উঠল বধূর স্বামী স্বামী, দুই দেওর, ননদের বিরুদ্ধে। পুলিশ অভিযোগ পেয়ে বধূটির এক দেওরকে আটক করেছে। বাকিরা পলাতক। তাদের সন্ধানে তল্লাশি চালানো হচ্ছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রামপুরহাট মহকুমা হাসপাতালে রামপুরহাট থানার নিশ্চন্তিপুর এলাকার বাসিন্দা দীপালি চক্রবর্তী (৪৩) নামে ওই বধূর মৃত্যু হয় বৃহস্পতিবার গভীর রাতে। মৃতার ভাই আলো চক্রবর্তীর অভিযোগ, “দিদিকে প্রায়ই মারধর করত জামাইবাবু এবং ভাগ্নে-সহ দিদির দেওর-ননদরা। শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিত। কিন্তু ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে দিদিকে শ্বশুরবাড়িতে রেখে আসতাম। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দিদি রামপুরহাটে ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আর এক দিদিকে ফোনে জানায়, তাঁকে মারধর করা হচ্ছে। দিদি তাকে বলে, ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে চলে আসতে। কিন্তু তাঁকে আসতে দেওয়া হয়নি। পরে লোক মারফৎ জানতে পারি, দিদিকে রাতে রামপুরহাট হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। পরে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।”

বোমাবাজি, জখম দুই
দু’পক্ষের বোমাবাজির ঘটনা ঘটল কাঁকরতলা থানার বড়রা গ্রামে। শুক্রবারের ঘটনা। এতে দু’জন জখম হয়েছেন। তাঁদের সিউড়ি সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তৃণমূলের শেখ জয়নাল ও উজ্জ্বল হক কাদেরি— এই দু’টি গোষ্ঠীর মধ্যে বিবাদের জেরে বিকেল থেকে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকা। সন্ধ্যা পর্যন্ত বোমাবাজি চলে। পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। দুই গোষ্ঠীর নেতা জয়নাল ও উজ্জ্বল একে অপরের উপরে দোষ চাপিয়েছেন।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.