ভেষজ গুণসম্পন্ন গুরুত্বপূর্ণ গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে বিতর্ক দেখা দিল বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। হাজার গাছের ভিড়ে থাকা ওই গাছটিই কেন কাটা হল, তা নিয়ে ধন্দ তৈরি হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগ সূত্রে খবর, যে গাছটি কাটা পড়েছে তার বৈজ্ঞানিক নাম ‘গুয়াজুমা টমেনটোসা’। গোত্র ‘স্টারকিউলিয়েসিস’। বাংলায় নাম নিপাল তুঁত। ম্যালেরিয়া, ডায়াবেটিস, কুষ্ঠ, গোদ, খিঁচুনি-সহ বিভিন্ন রোগের ওষুধ তৈরিতে এই গাছ ব্যবহার হয়। বৃহস্পতিবার সকালে দেখা যায় কে বা কারা গাছটি কেটে ফেলেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের শিক্ষক অমলকুমার মণ্ডল বলেন, “এই গাছ রাজ্যে হাতেগোনা রয়েছে। আমার কাছে যেটুকু তথ্য রয়েছে, তাতে বিশ্বভারতীতে একটি রয়েছে। আর ছিল আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে। এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ গাছ এ ভাবে হারাতে হবে ভাবিনি।” উপাচার্য রঞ্জন চক্রবর্তীর অবশ্য বক্তব্য, “এমনটা শুনিনি। খোঁজ নেব।” বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর জুড়েই রয়েছে আকাশমণি, ইউক্যালিপটাস। বাইরের দিকে কিছু কৃষ্ণচূড়া। এ ছাড়াও রয়েছে বিশাল কাজু বাগান। সে সবের মাঝে ভেষজ গুণসম্পন্ন এই গাছটি ছিল। তা কেন কাটা হল স্পষ্ট নয়। নিয়মমতো গাছ কাটার আগে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অনুমতি নিতে হয়। তবে বিষয়টি নিয়ে তদন্তেরও আশ্বাস দিয়েছেন উপাচার্য।
|
হাতির হানায় মৃত্যু হল এক দম্পতির। গত রাতে নগাঁও জেলার হোজাই এলাকায়। পুলিশ জানায়, ডুমডুমা বাদলাভাটি গ্রামে হাতির দল ঢুকে পড়েছিল। তাদের হামলায় কয়েকটি বাড়ি ভাঙে। একটি ঘরে এক বছরের সন্তানকে নিয়ে ঘুমিয়ে ছিলেন রাজু কন্দ এবং তাঁর স্ত্রী বিদগ। বাড়ি ভেঙে পড়ায় তাঁদের মৃত্যু হয়। তবে, শিশুটির কোনও আঘাত লাগেনি। পুলিশ সূত্রের খবর, আজ উদালগুড়ির হাতিগুড়ি চা বাগানে একটি হাতির মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গত রাতে কলিয়াবরে ট্রেনের ধাক্কায় একটি হাতির মৃত্যু হয়। |