 |
বহু দিন পরে আবার হর্স রাইডিং। গোয়ালপাড়াতে।
ঘোড়াগুলোকে কলকাতা থেকে আনানো হয়েছিল।
একটু তো টেনশন ছিলই। তবে শ্যুটিং নির্বিঘ্নে হয়েছে |
|
|
পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায় তিন দিনে ১৩টি গান
শ্যুট করেছে। নাচের দৃশ্যগুলোতে অন্য রকম শরীরী ভাষা
আনার চেষ্টা করেছি। একটা হালকা দুষ্টুমিও আছে যা
ছবিতে গানের লড়াইয়ের দৃশ্যগুলোয় একটা অন্য মাত্রা দিয়েছে |
|
 |
|
অনেকেই বলে ধুতি-পাঞ্জাবি পরলে আমায় বেশ দেখায়। তার ওপর অতগুলো মেডেল!
সত্যি বলছি সাময়িক ভাবে যেন অ্যান্টনির যুগে ফিরে গিয়েছিলাম আমি |
|
বাদ্যযন্ত্র যেটা বাজাচ্ছি সেটা ম্যান্ডোলিনের প্রাচীন
রূপ। সিনেমায় এই রকম মুহূর্ত তো সচরাচর
পাই না। তাই খুব এনজয় করলাম |
|
 |
|
 |
ছবির পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায় প্রত্যেক দিন আমায়
বলত সন্ধে ছ’টায় ছেড়ে দেবে। তার পর রাত আটটা
নাগাদ কাচুমাচু মুখে ডিরেক্টর সাহেব এসে বলত, ‘‘আর
একটা শট নেওয়া যায় কি?’’ এই করতে করতে
ভোর সাতটা পর্যন্তও শ্যুট করেছি আমরা |
|
|