|
|
|
|
এক নজরে ত্রি-স্তর : মালদহ |
|
পঞ্চায়েত
১৪৬টি |
পঞ্চায়েত সমিতি
১৫টি |
মোট ভোটার
২১ লক্ষ ৪৯৮ |
মোট বুথ
২৪৬৬ |
গ্রাম পঞ্চায়েত
আসন ২২৮১ |
পঞ্চায়েত সমিতি
আসন ৪২৩ |
জেলা পরিষদ
আসন ৩৮ |
|
|
মোট প্রার্থী |
গ্রাম পঞ্চায়েতে ৮৭০৬ |
তৃণমূল ২২৩২| বিজেপি ৫৭৬| ফব ৬৫ | সিপিআই ৬১ | সিপিএম ১৮৭০ । কংগ্রেস ২১৩৭|
আরএসপি ১৫৬ | নির্দল ১৩৪৪ | বিএসপি ৪২ । সিপিআইএমএল (লিবারেশন) ১৭। অন্যান্য ২০৫। |
পঞ্চায়েত সমিতিতে ১৭২২ |
তৃণমূল ৪১৮ | বিজেপি ১৩৩| ফব ৭ | সিপিআই ১৩ | সিপিএম ৩৬৩ আরএসপি ২৬ | কংগ্রেস ৪১১
নির্দল ২৬৪ | বিএসপি ২৩। সিপিআইএমএল (লিবারেশন) ৫। জনতা (ইউ) ১। অন্যান্য ৫৩। |
জেলা পরিষদে ২২৫ |
তৃণমূল ৩৮ | বিজেপি ২৮| বামফ্রন্ট ৩৬ | কংগ্রেস ৩৮
নির্দল ৩৯। বিএসপি ১৩ । লিবারেশন ৩। অন্যান্য ৩০। |
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী আসন |
গ্রাম পঞ্চায়েতে ৪৯
(তৃণমূল ৪৫, কংগ্রেস ২, নির্দল ২) |
পঞ্চায়েত সমিতিতে ৫
(সবই তৃণমূল কংগ্রেস) |
|
|
|
|
ক্যাম্পাস থেকে |
আজ পঞ্চায়েত ভোট। গাঁ-গঞ্জের ছাত্র-যুবরা ঠিক কী ভাবে দেখছে এই নির্বাচন?
ভবিষ্যতে তারা নিজেরা কি প্রার্থী হতে চান? ক্যাম্পাসে রাজনীতি নিয়েই বা ছাত্রদের
কী মত? তারই খোঁজে গৌড় মহাবিদ্যালয়ে আনন্দবাজারের প্রতিনিধি পীযূষ সাহা। |
ভোটের আগে উন্নয়নের প্রতিশ্রুতিতে গ্রামের সরল মানুষ সব ভুলে যান। এ বার সেই মিথ্যা প্রতিশ্রুতিতে আর ভুলছি না। নজর রাখব।
নীলিমা সরকার, প্রথম বর্ষ
এ বার প্রথম ভোট দেব। ভোট দিতে চাই এমন এক জনকে যিনি সততার সঙ্গে পঞ্চায়েত চালাবেন। এলাকার উন্নয়ন করবেন।
সঞ্জীব হেমব্রম, প্রথম বর্ষ
রাজনীতি, ভোট সবই গ্রামের পরিবেশ নষ্ট করছে। এ কেমন ভোট? ক্ষমতা দখলের জন্য বন্ধু শত্রু হচ্ছে। এটা বন্ধ হওয়া উচিত।
অর্চনা মণ্ডল, দ্বিতীয় বর্ষ
রাজনীতিতে হানাহানি, মারপিট, খুনোখুনি কবে বন্ধ হবে? যেদিন এই হানাহানি বন্ধ হবে সেই দিন ভোট দেব।
সুরজিৎ চট্টোপাধ্যায়, দ্বিতীয় বর্ষ |
|
|
|
নজরে নিরাপত্তা: মালদহ
ভোটের জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী ৫৫ কোম্পানি। এ
ছাড়াও রাজ্য পুলিশ থাকছে প্রায় ছয় হাজার। |
|
|
|
পুলিশ নিয়ে তৃণমূল সন্ত্রাস চালাচ্ছে। জেলার সমস্ত বুথে আধা সামারিক বাহিনী দিয়ে ভোট না হলে তৃণমূল বুথ দখল করবে। সন্ত্রাস রুখতে ভোটে কংগ্রেস রাস্তায় নামবে।
আবু হাসেম খানচৌধুরী, কংগ্রেস সভাপতি |
|
কংগ্রেসের পায়ে তলার মাটি সরেছে। জেলা পরিষদ হাতছাড়া হচ্ছে বুঝতে পেরে কংগ্রেস সন্ত্রাস চালাচ্ছে। কর্মী সমর্থক ও ভোটারদের বলেছি প্ররোচনায় পা দেবেন না।
সাবিত্রী মিত্র, জেলা তৃণমূল সভানেত্রী |
|
পুলিশ ও আধা সামরিক বাহিনী সক্রিয় না হলে শান্তিতে মানুষ ভোট দিতে পারবেন না।
অম্বর মিত্র, সিপিএম জেলা সম্পাদক |
প্রথমে ঠিক হয়েছিল ৪১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠানো হবে। জেলার পরিস্থিতি খারাপ
হয়ে যাওয়ায় নিবার্চন কমিশন ৫৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কল্যাণ মুখোপাধ্যায়, পুলিশ সুপার |
|
|
বিপদে পাশে
কন্ট্রোল রুম: ০৩৫১২২৫২৩৯৩
জেলা পর্যবেক্ষক, গৌতম ঘোষ— ৯৪৩৩০৭০৬৯৩
ডিএম গোদালা কিরণ কুমার— ৯৭৭৫৮৪৪৮৪৪ |
|
|
|
|
|
|
|