ছদ্মনামের রহস্য ফাঁস হয়ে যাওয়ায় বেজায় চটেছেন পটার জননী রোওলিং। জানা গিয়েছে, এই কীর্তির পিছনে রয়েছে এক আইনি পরামর্শদাতা সংস্থা। ক’দিন আগেই প্রকাশিত হয়েছে রহস্য উপন্যাস ‘দ্য কাক্কুস কলিং’। লিখেছেন রবার্ট গলব্রেথ নামে এক অনামী লেখক। যুদ্ধক্ষেত্র ছেড়ে যিনি সদ্য হাত পাকিয়েছেন লেখালেখিতে। কিন্তু লেখনীর ছত্রে ছত্রে যেন মিল রোওলিংয়ের সঙ্গে। তাই বইয়ের পাতার রহস্য ছেড়ে লেখকের রহস্যভেদে নামে এক ব্রিটিশ দৈনিক। খসে পড়ে গলব্রেথের নামের আড়াল। দেখা যায়, হ্যারি পটারের স্রষ্টা রোওলিং ছদ্মনামে লিখেছেন সেটি। তবে এই ভাবে নাম সামনে চলে আসায় রীতিমতো বিরক্ত লেখিকা। জানালেন, “আমি হতাশ বললে অনেক কম বলা হয়। যাদের বিশ্বাস করেছিলাম তারা তার উপযুক্তই নয়।” তাদের কাজের জন্য ইতিমধ্যেই ক্ষমা চেয়ে নিয়েছে আইনি সংস্থা রাসেলস।
|
দু’বছর পর দর্শনার্থীদের জন্য খুলতে চলেছে বিশ্বের তৃতীয় উচ্চতম বুদ্ধমূর্তি। ৬১৮ থেকে ৯০৭ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে ত্যাঙ রাজাদের শাসনকালে চিনের গানসু প্রদেশে তৈরি হয়েছিল এই বিশালাকার বুদ্ধমূর্তিটি। এত দীর্ঘ সময়ে ঝড়ঝাপটাও বয়ে গিয়েছে প্রচুর। সং, মিং ও ইউয়ান রাজাদের সময় যুদ্ধ-বিগ্রহের ফলে খসে পড়েছে নাক। ২০১১ সালে রক্ষণাবেক্ষণের কাজের জন্য মন্দিরে দর্শনার্থীদের প্রবেশ বন্ধ করে দেওয়া হয়। অগস্ট মাসের শুরুতেই কাজ শেষ হয়ে যাবে বলে জানিয়েছে প্রশাসন।
|
শুক্রবার জন্ম হওয়ার কথা ছিল ব্রিটিশ রাজপরিবারের নয়া সদস্যের। এ কথা জানিয়েছেন ব্রিটেনের সেন্ট মেরিজ হাসপাতালের কর্মীরা। গত শনিবার ব্রিটেনের রাজপুত্র উইলিয়াম ও ডাচেস অফ কেমব্রিজ কেট মিডলটনের সন্তান জন্মানোর সম্ভাবনা নিয়ে চর্চা হয়েছিল সংবাদমাধ্যমে। তবে শুক্রবার হাসপাতালের কর্মীরা জানিয়েছেন, ২ অগস্ট পর্যন্ত যে কোনও সময়ে সন্তানের জন্ম দিতে পারেন কেট।
|
বিশাল প্রাসাদ আর তার পাশেই ভাঁড়ার ঘর। যে সে ভাঁড়ার ঘর নয়, একেবারে রাজার বাড়ির ভাঁড়ার ঘর। তাও আবার তিন হাজার বছরের পুরনো। হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের দাবি, বাইবেলে যে রাজা ডেভিডের উল্লেখ রয়েছে, খোঁজ পাওয়া গিয়েছে তাঁরই ধ্বংস হয়ে যাওয়া শহর শারায়িমের। অধ্যাপক ইয়োসি গারফিনকেল জানিয়েছেন, জুডায় যে দুটি বাড়ির কাঠামো মিলেছে তার মধ্যে একটি ডেভিডের প্রাসাদ ছিল বলে মনে করা হচ্ছে। |