টুকরো খবর
বিধির গেরোয় বন্ধ এক্সরে পরিষেবা। কান্দি মহকুমা হাসপাতালে মাস তিনেক ধরে প্লেট না থাকায় এক্সরে পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বহু রোগী। তাঁদের চড়া দামে বাইরে থেকে এক্সরে করাতে হচ্ছে। জেলা স্বাস্থ্য দফতরের কর্তাদের বক্তব্য, অর্থ রয়েছে। তবে নির্দিষ্ট সংস্থা থেকেই কিনতে ওই প্লেট। কিন্তু সেই সংস্থা সরবরাহ করতে না পারায় এত দিন ধরে মিলছে না পরিষেবা। কান্দির এই হাসপাতালে রাত পোহালে পড়শি জেলা বর্ধমান ও বীরভূমের একাংশ থেকেও অনেক রোগী আসেন। প্রতিদিন গড়ে ৩০-৪০ জন রোগীকে এক্সরে করতে হয়। হাসপাতালে মাত্র ৩০ টাকায় মেলে ওই পরিষেবা। বিপিএল হলে কোনও কানাকড়িও লাগে না। কিন্তু রোগীদের বাধ্য হয়ে বাইরে থেকে ১২০ টাকা খসিয়ে এক্সরে রিপোর্ট করাতে হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে এই অচলাবস্থায় বেজায় ক্ষুব্ধ কান্দির বিধায়ক কংগ্রেসের অপূর্ব সরকার। তিনি বলেন, “রোগী কল্যান সমিতির অর্থে প্লেট কেনার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু তা এখনও কেন কেনা হল বুঝতে পারছি না।” জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক অজয় চক্রবর্তীর আশ্বাস, “নিয়ম অনুযায়ী সরবরাহ করা সংস্থা ভিন্ন অন্য কোনও জায়গা থেকে প্লেট নেওয়া যাবে না। এ দিকে ওই সংস্থা অনেক দিন ধরেই প্লেট দিচ্ছে না। তবে মাস খানেকের মধ্যে সমস্যার সুরাহা হবে।”

অক্সিজেন সিলিন্ডার ফেটে গিয়ে আতঙ্ক
মালদহ মেডিক্যাল কলেজে শিশু বিভাগে ঢোকার মুখে একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের মুখটি ফেটে যাওয়ায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। বিকট শব্দ শুনে বড় কোনও দুর্ঘটনা হয়েছে বলে আশঙ্কা করে রোগী ও রোগীর আত্মীয়স্বজনেরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। সন্তানদের কোলে নিয়ে বেশ কয়েকজন মহিলা ওয়ার্ড থেকে ছুটে বাইরে বেরিয়েও আসেন। হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মাইকে ঘোষণা করতে থাকেন বিপদের আশঙ্কা নেই। মালদহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ডেপুটি সুপার জ্যোতিষ দাস বলেন, “অল্পের জন্য বড় দুর্ঘটনা থেকে হাসপাতালের শিশু বিভাগ রক্ষা পেয়েছে।” তিনি জানান, ট্রলি করে কয়েকটি সিলিন্ডার নিয়ে আসা হচ্ছিল। তখনই শিশুবিভাগে ঢোকার মুখে সিলিন্ডারটি পড়ে ফেটে যায়।

ভুল রক্ত, মৃত্যু তরুণীর
ভুল গ্রুপের রক্ত দেওয়ায় মৃত্যু হল তরুণীর। বেঙ্গালুরুর এক নামজাদা সরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ২৫ বছরের রাজেশ্বরী। হাসপাতালের গাফিলতিতেই এ ঘটনা ঘটেছে, অভিযোগ তরুণীর পরিবারের। এক চিকিৎসক, নার্স ও ল্যাবের কর্মীকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, রক্তের বোতলে ভুল লেবেল লাগানো ছিল। তাতেই বিপত্তি। রাজেশ্বরীর দিদি বলেন, “বোনের রক্তের গ্রুপ ‘ও পজিটিভ’। ওরা ‘বি পজিটিভ’ দিয়েছিল। যত ক্ষণে বুঝতে পেরেছে, এক বোতল রক্ত চলে গিয়েছে শরীরে। অবস্থা সঙ্কটজনক হয়ে উঠলে অন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই বোন মারা যায়। এখন ওরা ভুল লেবেল লাগানোর অজুহাত দিচ্ছে।”



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.