স্পেন
ফর্মেশন
• ৪-৩-৩ ছক। পুরো টুর্নামেন্টে দেল বস্কির পছন্দের স্ট্র্যাটেজি।
• ডিপ ডিফেন্সিভ লাইন নেওয়ায় উইং ব্যাকরা সহজে ওভারল্যাপে। মাঝমাঠে অনেক বেশি বিকল্প।
• পেড্রো ও সিলভাকে উইংয়ে ব্যবহার করে খেলা আরও ছড়িয়ে দিয়েছেন।
শক্তি
• দলে প্রচুর বল প্লেয়ার।
• মাঝমাঠের ইঞ্জিন ইনিয়েস্তার ফর্ম। টুর্নামেন্টে তাঁর সঠিক পাসের গড় ৮৭%।
• দলের রিজার্ভ বেঞ্চও খুব শক্তিশালী। খুয়ান মাতা, জেসাস নাভাসের মতো স্কিলফুল ফুটবলাররা আছেন যাঁরা ম্যাচের ছবি পাল্টানোর ক্ষমতা রাখেন।
দুর্বলতা
• উইং ব্যাকরা ওভারল্যাপ করার সময় সেন্টার ব্যাকরা ফাঁকা জায়গা ঠিক মতো ভরাট করতে পারছে না।
• তাহিতির বিরুদ্ধে হ্যাটট্রিক করলেও তোরেস এবং ভিয়ার ধারাবাহিকতা দেখা যাচ্ছে না। প্রথম ম্যাচের পরে গোল নেই সোলদাদোর।
• দুর্বল তাহিতি ম্যাচ বাদ দিলে সুযোগ তৈরি করলেও সে ভাবে গোল হচ্ছে না।
এক্স ফ্যাক্টর
• ইয়র্দি আলবার ফর্ম। ডিফেন্সিভ ওয়াল ছাড়াও স্ট্রাইকারদের সাপোর্ট। |
ব্রাজিল
ফর্মেশন
• লুই ফিলিপ স্কোলারির পছন্দের ছক ৪-২-৩-১। ফাইনালেও সম্ভবত একই স্ট্র্যাটেজি।
• সেন্টার ব্যাকে থিয়াগো সিলভা-ডেভিড লুইজ জুটিকে রেখে মার্সেলো ও দানি আলভেজকে উইং ব্যাকে খেলানো।
• ফ্রেডকে সেন্টার ফরোয়ার্ড। অস্কারকে স্ট্রাইকারের পিছনে ‘ফ্রি ম্যান’ বা ‘শ্যাডো স্ট্রাইকার’।
• নেইমার ও হাল্ক-কে ফরোয়ার্ড-থ্রি-তে উইংগার হিসাবে ব্যবহার।
শক্তি
• ৪-২-৩-১ ছকের হৃদ্পিণ্ড হচ্ছে মাঝমাঠের ডাবল পিভোট। যেখানে ব্রাজিলের সেরা বাজি পওলিনহো। যাঁকে ডিফেন্সিভ গার্ড আর অ্যাটাকিং ফোর্সের মিশেল বলা হচ্ছে।
• নেইমার-অস্কার-ফ্রেডের বোঝাপড়া। টুর্নামেন্টে তিনজনের গড় সঠিক পাস ৬৫%।
• জোনাল মার্কিংয়ে আটকে রাখছে বিপক্ষকে।
দুর্বলতা
• ক্লাবের হয়ে ১৮ ম্যাচে সাত গোল করলেও, দেশের জার্সিতে এখনও সেই একই ফর্ম দেখাতে পারেননি হাল্ক। টুর্নামেন্টে এখনও গোল নেই।
• লেফট ব্যাকে মার্সেলোর ফর্ম নিয়ে প্রশ্ন।
• মাঝমাঠে পওলিনহো ছাড়া আর কোনও ভাল ফুটবলার নেই।
এক্স ফ্যাক্টর
• নেইমারের সেট পিস। অনবদ্য ফ্রি কিক থেকে ইতালির বিরুদ্ধে গোল করেছিলেন। |
|
|