|
|
|
|
ডাকঘর |
|
থমকে মাস্টার প্ল্যান |
২০১০ সালে তত্কালীন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায় কান্দি বাসীর দীর্ঘ দিনের দাবি মেনে বন্যা প্রতিরোধে মাস্টার প্ল্যানের জন্য প্রায় ৪৩৯ কোটি টাকা মঞ্জুর করেন। কিন্তু প্রায় তিন বছর পরেও কোনও কাজ হয়নি। ১৯৭৮ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বেশ কয়েক বার ভয়াবহ বন্যা হয়েছে কান্দিতে। তবুও বন্যা নিয়ন্ত্রণে সরকারি অর্থ খরচ না হওয়ায় বিস্মিত এলাকাবাসী। অনেকেরই আশঙ্কাসময় মত কাজ শুরু না হওয়ায় বাজেটে বরাদ্দ করা অর্থ শেষ পর্যন্ত ফেরত্ চলে না যায়! এমননিতেই কান্দি মহকুমা এলাকার নদী-নালা, খাল-বিল-পুকুর দীর্ঘ দিন সংস্কার না হওয়ায় পলি জমে আছে। এক টানা দু’দিন বৃষ্টি হলেই বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। তাই প্রশ্ন উঠেছে, কাদের স্বার্থে এখন পর্যন্ত মাস্টার প্ল্যানের কাজ শুরু করা গেল না? এ ব্যাপারে রাজনৈতিক কোনও দল আন্দোলনের পথে নামছে না কেন? অথচ ওই সব রাজনৈতিক দলের নেতৃবর্গ কান্দি মাস্টার প্ল্যান কার্যকরী করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোট বৈতরণী পার হন!
অময় চক্রবর্তী, কান্দি
|
স্থায়ী বাসস্ট্যান্ড |
নদিয়ার বেথুয়াডহরিতে স্থায়ী বাসস্ট্যান্ড নির্মাণের দাবি দীর্ঘ দিনের। বেথুয়াডহরির উপর দিয়ে চলে গিয়েছে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক। এখান থেকে বীরপুরঘাট, শিবপুর, অগ্রদ্বীপ, পাটুলিঘাট, কাটোয়া রুটের বাস ছাড়ে। এছাড়াও বেথুয়াডহরীর উপর দিয়েই যায় কালীগঞ্জ, কাটোয়া, তেহট্টগাঠ, পলাশি মনুমেন্ট, করিমপুর ও বহরমপুরগামী বিভিন্ন রুটের বাস। যাত্রী ওঠানামার জন্য বাসগুলি বেথুয়াডহরির ব্যস্ততম ও জনবহুল ‘স্ট্যাচু মোড়’ লাগোয়া ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কে বিভিন্ন রুটের বাসগুলি খেয়াল-খুশি মত দাঁড়িয়ে থাকে। সূচি মেনে চলাচল না করার ফলে বাসগুলি এলাকায় যানজট তৈরি করে। এছাড়াও স্থায়ী বাসস্ট্যান্ড না থাকায় বৃষ্টিতে জল-কাদায় ওই এলাকা নরককুণ্ড হয়ে ওঠে।
দেবাশিস ঘোষ, বেথুয়াডহরী
|
|
|
|
|
|