|
|
|
|
চুমুর জেরে প্রাণঘাতী হামলার শিকার যুবক
নিজস্ব প্রতিবেদন |
আপাতনিরীহ চুমুর পরিণতি যে এমন ভয়ানক হতে পারে, জানা ছিল না ডোয়েইনের।
অথচ সেই অপরাধের শাস্তি পেয়েই হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে ১৭ বছরের ওই ব্রিটিশ যুবক। তুরস্কের মার্মারিসে মা ও ভাইয়ের সঙ্গে ছুটি কাটাতে এসেছিল ডোয়েইন। সোমবার সে ভাইয়ের সঙ্গে পানশালায় যায়। সেখানে এক মেয়েকে চুমু খায়। তার পর পানশালা থেকে বেরিয়ে হাঁটতে শুরু করে। এমন সময় হঠাৎই হামলা চলে ডোয়েইনের উপর। ১৭ বার ছুরি দিয়ে আঘাত করা হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি ডোয়েইন। এবং পুলিশের ধারণা, হামলার কারণ ‘চুম্বন’।
পুলিশ সূত্রে খবর, সোমবার দাদা ড্যারেনের সঙ্গে বার স্ট্রিটের একটি পানশালায় গিয়েছিল মিডলসবরোর বাসিন্দা ডোয়েইন ওয়ার্ড। সেখানে নেশার ঝোঁকে স্থানীয় এক তুর্কি মেয়েকে চুমু খায় ডোয়েইন। পুলিশের ধারণা, এর পর দাদার সঙ্গেই পানশালা থেকে বেরিয়েছিল ডোয়েইন। কিন্তু কয়েক পা হাঁটার পর ভিড়ে আলাদা হয়ে যায় তারা। নেশার ঘোরে অবশ্য কিছু বুঝে ওঠার আগেই মাথায় ভারী কিছুর আঘাত অনুভব করে ডোয়েইন। আর তার পর শুরু হয় নৃশংস অত্যাচার। ডোয়েইনকে নগ্ন করে কোপায় হামলাকারীরা। গলা, বুক, পা, পিঠ এবং শরীরের একাধিক জায়গায় গুরুতর আঘাত রয়েছে।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে সাতটা নাগাদ স্থানীয় বাসিন্দারাই খুঁজে পান তাকে। রক্তে ভেসে যাচ্ছে চার দিক। ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয় আপৎকালীন পরিষেবা। আসেন চিকিৎসকও। তার পর থেকেই আইসিসিইউতে রয়েছে সে। পুলিশ অবশ্য ইতিমধ্যে অ্যাটিলা ডিন্সের নামে এক সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করে জেরা করছে। যে এলাকায় দেহ মিলেছিল ডোয়াইনের, সে এলাকার গাড়ি পরিষ্কারের কাজ করে অ্যাটিলা। আর তার তথ্যের ভিত্তিতেই আর এক সন্দেহভাজন ইসমাইল এ কেও গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছে পুলিশ। গত ৪৮ ঘণ্টায় বার স্ট্রিট এলাকার সমস্ত সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখেছে পুলিশ। আর তাতেই ধরা পড়েছে ডোয়েইনের পিছু নিয়েছিল দুই ব্যক্তি।
|
ম্যান্ডেলার অবস্থার উন্নতি
সংবাদসংস্থা • প্রিটোরিয়া |
আগের থেকে সামান্য ভাল আছেন নেলসন ম্যান্ডেলা। যদিও ম্যান্ডেলার শারীরিক অবস্থা নিয়ে শুক্রবার হাসপাতালের তরফে জানানো হয়নি কোনও কিছুই। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট জ্যাকব জুমা বৃহস্পতিবার হাসপাতালে দেখতে যান পঁচানব্বই বছর বয়সী ম্যান্ডেলাকে। পরে জানান, রাতে তাঁর শরীর কিছুটা ভাল হয়েছে। ম্যান্ডেলার প্রাক্তন স্ত্রীও জানিয়েছেন, আগের তুলনায় শরীর খানিকটা ভাল হলেও দক্ষিণ আফ্রিকার এই প্রাক্তন প্রেসিডেন্টকে এখনও সুস্থ বলা যায় না। এখন দক্ষিণ আফ্রিকাতেই রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। নিজের ‘হিরো’ ম্যান্ডেলার আরোগ্য কামনা করেছেন তিনিও।
|
পুরনো খবর: পর্যটক আর সাংবাদিকের ভিড়ে মুনাফা লুটছে প্রিটোরিয়া |
|
|
|
|
|