এ বার আর চিনে নিতে অসুবিধা হবে না মস্তিষ্কের অলিগলি। কারণ, বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে তৈরি করে ফেললেন মানুষের মস্তিষ্কের একটি ত্রিমাত্রিক মডেল। মডেলের নাম “বিগ ব্রেন”। এই ত্রিমাত্রিক মডেলটি তৈরি করছেন জার্মানির জুলিখ রিসার্চ সেন্টারের গবেষকরা। ৬৫ বছরের এক প্রৌঢ়া মস্তিষ্ক দান করে গিয়েছিলেন। সেই মস্তিষ্ককেই বিজ্ঞানীরা কাজে লাগান। প্রায় সাত হাজার চারশোটি টুকরো করে মস্তিষ্কের ছবি তুলে তৈরি হয়েছে মডেল। “বিগ ব্রেন”-কে ব্যবহার করতে পারবেন বিশ্বের যে কোনও স্নায়ু বিশেষজ্ঞ।
|
সমাপতন বোধহয় একেই বলে। প্রশান্ত মহাসাগরের দুই পাড়ের দুই দেশ আমেরিকা এবং চিন। বিশ্ব রাজনীতিতে একেবারে ভিন্ন মেরুতে অবস্থান তাদের। তবে স্থান, কাল, পাত্রগুলো আলাদা হলেও একই ঘটনার সাক্ষী থাকল দুই দেশ। বুধবার ব্রুকলিনে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন ক্রিশ্চিনা টোরি। হঠাৎই চোখ আটকে যায় একটা বাড়ির তিন তলার জানলায়। দেখেন, জানলার বাইরে কার্ডবোর্ডে ঘেরা জায়গা টপকে আপৎকালীন পরিস্থিতির জন্য গোল করে কাটা অংশের ধারে চলে এসেছে একটা বাচ্চা। ৯১১-য় ফোন করতে করতেই ওই জায়গাটার একে বারে নীচে এসে দাঁড়ান ক্রিশ্চিনা। হঠাৎই ফাঁক গলে তাঁর হাতে এসে পড়ে এক বছরের একটা বাচ্চা। “ও কোথায় পড়তে পারে দেখে নিয়ে জায়গা মতো দাঁড়িয়েছিলাম। লুফে নিতে কষ্টই হয়নি,” জানান ক্রিশ্চিনা। প্রায় ৪৮ ঘণ্টা কেটে গিয়েছে। কিন্তু এখনও ঘোর কাটেনি। যেখানে শিশুটিকে লুফে নিয়েছিলেন, শুক্রবার আবারও ফিরে গিয়েছিলেন সেখানে। নিজের অজান্তেই যেন হাত-পাগুলো সচল হয়ে উঠেছিল, বললেন ক্রিশ্চিনা। তবে বাচ্চাটা যে বেঁচে গিয়েছে, তাতেই বেজায় খুশি তিনি। |