রুপোর মুদ্রা-সহ আটক বিমানযাত্রী
নিজস্ব সংবাদদাতা
|
রুপোর মুদ্রা নিয়ে ব্যাঙ্কক থেকে কলকাতায় এসে শুল্ক দফতরের হাতে আটক হলেন এক বিমানযাত্রী। বিমানবন্দর সূত্রের খবর, গুরদীপ সিংহ নামে ওই যাত্রীর বাড়ি পঞ্জাবের লুধিয়ানায়। নিয়মিত ব্যাঙ্কক যাতায়াত করেন তিনি। শুল্ক দফতরের কাছে আগে থেকেই তাঁর আসার খবর ছিল। রবিবার সকালে জেট এয়ারওয়েজের বিমানে গুরদীপ কলকাতায় নামার পরে তাঁর হাতব্যাগ থেকে ৫৬০টি রুপোর মুদ্রা বাজেয়াপ্ত করে শুল্ক দফতর। সঙ্গে ছিল একাধিক দামি ক্যামেরা, লেন্স, ল্যাপটপও। সব মিলিয়ে প্রায় ১৫ লক্ষ টাকার সামগ্রী ছিল ওই যাত্রীর কাছে।শুল্ক দফতর জানিয়েছে, রুপোর ভারতীয় মুদ্রাগুলি গত শতাব্দীর। কোনও যাত্রী বিদেশ থেকে এই ধরনের মূল্যবান সামগ্রী আনতে চাইলে তাঁকে ন্যূনতম ছ’মাস বিদেশে থাকতে হবে। দিতে হবে শুল্ক কর। গুরদীপকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
|
বন্দর বাঁচাতে সওয়াল ইয়েচুরির |
উন্নত ও আধুনিক মানের ড্রেজিং-ই কলকাতা বন্দরের নাব্যতার সমস্যা কমাতে পারে। তার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে উদ্যোগী হতে হবে বলে দাবি করলেন সিপিএমের রাজ্যসভার সাংসদ সীতারাম ইয়েচুরি। কলকাতা বন্দর বাঁচানোর লক্ষ্যে কলকাতার সুবর্ণ বণিক সমাজ হলে রবিবার একটি কনভেনশনে যোগ দিয়েছিলেন ইয়েচুরি। বক্তা ছিলেন রাজ্যসভার আর এক সিপিএম সাংসদ শ্যামল চক্রবর্তীও। ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিক কারণে কলকাতার মতো নদী-বন্দরের নাব্যতা কমে যাচ্ছে বলে ব্যাখ্যা করে সেখানে ইয়েচুরি বলেন, আধুনিক ও উন্নত মানের ড্রেজিং করানোর জন্য কেন্দ্রকে তৎপর হতে হবে। তবেই বন্দরের নাব্যতা বাড়িয়ে বাঁচানোর পথ পাওয়া যাবে। বিমান চলাচল ও পরিবহণ সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ইয়েচুরি উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা করেন, “চিনের সাংহাই বন্দরেরও একই সমস্যা দেখা দিয়েছিল। সেটাও নদী-বন্দর। ওরা উন্নত মানের ড্রেজিং করেছে। নতুন সমুদ্র-বন্দর করে তার সঙ্গে সাংহাইকে যোগ করেছে। এখানেই সেই রকম উদ্যোগ দরকার।” কলকাতা বন্দর সূত্রের বক্তব্য, সমুদ্র-বন্দর করার জন্য তাদের তরফেও কেন্দ্রের অনুমতি নেওয়া আছে।
|
রাস্তার পাশের ঝোপে এক ব্যক্তির মৃতদেহ মিলল। রবিবার, পশ্চিম বন্দর থানার বি এন আর সাউথ কলোনিতে। মৃতের নাম বিজয় গড়াই (৩৬)। পুলিশ জানায়, স্থানীয়েরা ওই ব্যক্তিকে অচৈতন্য অবস্থায় ঝোপে পড়ে থাকতে দেখেন। হাসপাতালে বিজয়কে মৃত ঘোষণা করা হয়। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানিয়েছে, মাদকাসক্ত বিজয় কোনও কাজ করতেন না। বি এন আর রোডে একটি পরিত্যক্ত কোয়ার্টার্সে একাই থাকতেন। কিছু দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন তিনি। পুলিশের অনুমান, কোনও ভাবে ঝোপে পড়ে গিয়ে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় বিজয়ের। দেহটি ময়না তদন্তে পাঠানো হয়েছে।
|
জোড়াবাগান থানা এলাকার একটি বাড়িতে এক যুবতীর অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। পুলিশ জানায়, মৃতার নাম ডলি সিংহ (২৮)। রবিবার সন্ধ্যায় রবীন্দ্র সরণির বাড়িতে নিজের ঘরেই তাঁর ঝুলন্ত দেহ পাওয়া যায়। |